Loading...
Blogs

Uniinfo Blogs

technology

Cyber terror alert on August 15

In 2020, a cyber-criminal managed to take over the Twitter accounts of several high-profile individuals and companies, including Elon Musk, Joe Biden and Apple. The accounts were used to post a Bitcoin scam, promising followers they would receive double their money back if they sent Bitcoin to a specific address.

If that can happen to the people of the first world, then Bangladesh has valid reasons to worry about the rumour that shockers are in store for August 15!

The National Mourning Day on August 15 is a solemn occasion observed with much respect across the country. But this year, the impending occasion is abuzz with speculations of serious threats of cyber-attack from some religious and ideologically motivated hacker groups.

According to sources, they have declared their intent to launch a storm of cyber-attacks against the country's cyberspace on the day. The government's Computer Incident Response Team (BGD e-GOV CIRT) has issued an alert to all public and private organisations, especially banks, financial institutions, health care, and critical information infrastructures, to take the necessary precautions against any conceivable disruption and damage.

The hacker groups have long been targeting organisations in Pakistan and Bangladesh using various tactics such as distributed denial-of-service attacks, website defacements, data breaches, and malicious payloads.

The National Cyber Security Index 2020 of the UK ranked Bangladesh 65th among 160 countries, a commendable improvement from its previous ranking of 73rd. Bangladesh also ranked second among Saarc countries. Despite such improvements, Bangladesh is still far from being invincible to such cyber-terror attacks.

Cyber-attacks can compromise the confidentiality, integrity, and availability of sensitive information, such as personal details, financial transactions, health records, and national secrets, leading to identity theft, fraud, blackmail, espionage, and sabotage.

When a national day of such magnitude is chosen for such vile acts, it is apparent that the target is to undermine the trust and confidence of the people in its government, disrupt the social harmony of the state, and create fear, panic, and confusion among the people.

The likelihood of a cyber-terror attack on August 15 depends on multiple factors, such as the expertise and motives of the hacker groups. In all likelihood, the hackers are aware of the loopholes in the existing systems in both government and private institutions.

Some recent incidents serve to indicate that despite their severity, we, as a nation, have not taken the risks of cyber security seriously.

The cyber-attack alert issued by BGD e-GOV CIRT advises organisations to take measures to ensure their security, including monitoring user activity, especially during non-office hours, and watching out for any indication of data exfiltration, implementing load balancer solutions, regular backup of data and systems, and keeping them offline or in a separate network, updating all software and hardware with the latest patches and security updates, implementing strong authentication and encryption mechanisms for accessing systems and data.

The potential cyber-attack on August 15 challenges the country's cyber security and sovereignty. It requires the collective effort and cooperation of all stakeholders, including the government, the private sector, civil society, and the general public, to prevent and mitigate the impact of such attacks.

The country must also strengthen its legal and institutional framework for cyber security, enhance capacity-building and awareness-raising initiatives, and foster regional and international collaboration to combat cyber threats.

The author is founder and managing director of BuildCon Consultancies Ltd   


the daily star


Mahtab Uddin Ahmed
  • 25 August 2023
Career

15 ways to extend yourself to your fullest potential.

1. Use your intuition and instincts.

2. Establish a comfortable Self discipline in everything that you love doing.

3. Establish other good habits. Start your day early. Use your most productive time and especially, your first hour wisely.

4. Be Enthusiastic and Avoid Distractions. Enthusiasm is a vital key to success. You have to enjoy what you are doing and not merely 'go through the motions'.

5. Make Daily Affirmations. These are short positive statements that you say to to yourself, e.g. say, 'I am on the right track', or 'I can do it'.

6. Emit Positive Energy. It is best to have a positive self expectancy by looking at 'the bright side of life'.

7. A pessimist is one who sees a difficulty in every opportunity.

8. An optimist is one who sees an opportunity in every difficulty. Time for a book on sports psychology, perhaps.

9. Expect Success & Happiness.

10. It's all in ONE'S ATTITUDE TO LIFE. Always bear in mind ... 'the greatest pleasure in life is doing what people say you cannot do.' - Walter Bagehot.

11. 'Do not let what you cannot do interfere with what you can do.' - John Wooten.

12. Dont be Afriad to Make Mistakes. Don't allow your fears to hold you back and scare you to make mistakes.

13. Break your routines: 'If you always do what you've always done, you will always get what you've always got'. Make sense.

14. Spend at least 30 minutes alone each day as me time.

15. Spend time with your mentor. Share your thoughts, ask few questions, talk about your projects and what you wanna do next.


Akhteruddin Mahmood
  • 18 February 2023
Realization

মানব জাতির বিকাশ

৩৮০ কোটি বছর আগে পৃথিবীতে প্রাণের আবির্ভাব হলেও মূলত ২৫ লাখ বছর আগে আদি মানুষের বিকাশ লাভ হয় এবং তাদের হাতেই উদ্ভাবিত হয় পাথরের হাতিয়ার। এ সময় পর্যন্ত মানুষ ও অন্যান্য প্রাণিকুলের মধ্যে খুব বেশি পার্থক্য ছিল না। প্রায় ৬ লক্ষ বছর আগে বরফ যুগে মানুষ আগুনের আবিষ্কার ও ব্যবহার শেখার পর মূলত মানুষ ও অন্যান্য প্রাণীর মধ্যে প্রথম বড় রকমের পার্থক্য পরিলক্ষিত হয়।
সেই আদিকালের বরফযুগ হতে বর্তমান আধুনিক শিল্প সমৃদ্ধ যুগে আসতে মানব প্রজাতিকে চারটি গুরুত্বপূর্ণ বিপ্লবের মধ্য দিয়ে আসতে হয়েছে। ইতিহাস এমনটাই সাক্ষ্য দেয়।
যে চারটি গুরুত্বপূর্ণ বিপ্লব ইতিহাসকে আজকের অবস্থানে এনে দিয়েছে তার প্রথমটি হলো বুদ্ধিভিত্তিক বিপ্লব  যা প্রায় ৭০ হাজার বছর আগে মানুষের ইতিহাসে ভিত্তি স্থাপন করে। এরপর বিকাশ ঘটে কৃষিভিত্তিক বিপ্লবের , যা প্রায় ১২ হাজার বছর আগে মানুষের ইতিহাসকে দেয় নতুন গতি। এই কৃষিকাজের মধ্য দিয়ে প্রাণীদের গৃহপালিতকরণ ও আমাদের যাযাবর পূর্বপুরুষেরা এক জায়গায় স্থায়ীভাবে বসবাস করতে শুরু করেন।
স্থায়ীভাবে বসবাসের দীর্ঘ অগ্রযাত্রার পর আজ হতে প্রায় ৫০০ বছর আগে সূচনা হয় বৈজ্ঞানিক বিপ্লবের (ঝপরবহঃরভরপ জবাড়ষঁঃরড়হ)। এই সময় থেকে মানুষ তার অজ্ঞতাকে বুঝতে পারে এবং নজিরবিহীন শক্তি অর্জন করতে শুরু করে। এ সময় ইউরোপীয়রা আমেরিকা (কলম্বাস ১৪৯২) আবিষ্কার করেন এবং সাগর জয় করতে শুরু করে যার ফলে উদ্ভব হয় পুঁজিবাদের। 
আবার এই পুঁজিবাদের ধারণার মধ্য দিয়ে মানুষ সম্পদ অর্জন, দাসদাসী ও ভোগ বিলাসের দিকে মনোযোগী হতে শুরু করে, যার চূড়ান্ত রূপ লাভ করে ১৭৭৬ সালে শিল্প বিপ্লব এর মধ্য দিয়ে।
শিল্প বিপ্লবের মাধ্যমে পরিবার ও সম্প্রদায় পরিণত হয় রাষ্ট্র ও বাজারে। বিপুল পরিমাণ উদ্ভিদ ও প্রাণীর বিলুপ্তি ঘটে এ সময়ে। আমাদের এখনকার খাদ্যাভাস, মনস্তাত্ত্বিক দ্বন্দ্ব কিংবা আমাদের যৌনতা এসবই আসলে গড়ে উঠেছে শিল্প বিপ্লবের পর থেকে উত্তর আধুনিক পারিপার্শ্বিকতার সঙ্গে যুগ যুগ ধরে চলে আসা আমাদের শিকারি মনের নিয়ত মিথস্ক্রিয়ার মাধ্যমে।
শিল্প বিপ্লব আমাদের আরো বেশি বস্তুগত সম্পদ দিয়েছে, দীর্ঘায়িত জীবন দিয়েছে, সক্ষমতা দিয়েছে মহাকাশ জয়ের। যা আমরা সেই আগেকার জীবনে পাইনি। কিন্তু একই সঙ্গে এই পরিবর্তিত পরিবেশ আমাদের দিয়েছে একাকিত্ব, হতাশা এবং নানা ধরনের মানসিক চাপ।
যেহেতু আপনিও এই শিল্প বিপ্লবের সুবিধাভোগী আধুনিক যুগের একজন সফল মানুষ তাই এই মানসিক চাপ ও চাহিদার অসামঞ্জস্যতা আপনার জীবনেরও অনুসঙ্গ। আপনি চাইলেই এই মানসিক চাপ বাদ দিয়ে জীবন যাপন করতে পারবেন না এবং একমত হবেন এই মানসিক চাপ শুধুমাত্র আমাদের কারো নিজের কর্মের জন্য আমাদের কাছে আসেনি। এটাই যুগ ও সভ্যতা উন্নয়নের বাস্তবতা মাত্র। ##################

মাথা (মগজ) যত বড় স্ট্রেস ততো বেশি

দৈহিক গঠনের অনুপাতে মানুষের মস্তিষ্কের আকার অন্য যে কোন প্রাণীর থেকে বেশ বড়। সাধারণত ৬০ কেজি ওজনের একটি স্তন্যপায়ী প্রাণীর মস্তিষ্ক গড়পড়তায় ২০০ ঘন সেন্টিমিটার হয়। অন্যদিকে প্রায় আড়াই লাখ বছর আগের আধা মানুষের মস্তিষ্কের আকারও ছিল প্রায় ৬০০ ঘন সেন্টিমিটার। বর্তমানে আধুনিক মানুষের মস্তিষ্কের আকার প্রায় ১ হাজার ২০০ থেকে ১ হাজার ৪০০ ঘন সেন্টিমিটার। শুধু মানুষ নয়, অস্ট্রাকোডার্ম নামের মাছদের পূর্বপুরুষরাও বিশাল আকৃতির স্থুল মস্তিষ্কের দৌলতেই ওরা হয়ে দাঁড়িয়েছিল সেকালের পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ প্রাণী। ছুঁচালো মুখ আর চোয়ালহীন ঐ অদ্ভুত প্রাণীগুলিই প্রায় সাড়ে সাত কোটি বছর পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ প্রাণী হিসেবে রাজত্ব করেছে আজকের দিনের মানুষের মতোই শুধুমাত্র বৃহৎ মস্তিষ্কের কারণেই। 
আমরা জানি কিছু নির্দিষ্ট বৈশিষ্ট্য কোন প্রাণীকে এ জগতে টিকে থাকার জন্য বেশি সুবিধা দেয়। সেদিক থেকে বিবেচনা করলে এ কথা মনে হতেই পারে যে, মাথা বড়ো মানে বেশি বুদ্ধি, বেশি চিন্তা-ভাবনা করার সুযোগ এবং বেশি চিন্তা-ভাবনা করতে পারলে সমাজে টিকে থাকার সম্ভাবনা বেশি। কিন্তু বাস্তবে এই বড়ো আকারের মগজ শুধু নিরবিচ্ছিন্ন সুবিধাই দেয় না, সঙ্গে সঙ্গে নানা রকম সমস্যা ও সংকটেরও সৃষ্টি করে। আধুনিক মানুষের মস্তিষ্ক দেহের  মোট ওজনের ২-৩ শতাংশ। কিন্তু মানুষ যখন ঘুমায় তখন দেহের মোট শক্তির শতকরা ২৫ ভাগ শুধু মস্তিষ্ককে সচল রাখার জন্যই ব্যয় হয়। অন্যদিকে বিশ্রামকালীন অন্যান্য প্রাণীর মস্তিষ্ক পরিচালনার জন্য দেহের মোট শক্তির মাত্র ৮ শতাংশ ব্যয় করতে হয়। 
এই বৃহৎ মস্তিষ্কের কারণে মানুষ নিজেদের দ্রুত সময়ে অন্য প্রাণীদের চেয়ে আলাদা করতে পেরেছে, উন্নত করতে পেরেছে, পাশাপাশি অন্য প্রাণীদের চেয়ে চিন্তা চেতনা ও জীবন পদ্ধতিতে আলাদা হওয়ার কারণে তার দৈনন্দিন চাহিদা, আশা-আকাঙ্খা ও জীবন যাপনেও ব্যাপক পরিবর্তন এসেছে। এই ব্যাপক পরিবর্তনের অনুসঙ্গ হিসেবে আমাদের জীবনাচরণের অন্যান্য বিষয়ের সঙ্গে স্ট্রেসও একটি অনুসঙ্গ হিসেবে যোগ হয়েছে। সন্দেহাতীত ভাবে আপনি যেহেতু মনুষ্য সমাজের একজন সচেতন ও কর্মমুখী মানুষ তাই সঙ্গত কারণেই স্ট্রেস আপনার জীবনসঙ্গী। এ দায় আপনার না হলেও স্ট্রেসের দায়িত্ব আপনাকে নিতেই হবে। আপনি চাইলেও স্ট্রেস হতে দূরে থাকতে পারবেন না। যা আপনার মস্তিষ্কের গঠনের কারণেই আপনি সব প্রাণী থেকে আলাদা আর আপনার স্ট্রেসও তাই অবশ্যম্ভাবী এবং নির্ধারিত।


লেখকের প্রকাশিত কিছু বই সামগ্রী :

   

     


Dr. Md Julfikar Ali  (J.Ali)
  • 09 January 2023
Poetry

আমাদের গল্প জানে

বই: আমাদের গল্প জানে
কবি: প্রিয়াংকা তেওয়ারী

কোন এক টার্মিনালে পঞ্চাশের পর আমাদের দেখা হবে

হাজার মানুষের ভিড়ে তোমার কাঁচাপাকা চুল
আর মোটা চশমায় আমার দৃষ্টি আটকাবে

এইতো কিছুদিন আগেই সম্পর্কের শিল্পবিপ্লব
শুরু হয়েছিল

মস্তিষ্কের রক্তপাতের বয়স বেড়েছে বৈকি
বারুদের ভটকা গন্ধ নাকে লাগে
জরায়ু ছিড়ে যে পৃথিবীতে এসেছে, সে
তোমার অস্তিত্ব ছিল

অথচ তুমি সংসারী
সমর্পণ আর বলপ্রয়োগের ভুলভাল সমীকরণ
মাথায় কাটাকুটি খেলে যায়,
তোমার বিরামহীন ব্যাস্ততা তোমায় ঝাপসা করে

দীর্ঘশ্বাস জানান দেয়...
তুমি একদিন কথা দিয়েছিলে!

...............♥♦♥...............



অর্ডার করুন দূরবীনে -

Click to buy


Prianka Tewary
  • 25 February 2023
Parenting

কেনো বাবা-মা হিসেবে পারফেকশনিস্ট না হওয়াই ভালো ?

আমি একজন পারফেকশনিস্ট মায়ের সন্তান । 
আমার মা একজন 'পারফেকশনিস্ট', বাংলায় যাকে বলা যায় 'পরিপূর্ণতাবাদী' !  
আরও সহজ করে বললে আমাদের বাসায় 'ধূলোও যেনো ঢুকতে ভয় পায়' এমন দশাই বিরাজ করে। 
আমার বন্ধু থেকে আত্মীয়পরিজন সকলের কাছেই আমার শৈশব-বেড়ে ওঠা-আমার সদ্য অতীত হওয়া জীবন (বর্তমানে মায়ের সাথে নেই তাই) অত্যন্ত ঈর্ষণীয় ! 
সেই বুঝ হওয়ার পর থেকে আমার মনে পরে না আমি আমাদের বাসা কখনও অগোছালো দেখেছি কি না। এমনকি ঝড়-ঝাপটা-বিপদ-আপদ, যত যাই কিছুই হোউক না কেনো আমাদের বাসা এক মুহূর্তের জন্যেও নোংরা হয়নি, এতটুকুন অগোছালো হয় নি, কোথাও কিঞ্চিৎ ধুলো জমে নি, কোথাও মরিচা পরে নি, সিংক এ হাড়ি-পাতিল-প্লেট-বাটি জমেনি, আমাদের কারো কাপড় (বাসায় আগত অতিথিসহ) আকাচাতো থাকেইনি বরঞ্চ ইস্ত্রী করা কাপড় যে যার ড্রয়ারে পেয়েছে সবসময়। 
এমনকি আমার বাবা যখন অসুস্থাবস্থায় হাসপাতালে ছিলেন, তখনও আমাদের বাসা এতটুকুন এলোমেলো হয় নি। মা সারারাত সারাদিন বাবার সেবা করার পরও কিছুক্ষণের জন্যে বাসায় এসে বাসা গুছিয়ে দিয়ে যেতেন। 
আমার মা এ সকল কাজ একাই করেন ! সাহায্যকারী থাকলেও মা তাদের উপর বিশেষ আস্থা রাখতে পারেন না বিধায় সাহায্যকারীগণ বেশিরভাগ সময়ই নীরব দর্শকের ভূমিকাই বেশি পালন করেন। 
সকালে ঘুম থেকে উঠে যথারীতি ব্রেকফাস্ট আর চা পেয়েছি, এমনকি আমার ক্যাম্পাসবেলায় সেই শীতের ভোর ৬ টা নাগাদ যখন বাসা থেকে বের হতে হয়েছে, তখনও ঠিক সাড়ে ৫ টায় ডাইনিং এ নাস্তা সাজানো পেয়েছি ! এর ব্যত্যয় ঘটেনি কখনও। 
এমনই ঠিক দেড়টায় লাঞ্চ, বিকেল সাড়ে ৪ টায় নাস্তা আর রাত ঠিক সাড়ে আটটায় ডাইনিং এ তৈরি ডিনার পেয়েছি। 
শুধু তাই নয়, আমার পড়ার টেবিলে রাখা পানির ফ্লাস্কটি কখনই আমি ঘোলাটে এবং খালি দেখিনি! ফ্লাস্কটিতে গরমের দিনে শীতল আর শীতের দিনে গরমপানি পূর্ণ পেয়েছি। 
একইরকমভাবে শীতের সময়টাতে ছুটির দিনে ঠিক সাড়ে দশটা নাগাদ স্নানকক্ষে গিয়েই গরম পানি পেয়েছি, আর বাসার বাহিরে থাকলে বাসায় আসার পাঁচ মিনিটের মধ্যেই স্নানের জন্যে স্নানকক্ষে  দেখেছি গরম পানি রাখা আছে । 
হুট করে কেউ আমাদের বাসায় গেলে তার মনে হতে পারে এ বাসায় কোনো রূপকথার গল্পের পরী আছেন, যিনি চোখের পলকে নিরলসভাবে সবার চাহিদা মিটিয়ে যাচ্ছেন !  
হ্যাঁ আমি একজন পারফেকশনিস্ট মায়ের সন্তান, এবং ঠিক এই কারণে কিছুদিন আগেও অন্য আর সবার মতন আমি নিজে নিজেকে অত্যন্ত ভাগ্যবতী ভাবতাম । 
আদতে কি তাই ? 
সত্যিই কি পারফেকশনিস্ট মায়েদের সন্তানরা অত্যন্ত 'সৌভাগ্যশালী' ? 
আমি সেই বুঝ হবার পর থেকে কেবল 'পেয়েই' এসেছি, 'করেছি' কম !  তাই আমার কাছে 'পাওয়াটা'ই যেনো স্বাভাবিক, 'নিজে কিছু করে নেওয়াটা' খানিকটা অস্বাভাবিক, অস্বস্তিকরও ! 
এমন একজন মানুষ যখন বাস্তবজীবনে পদার্পণ করেন, তখন তার উপাগত জীবন ও আগামীর দিনগুলো তার নিকট হয়ে ওঠে এক ভীষণদর্শন !  
একজন পারফেকশনিস্ট পিতা কিংবা মাতা ভুলে যান; তাঁর সন্তান কেবল তারই সন্তান, পুরো পৃথিবীর সন্তান নয় !  তাই তিনি সেই সন্তানকে যতই তার ডানার ভেতর আগলে রেখে তৈয়ারি জীবনে অভ্যস্ত করুন না কেনো, প্রকৃতির বিধানানুসারে বাস্তবতা একদিন তাকে টেনেহিঁচড়ে পিতা-মাতার বুক থেকে ছিনিয়ে নেবেই। আর সেদিন বাস্তবতার মুখোমুখি দাঁড়িয়ে বাস্তবতাকে মোকাবিলা করতে প্রস্তুত না থাকা আর তৈয়ারি জীবনে অভ্যস্ত হয়ে ওঠা সেই সন্তান যাপিত জীবনের পথে অনেকটাই পিছিয়ে পরবে, আর একইসাথে জীবনের পথে সে হয়ে উঠবে নিরাধার ! 
পাখি যদি তার সন্তানটিকে ধাক্কা দিয়ে বাসা থেকে ফেলে না দিতো, তবে কিন্তু সেই ছানাটি কখনই উড়তে শিখবে না! জীবনভর খঁজই থেকে যাবে । 
তেমনই আমাদের বাবা-মায়েরাও সন্তানদের নিপট জীবনের লড়াইয়ের প্রস্তরে একাকী ছেড়ে দিন, যেনো সে একাই লড়তে শিখে যায়, তার জন্যে করা বাবা-মায়ের অমূল্য ত্যাগকে মূল্যায়ন করতে শেখে। একইসাথে এমনতর অন্ধভাবে ভালো না বাসুন, যেই ভালোবাসা সন্তানকে জীবনের পথে পঙ্গু বানিয়ে দেয় । 
এটি ঠিক অনুযোগ নয়, এটি অবগতি   ।।


Moyomee Khondoker
  • 18 January 2023
Economy

An observation on Bangladesh Economy

Bangladesh is a developing country located in South Asia with a population of over 160 million people. The country has made significant economic progress over the past few decades, but it still faces many challenges. Here is an overview of Bangladesh's economic situation:

Growth: Bangladesh has been one of the fastest-growing economies in the world, with an average annual growth rate of around 6% over the past decade. However, growth has slowed down in recent years, largely due to the COVID-19 pandemic.

Agriculture: Agriculture is the largest sector of the economy, employing around 40% of the workforce and contributing around 15% to the GDP. Major crops include rice, jute, tea, wheat, sugarcane, and vegetables.

Industry: The industrial sector is growing rapidly, with the garment industry being the largest employer and exporter. Other industries include pharmaceuticals, textiles, ceramics, leather goods, and shipbuilding.

Services: The services sector is the fastest-growing sector of the economy, contributing around 52% to the GDP. Major services include telecommunications, banking, insurance, tourism, and transportation.

Exports: Bangladesh's export earnings have been growing rapidly over the past decade, with garments and textiles accounting for the majority of exports. Other exports include leather goods, jute, seafood, and pharmaceuticals.

Imports: Bangladesh's imports have been growing rapidly as well, largely due to the country's reliance on imported energy and raw materials for its industries. Major imports include petroleum, machinery, chemicals, and food.

Poverty: Despite the country's economic growth, poverty remains a major challenge. According to the World Bank, around 24% of the population still lives below the poverty line.

Infrastructure: Infrastructure remains a major challenge in Bangladesh, with poor roads, inadequate power supply, and limited access to clean water and sanitation.

Inflation: Inflation has been a persistent problem in Bangladesh, averaging around 6% over the past decade. The government has taken steps to control inflation, but rising fuel and food prices have been a major challenge.

Overall, Bangladesh has made significant progress in its economic development, but the country still faces many challenges in achieving sustained and inclusive growth. The government has set ambitious targets for the future, including becoming a middle-income country by 2021 and achieving the Sustainable Development Goals by 2030.


Rashed Mosarof Chowdhury
  • 28 February 2023