Loading...
Notice

উপবৃত্তির আবেদন ২৭ ফেব্রুয়ারি, শিক্ষার্থী নির্বাচন ও তথ্য অন্তর্ভুক্তি যেভাবে


25 February 2023   ||  1 year ago
 

উপজেলা ও থানা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তারা কমিটির মাধ্যমে সফটওয়্যারে নির্ধারিত অপশন ব্যবহার করে ২২ মার্চের মধ্যে আবেদন পাঠাতে হবে।

যেভাবে শিক্ষার্থী নির্বাচন

উপবৃত্তি পেতে কর্মসূচির আওতাভুক্ত শিক্ষার্থীদের আবেদন করতে হবে। দারিদ্র্য ও প্রক্সি মিন্স টেস্টিং যৌথ পদ্ধতির মাধ্যমে প্রাতিষ্ঠানিক পর্যায়ে তথ্য যাচাই–বাছাই এবং একটি বিশেষায়িত সফটওয়্যারের মাধ্যমে উপবৃত্তির জন্য শিক্ষার্থী নির্বাচন করা হবে। শুধু ষষ্ঠ ও একাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থীরা এ কর্মসূচির আওতায় উপবৃত্তি পাওয়ার আবেদন করতে পারবে। তবে নবম শ্রেণির শিক্ষার্থীরা যারা উপবৃত্তি কর্মসূচির বাইরে থাকা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে অষ্টম শ্রেণি পাস করে নতুন ভর্তি হয়েছে, তারা উপবৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবে। তবে নিজ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নবম শ্রেণির কোনো শিক্ষার্থী উপবৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবে না। শিক্ষার্থী অন্য কোনো সরকারি উৎস থেকে উপবৃত্তি বা অভিভাবক শিক্ষা ভাতা গ্রহণ করলে উপবৃত্তির জন্য যোগ্য বলে বিবেচিত হবে না। এ ছাড়া শিক্ষা বোর্ড থেকে মেধা বা সাধারণ বৃত্তিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থী উপবৃত্তি প্রাপ্তির জন্য অযোগ্য বলে বিবেচিত হবে।

উপবৃত্তির আবেদন ২৭ ফেব্রুয়ারি, শিক্ষার্থী নির্বাচন ও তথ্য অন্তর্ভুক্তি যেভাবে
 
প্রথম আলো ফাইল ছবি

শতভাগ উপবৃত্তি কারা পাচ্ছে

দেশের ১০টি উপজেলার ক্ষেত্রে উপবৃত্তির সফটওয়্যারে এন্ট্রি করা সব শিক্ষার্থী উপবৃত্তির জন্য নির্বাচিত হবে। উপজেলাগুলো হলো বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি, আলীকদম, কুড়িগ্রামের সদর, চর রাজিবপুর, চিলমারী, উলিপুর ও ভূরুঙ্গামারী, দিনাজপুরের কাহারোল ও খানসামা এবং কিশোরগঞ্জের কুলিয়ারচর।

শিক্ষার্থী নির্বাচন কীভাবে

শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অনুমোদিত নীতিমালা ও গাইডলাইন অনুসরণের মাধ্যমে সারা দেশে ষষ্ঠ, নবম ও একাদশ শ্রেণির উপকারভোগী শিক্ষার্থী নির্বাচন করতে হবে। দারিদ্র্য নিরূপণের জন্য বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর ব্যবহৃত প্রশ্নমালার ওপর ভিত্তি করে একটি নমুনা আবেদনপত্রের মাধ্যমে আবেদন করতে হবে। আবেদনপত্রের ফরম্যাট প্রকাশ করা হয়েছে।

প্রাতিষ্ঠানিক ও উপজেলা বা মেট্রোপলিটন এলাকার উপদেষ্টা কমিটি শিক্ষার্থীর আবেদনের তথ্যের সত্যতা যাচাই–বাছাই করবে। আবেদনপত্রের তথ্য যাচাই–বাছাই শেষে প্রতিষ্ঠান পর্যায়ে এইচএসপি-এমআইএসে এসব তথ্য এন্ট্রি করতে হবে। তথ্য এন্ট্রির পর প্রতিষ্ঠান থেকেই তথ্য অনলাইনে উপজেলা বা থানা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তার কাছে পাঠাতে হবে।

উপজেলা বা থানা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা উপবৃত্তির জন্য উপজেলা বা থানায় পাঠানো সব আবেদনপত্র উপজেলা বা মেট্রোপলিটন এলাকার উপদেষ্টা কমিটির বিবেচনার জন্য পেশ করবেন এবং অ্যাডভাইজরি কমিটির অনুমোদন নিয়ে নির্বাচিত শিক্ষার্থীর তথ্য উপজেলা বা থানা থেকে এইচএসপি বা প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা সহায়তা ট্রাস্টে পাঠাবেন।

সারা দেশের উপবৃত্তি উপকারভোগী শিক্ষার্থী কেন্দ্রীয়ভাবে প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা সহায়তা ট্রাস্ট অফিসের এমআইএস সেলের প্রযুক্তিগত সহায়তায় এইচএসপি ইউনিটের মাধ্যমে নির্বাচিত হবেন। লৈঙ্গিক ভিত্তিতে নয়, বরং দারিদ্র্যের ভিত্তিতে উপকারভোগী শিক্ষার্থী নির্বাচন হবে। ফলে, এ প্রক্রিয়ায় নির্বাচিত ছাত্রছাত্রীর সংখ্যা কমবেশি হতে পারে। শারীরিক প্রতিবন্ধী, তৃতীয় লিঙ্গ, সাবেক ছিটমহলের বাসিন্দা এবং বীর মুক্তিযোদ্ধার প্রজন্ম যথাযথ যাচাই–বাছাইয়ের পর সরাসরি এ কর্মসূচিতে অন্তর্ভুক্ত হবে। তবে এ ক্ষেত্রে যথাযথ কর্তৃপক্ষ দেওয়া  সনদ বা প্রত্যয়নপত্রের সত্যায়িত কপি এমআইএসে সংযুক্ত এবং সংরক্ষণ করতে হবে। সব শিক্ষার্থীর ১৭ সংখ্যার অনলাইন জন্মসনদ থাকার বিষয়টি নিশ্চিত করতে হবে।

উপবৃত্তিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের বেতন মওকুফ করা হবে
 
উপবৃত্তিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের বেতন মওকুফ করা হবে
 
ফাইল ছবি প্রথম আলো

নির্দেশনায় আরও বলা হয়েছে, উপবৃত্তির জন্য শিক্ষার্থীর তথ্য এইচএসপি-এমআইএসে এন্ট্রি করলেই উপবৃত্তি পাওয়ার নিশ্চয়তা দেওয়া যায় না। আবেদনকারী শিক্ষার্থী দেওয়া তথ্য এইচএসপি-এমআইএসের মাধ্যমে বিশ্লেষণ করে উপবৃত্তি পাওয়ার জন্য শিক্ষার্থী নির্বাচন করা হয়। প্রাতিষ্ঠানিক পর্যায়ের কমিটি শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে প্রাপ্ত আবেদনপত্রের তথ্য যথাযথভাবে যাচাই-বাছাই করবে। কমিটির সদস্যরা প্রয়োজনে শিক্ষার্থীর বাড়ি পরিদর্শন করে আবেদনপত্রে দেওয়া তথ্যের সত্যতা যাচাই করবেন। সত্যতা যাচাই শেষে শিক্ষার্থীদের তথ্য এইচএসপি-এমআইএসে এন্ট্রি করে ‘আবেদনপত্রের সব তথ্য সঠিক আছে’ মর্মে একটি প্রত্যয়নপত্র শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রধান উপজেলা বা থানা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তাকে পাঠাবেন এবং আবেদনপত্রের হার্ড কপি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সংরক্ষণ করবেন। তবে প্রতিষ্ঠান পর্যায়ের কমিটিতে উপকারভোগী নির্বাচনে কোনো অসত্য তথ্য দিলে বা অনিয়ম করা হলে তা শাস্তিযোগ্য অপরাধ হিসেবে বিবেচিত হবে। এ কমিটি প্রয়োজনে যেকোনো সময় সভায় মিলিত হতে পারবে।

উপবৃত্তিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের বেতন মওকুফ

সরকারি ও বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে অধ্যয়নরত উপবৃত্তিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের টিউশন ফি বা বেতন মওকুফ থাকবে। বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে উপবৃত্তিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের অনুকূলে স্কিম ডকুমেন্ট মোতাবেক নির্ধারিত হারে টিউশন ফি বা বেতন দেওয়া হবে। উপবৃত্তিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে কোনোক্রমেই টিউশন ফি বা বেতন আদায় করা যাবে না।

তথ্য অন্তর্ভুক্তি যেভাবে

শিক্ষার্থীদের তথ্য অন্তর্ভুক্তির ক্ষেত্রে কয়েক দফা নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। এগুলো মধ্যে আছে একাধিক শিক্ষার্থীর বিপরীতে একই অ্যাকাউন্ট নম্বর বা মুঠোফোন নম্বর ব্যবহার করা যাবে না, একই অ্যাকাউন্ট নম্বর বা মুঠোফোন নম্বর কেবল একজন শিক্ষার্থীর বিপরীতে ব্যবহার করা যাবে। শিক্ষার্থীর জন্মসনদ নম্বর অবশ্যই ১৭ ডিজিটের হতে হবে। বাবা, মা বা অভিভাবকের জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর (১০ অথবা ১৭ সংখ্যা) অবশ্যই এন্ট্রি করতে হবে। ১৩ সংখ্যার জাতীয় পরিচয়পত্রের ক্ষেত্রে প্রথমে জন্মের বছর বসিয়ে ১৭ সংখ্যায় রূপান্তর করতে হবে। শিক্ষার্থীর উপবৃত্তির টাকা প্রাপ্তির ক্ষেত্রে যেকোনো বৈধ বা সচল অনলাইন ব্যাংক বা মোবাইল ব্যাংকিং অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করতে হবে। শিক্ষার্থীর অভিভাবক হবেন বাবা বা মা। কেবল মা–বাবার অনুপস্থিতিতে অন্য কোনো ব্যক্তিকে (ভাই বা বোন বা দাদা বা দাদি বা নানা বা নানি) অভিভাবক হিসেবে নির্বাচন করা যাবে। তথ্য এন্ট্রির সময় বাবাকে অভিভাবক নির্বাচিত করলে বাবার জাতীয় পরিচয়পত্র ব্যবহার করে অ্যাকাউন্ট খুলতে হবে এবং অভিভাবক ও হিসাবধারীর নাম হিসেবে বাবার নাম এন্ট্রি করতে হবে। অভিভাবক হিসেবে মাকে নির্বাচিত করলে মায়ের জাতীয় পরিচয়পত্র ব্যবহার করে অ্যাকাউন্ট খুলতে হবে এবং অভিভাবক ও হিসাবধারীর নাম হিসেবে মায়ের নাম এন্ট্রি করতে হবে। মা–বাবার অনুপস্থিতিতে অন্য কোনো ব্যক্তিকে অভিভাবক নির্বাচিত করলে তাঁর জাতীয় পরিচয়পত্র ব্যবহার করে অ্যাকাউন্ট খুলতে হবে এবং অভিভাবক ও হিসাবধারীর নাম হিসেবে তাঁর নাম এন্ট্রি করতে হবে। স্কুল ব্যাংকিং বা এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের ক্ষেত্রে যাঁর নামে অ্যাকাউন্ট খোলা হয়েছে, হিসাবধারীর নাম হিসেবে তাঁর নাম এন্ট্রি করতে হবে।
উপজেলা বা থানা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা বা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ইউজার আইডি বা পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে বা অন্য কোনো কারণে এইচএসপি-এমআইএসে লগইন করতে না পারলে সংশ্লিষ্ট উপজেলা বা থানা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তার মাধ্যমে ই–মেইলে ([email protected]) যোগাযোগ করতে হবে।

**আবেদন ফরমের লিংক পেতে এখানে ক্লিক করুন

**উপবৃত্তির আবেদনের বিস্তারিত এখানে দেখুন

 

© Prothom alo

More notices
  • মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ, আবেদন অনলাইন

    কারা আবেদন করতে পারবেন

    ২০২২-২৩ সেশনের ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক শিক্ষার্থীকে ২০২২ সালে এইচএসসি ও ২০২০ সালে এসএসসি অথবা ২০২১ সালে এইচএসসি ও ২০১৯ সালে এসএসসি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে। তবে শর্ত থাকে যে এইচএসসি পরীক্ষায় পাসের পূর্ববর্তী দুই বছরের মধ্যে এসএসসি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে। এসএসসি পরীক্ষায় বিজ্ঞান বিভাগ এবং এইচএসসি পরীক্ষায় জীববিজ্ঞান, পদার্থবিজ্ঞান, রসায়নসহ উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীরা আবেদনের যোগ্য হবেন।

    দুটি পরীক্ষায় মোট জিপিএ কমপক্ষে ৯ হতে হবে। উপজাতীয় ও পার্বত্য জেলার অ-উপজাতীয় প্রার্থীদের ক্ষেত্রে দুটি পরীক্ষায় মোট জিপিএ ৮ হলেই হবে। তবে এককভাবে কোনো পরীক্ষায় জিপিএ ৩.৫০–এর কম হলে আবেদনের যোগ্য বলে বিবেচিত হবে না। সবার জন্য এইচএসসি পরীক্ষায় জীববিজ্ঞানে ন্যূনতম গ্রেড পয়েন্ট ৪.০ না থাকলে আবেদন বাতিল বলে গণ্য হবে। লিখিত ভর্তি পরীক্ষায় প্রাপ্ত নম্বর এবং এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষায় প্রাপ্ত নম্বরের যোগফলের ভিত্তিতে মেধাতালিকা প্রণয়ন করা হবে।

    আবেদন ফি কত
    অনলাইন আবেদনের ফি জমা দেওয়া যাবে ২৪ ফেব্রুয়ারি রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত। আবেদন ফি ২০০০।

    প্রবেশপত্র ডাউনলোড কবে
    প্রবেশপত্র বিতরণ শুরু হবে ৬ মার্চ। শিক্ষার্থীরা ৭ মার্চ পর্যন্ত প্রবেশপত্র সংগ্রহ করতে পারবেন।

    ভর্তি পরীক্ষা কবে
    আগামী ১০ মার্চ সকাল ১০টায় ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। পরীক্ষা হবে এক ঘণ্টার।

    ফরম পূরণের নিয়মাবলী

    এমবিবিএস ভর্তির জন্য অনলাইন ফরম পূরণের নিয়মাবলি ও ভর্তিসংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্য স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ বিভাগের ওয়েবসাইট www.mefwd.gov.bd, স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরে ওয়েবসাইট, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ওয়েবসাইট ও টেলিটকের ওয়েবসাইট থেকে জানা যাবে।

    মেডিকেলে ভর্তির বিজ্ঞপ্তি দেখতে ক্লিক করুন এখানে


  • একাদশে ভর্তির চতুর্থ ধাপের আবেদন শুরু ৬ ফেব্রুয়ারি

     

    শিক্ষার্থীদের জন্য নির্দেশনা

    সংশ্লিষ্ট শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের কলেজে বিদ্যমান আসনসংখ্যা দেখে সর্বনিম্ন ৫টি এবং সর্বোচ্চ ১০টি কলেজে আবেদন করতে হবে।

    ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষে চতুর্থ (সর্বশেষ) ধাপে অনলাইনের মাধ্যমে যেসব শিক্ষার্থী আবেদন করতে পারবে:

    ১. যেসব শিক্ষার্থী আগে আবেদন করেনি বা আবেদন করে কোনো কলেজে মনোনয়ন পায়নি;

    ২. যেসব শিক্ষার্থী চূড়ান্ত মনোনয়ন পেয়েছে, কিন্তু কোনো কারণে কলেজে নির্ধারিত তারিখের মধ্যে ভর্তি হতে পারেনি কিংবা নিশ্চয়ন করতে পারেনি।

    একাদশে ভর্তির আবেদনের ক্ষেত্রে শিক্ষা বোর্ডগুলোর নির্ধারিত ভর্তি ওয়েবসাইটের https://www.xiclassadmission.gov.bd/ নির্দেশিকা অনুসরণ করতে হবে শিক্ষার্থীদের।


  • বাউবিতে এমবিএ প্রোগ্রাম

    ∎ বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রফেশনাল এমবিএ প্রোগ্রামে ভর্তি প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।

    ∎ আবেদনের শেষ তারিখ: ১৫ ফেব্রুয়ারি।

    ∎ বিস্তারিত জানতে ওয়েবসাইট: bou.ac.bd

     

  • জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীন ৪টি পরীক্ষার তারিখ

    ∎ জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীন অনুষ্ঠেয় ২০১৯ সালের অনার্স প্রথম বর্ষ, দ্বিতীয় বর্ষ, তৃতীয় বর্ষ ও চতুর্থ বর্ষের ব্যবহারিক ও মৌখিক পরীক্ষা ১৫ থেকে ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হবে।

    ∎ পরীক্ষার্থীরা নিজ নিজ কলেজ কেন্দ্রে ব্যবহারিক ও মৌখিক পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করবেন।


  • জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীন পরীক্ষার হলে মুঠোফোনের ব্যাপারে নির্দেশিকা

    ∎ সম্প্রতি পরীক্ষার হলে মুঠোফোন নিয়ে প্রবেশ করা ও মুঠোফোন বা ইলেকট্রনিক ডিভাইস ব্যবহার করে অসদুপায় অবলম্বনের অভিযোগ উদ্বেগজনকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে।

    ∎ এ বিষয়ে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা শৃঙ্খলাসংক্রান্ত বিধান অনুযায়ী পরীক্ষার হলে মুঠোফোন নেওয়া যাবে না।

    ∎ কোনো পরীক্ষার্থীর কাছে মুঠোফোন পাওয়া গেলে তাকে বহিষ্কার করতে হবে এবং এ অপরাধের জন্য তার সংশ্লিষ্ট বছরের পরীক্ষা বাতিল হয়ে যাবে।

    পরীক্ষার হলে মুঠোফোন ব্যবহার করে অসদুপায় অবলম্বন করলে তাকে বহিষ্কার করতে হবে এবং এ অপরাধের জন্য সংশ্লিষ্ট বছরের পরীক্ষা বাতিল এবং পরবর্তী বছরে পরীক্ষা থেকে বিরত রাখা হবে।

    ∎ উভয় ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় তথ্যপ্রমাণ রেখে ব্যবহৃত মুঠোফোনটি সংশ্লিষ্ট পরীক্ষার্থীকে ফেরত দিতে হবে।

    ∎ নকলের আলামত হিসেবে মুঠোফোনের ছবি, নকলের প্রিন্ট কপি এর সঙ্গে সংযুক্ত করতে হবে।

    ∎ পরীক্ষার্থী পরীক্ষার হলে মুঠোফোন নিয়ে প্রবেশ করেছে বা ব্যবহার করেছে, মর্মে লিখিত রেখে মুঠোফোন ফেরত দিতে হবে।

    ∎ পরীক্ষার হলে ব্যবহৃত মুঠোফোন কোনো অজুহাতে জমা নেওয়া যাবে না। এ বিষয়ে কোনো প্রকার সমস্যা দেখা দিলে সংশ্লিষ্ট বিভাগে যোগাযোগ করতে হবে।