Loading...
Notice

বিদেশি সংস্থায় চাকরি, বেতন ৮২,৫৮৪


09 October 2024   ||  2 months ago

সুইজারল্যান্ডভিত্তিক আন্তর্জাতিক দাতা সংস্থা টেরে ডেস হোমস ফাউন্ডেশন বাংলাদেশে কর্মী নিয়োগে পুনর্বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। সংস্থাটি টেকনাফে কর্মী নিয়োগ দেবে। আগ্রহী প্রার্থীদের অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে হবে।

পদের নাম: অফিসার/ সিনিয়র অফিসার এক্সটার্নাল রিলেশনস

পদসংখ্যা: ১

যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতা: স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সমাজবিজ্ঞান, ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজ, পাবলিক অ্যাডমিনিস্ট্রেশন বা এ ধরনের বিষয়ে স্নাতক ডিগ্রি থাকতে হবে। জাতীয়/ আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সংস্থা বা জাতিসংঘের এজেন্সিতে সরকারি লিয়াজোঁ বা কমিউনিকেশনে দুই তিন বছর চাকরির অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। এমএস অফিস অ্যাপ্লিকেশনের কাজ জানতে হবে। রোহিঙ্গা রেসপন্সে কাজের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। ইংরেজি ভাষায় সাবলীল হতে হবে। ফিল্ড ভিজিটের মানসিকতা থাকতে হবে।

কর্মস্থল: টেকনাফ (উখিয়া ও কক্সবাজার অঞ্চল)

বেতন ও সুযোগ–সুবিধা: মাসিক বেতন ৬২,৪৯৬ থেকে ৮২,৫৮৪ টাকা। এ ছাড়া উৎসব বোনাস, গোষ্ঠী ও স্বাস্থ্যবিমা, মাতৃত্ব ও পিতৃত্বকালীন ছুটি ও সিভিয়ারেন্স পের সুবিধা আছে।

আবেদন যেভাবে

আগ্রহী প্রার্থীদের টেরে ডেস হোমস ফাউন্ডেশনের চাকরিসংক্রান্ত ওয়েবসাইটের এই লিংকে ফরম পূরণের মাধ্যমে আবেদন করতে হবে। নিয়োগসংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্য এই লিংক থেকে জেনে নিতে হবে।

আবেদনের শেষ সময়: ১৬ অক্টোবর ২০২৪।

 

Courtesy: prothom alo

More notices
  • রাবিতে ভর্তি আবেদন শুরু, দ্বিতীয়বার পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ

     

    পরীক্ষা তিন ইউনিটে

    রাবির এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ১৫ মার্চ দুপুর ১২টা থেকে ২৭ মার্চ রাত ১২টা পর্যন্ত ভর্তির প্রাথমিক আবেদন চলবে। ৯ এপ্রিল দুপুর ১২টা থেকে ১৫ এপ্রিল রাত ১২টা পর্যন্ত চূড়ান্ত আবেদন করা যাবে। এ, বি ও সি—এই তিন ইউনিটে ভর্তি পরীক্ষা ২৯ থেকে ৩১ মে পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হবে।

    ভর্তি পরীক্ষা সকাল ৯টায় শুরু
    প্রতিদিন সকাল ৯টা থেকে ১০টা, বেলা ১১টা থেকে দুপুর ১২টা, বেলা ১টা থেকে ২টা ও সাড়ে ৩টা থেকে বিকেল সাড়ে ৪টা পর্যন্ত চার শিফটে ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।

    কারা আবেদন করতে পারবেন
    ২০২১ ও ২০২২ সালের এইচএসসি বা সমমান, ডিপ্লোমা-ইন-কমার্স, বিএফএ (প্রাক), বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের আওতায় এইচএসসি ভোকেশনাল, এ লেভেল ও অন্যান্য সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীরাই ভর্তি পরীক্ষার জন্য আবেদন করতে পারবেন। সনাতন পদ্ধতিতে ও উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীরা আবেদন করতে পারবেন না।

    ভর্তির জন্য এ (মানবিক) শাখা থেকে উত্তীর্ণ আবেদনকারীদের এসএসসি/সমমান ও এইচএসসি/সমমান উভয় পরীক্ষায় চতুর্থ বিষয়সহ ন্যূনতম জিপিএ ৩.০০ সহ মোট জিপিএ ৭.০০ থাকতে হবে।

    বি (বাণিজ্য) শাখা থেকে উত্তীর্ণ আবেদনকারীদের এসএসসি/সমমান ও এইচএসসি/সমমান উভয় পরীক্ষায় চতুর্থ বিষয়সহ ন্যূনতম জিপিএ ৩.৫০ সহ মোট জিপিএ ৭.৫০।

    সি (বিজ্ঞান) শাখায় ন্যূনতম জিপিএ ৩.৫০ সহ মোট জিপিএ ৮.০০ থাকতে হবে। জিসিই ও লেভেল পরীক্ষায় পাঁচটি বিষয়ে এবং এ লেভেল পরীক্ষায় অন্তত দুটি বিষয়ে উত্তীর্ণ হতে হবে।

    উভয় লেভেলে মোট সাতটি বিষয়ের মধ্যে চারটি বিষয়ে কমপক্ষে বি ও তিনটি বিষয়ে কমপক্ষে সি গ্রেড পেতে হবে। ইংরেজি প্রশ্নপত্রে পরীক্ষা দিতে ইচ্ছুক প্রার্থীকে চূড়ান্ত আবেদনকালে অবশ্যই ইংরেজি প্রশ্নপত্রের জন্য অতিরিক্ত ফরম পূরণ করতে হবে।

    পরীক্ষা কত নম্বরে

    এমসিকিউ পদ্ধতিতে ১০০ নম্বরের এক ঘণ্টাব্যাপী ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। পরীক্ষায় প্রতি ইউনিটে ৮০টি প্রশ্ন থাকবে। প্রতি চারটি ভুলের জন্য এক নম্বর কাটা যাবে।

    ইংরেজি প্রশ্নপত্রে পরীক্ষা দিতে ইচ্ছুক প্রার্থীকে চূড়ান্ত আবেদনের সময় অবশ্যই ইংরেজি প্রশ্নপত্রের জন্য অতিরিক্ত ফরম পূরণ করতে হবে। ভর্তিসংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্য ও প্রযোজ্য শর্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইট থেকে জানা যাবে।

    collected and courtesy : prothom alo


  • ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণিতে প্রচলিত কোনো পরীক্ষা নয়

     

    মাউশি এক আদেশে বলেছে, মাধ্যমিক পর্যায়ের ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের নতুন শিক্ষাক্রম অনুযায়ী শিখন-শেখানো ও মূল্যায়ন কার্যক্রমের ক্ষেত্রে এনসিটিবি প্রণীত শিক্ষক সহায়িকা এবং শিক্ষাক্রমের নির্দেশনা অনুসারে করতে হবে। শিক্ষার্থীদের মূল্যায়নের ক্ষেত্রে প্রচলিত কোনো পরীক্ষা বা মডেল টেস্ট নেওয়া যাবে না। ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের মূল্যায়নের বিষয়ে এনসিটিবি থেকে যে গাইডলাইন পাওয়া যাবে, তা পরে জানিয়ে দেওয়া হবে।
    শিক্ষা অধিদপ্তর বলেছে, নতুন শিক্ষাক্রম বাস্তবায়নে শিক্ষক, প্রতিষ্ঠানপ্রধান, উপজেলা বা থানা একাডেমিক সুপারভাইজার, উপজেলা বা থানা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা, জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা, আঞ্চলিক উপপরিচালক এবং আঞ্চলিক পরিচালকদের নিয়মিত পরিবীক্ষণ জোরদার করতে হবে।


    courtesy:prothom alo


  • গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা থেকে বের হওয়ার সিদ্ধান্ত জগন্নাথের একাডেমিক সভায়

     

    সভায় অংশ নেওয়া একাডেমি সভার সদস্য ও ছাত্রকল্যাণ পরিচালক অধ্যাপক আইনুল ইসলাম প্রথম আলোকে বিষয়টি নিশ্চিত করেন। অধ্যাপক আইনুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সভাপতি। তিনি বলেন, সভায় সর্বসম্মতিক্রমে সিদ্ধান্ত হয়েছে গুচ্ছ ভর্তি প্রক্রিয়া থেকে বেরিয়ে নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় ভর্তি পরীক্ষা নেওয়ার। এখন পরবর্তী ধাপ হিসেবে বিশ্ববিদ্যালয় সিন্ডিকেট সভায় চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।

    এর আগে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় ভর্তি পরীক্ষা নেওয়ার পক্ষে মত দিয়েছে।


    courtesy:prothom alo


  • Why GPA-5 students are failing university admission tests

    In recent years, tons of students are getting GPA-5, meaning they have obtained at least 80% marks in all subjects on average. Yet, a vast majority of them are failing university admission tests 

     

    Those born before the turn of the century can still remember a time when passing any board exam was a cause for celebration, not just for the examinee but for the whole family. Elusive distinctions like star marks or letter marks would spell sweetmeats for the whole neighbourhood. 

    But these are a thing of the past now. In 2001, it was replaced with the more modern Grade Point Average (GPA) at the SSC level and by 2003 it was introduced at the HSC level. 

    Consequently, in recent years, tons of students are getting GPA-5. Achieving GPA-5 means that the student has obtained at least 80% marks in all subjects on average. Yet, a vast majority of them are failing university admission tests. 

     

    So, what is going on here? Are we being too liberal with handing out GPA-5s or are the admission tests too hard? Or is something entirely different at work here? 

     

    Photo: Saqlain Rizve
    Photo: Saqlain Rizve

    A total of 2,70,000 students took part in this year's Dhaka University admission tests divided into five units. Of them, only 10.23%, or 27,488 got the pass mark. This has been more or less the case for quite some time now. 

     
     

    At the inception of the HSC exam, only 20 students got a GPA of 5.00. This year 1.89 lakh students got the coveted GPA-5 in their HSC exams. Has the quality of the students risen that much? If yes, why did a big chunk of them fail to get the minimum pass marks at the Dhaka University Admissions Test, let alone secure a seat?

     

    It can be assumed that these students are getting grades that do not reflect their level of competence. This phenomenon has been described by many experts as Grade inflation (aka grading leniency), which is the practice of awarding grades higher than students deserve. Naturally, the question arises, how are students securing a grade they most likely do not deserve?

     

    "Students now resort to unfair means very casually to do well in board exams and this behaviour is sanctioned and encouraged by their institutions. The school or college they study in contacts the institution that is going to be the venue for board exams and persuades the host institution to show leniency while invigilating," said a college professor who preferred to remain anonymous. 

     

    But why would education institutes stoop to such lows? According to him, it is a matter of prestige and cold hard cash. "Educational institutions like to boast that they have a high passing rate and that tons of their students have got GPA-5. It helps them attract more students," he added.

    It is undeniable that the government has taken some laudable steps to promote education. In Bangladesh, primary education is free, the government provides the national curriculum textbooks among students from class 5 to class 12, free education is offered for girls up to grade 10, there are special stipends for female students and there has also been a celebrated food-for-education literacy movement.

     

    But the dramatic increase in both the passing rate and GPA-5 numbers cannot be explained by these factors alone. When the current grading system was introduced at the secondary level in Bangladesh in 2001, about 0.6 million students participated in SSC or equivalent examinations that year and 35.22% passed. This year the pass rate stood at a staggering 93.58. 

    Photo: Saqlain Rizve
    Photo: Saqlain Rizve

    Preferring anonymity, a school teacher told The Business Standard, "There is pressure on us to ensure that the (exam) papers we grade don't do too poorly. We need to hand out marks leniently," But where exactly this pressure originates from, she could not say.

    After receiving these arguably inflated grades students naturally start overestimating their abilities and grow complacent. The result of which we are witnessing in the university admission exams.

    According to Dhaka University sources, 55% of the students failed English in the Kha unit, 76% in the Ga unit and 54% in the Gha unit.

    "I have checked the written part of the admission test exam papers. There were two exercises, one was an essay about the effects of climate change and the other was sentence-making from six given words. And the majority of the students failed to spell 'change' correctly," said Zaynul Abedin, Assistant Professor, Department of English, University of Dhaka.

    He also noted students mostly stuck to very basic sentences, there was little to no use of transitional words and examinees generally displayed a limited vocabulary. 

    There was also a tendency among students to try and outsmart the examiners. "In the sentence-making section, there was a word 'vanity'. A multitude of students wrote sentences like 'I know the meaning of vanity but I won't tell you.' Where did the students get the idea to write such preposterous sentences? This is food for thought," said Zainul.

    "I can't say the students who were admitted are great at English or that they don't make any mistakes either. While teaching first-year students I have experienced that some of them even need to be taught the basics," Zaynul said. "So, I have my reservations regarding the quality of some students who got a chance as well, not all but some," he added.

    So what is the reason behind this stark lack of quality?

    Zainul believes many teachers don't know the proper methodology for communicative language teaching and it has in turn made them callous. A lot of them are under the assumption that one does not need to learn proper grammar or syntax, to learn in this method. 

    Photo: Saqlain Rizve
    Photo: Saqlain Rizve

    He said, "We are lagging behind in teaching methodology. We are supposed to follow the communicative approach. But in order to use this approach the size of the classroom needs to be 10-12 students. Suppose a teaching task calls for students to converse as a tourist and a tourist guide. How can a teacher ensure all students can accomplish a task like that if the class size is not small?"

    He believes updating and upgrading the curriculum can certainly help improve the situation but ensuring that teachers get proper training is paramount if we want a way out of the current situation.

    courtesy:The business standard


  • Admission to public medical colleges from 27 March

    The admission procedure to the country's 37 public medical colleges will start on 27 March, reads a Bangladesh Medical and Dental Council (BMDC) press release.

    The 4,350 candidates, initially selected for admission to the government institutions, have till 6 April to complete all admission procedures.

    Meanwhile, the admission schedule for private medical colleges will be issued later.

     

    A total of 49,194 students have passed the MBBS admission test for the academic year 2022-2023, which is 35.34% of those who took the test.

    "Of the students who passed the medical entry test, 20,813 (42.31%) are boys and 28,381 (57.69%) are girls," said Health Minister Zahid Maleque while unveiling the results during a press briefing at the Directorate General of Health Services at 2:30pm Sunday.

     
     

    The highest mark among male candidates was 94.25 whereas it was 88.00 among female candidates.

     

    There are a total of 11,122 seats, including 4,350 at 37 public medical colleges and 6,772 at private medical colleges, across the country. 

     

    Based on national merit, 1,957 boys (45%) and 2,393 girls (55%) will get enrolment in public medical colleges and then at private ones.

     

    As many as 135,813 students participated in this year's examination. 

    Rafsan Zaman, who got the highest score of 94.25, sat for the exam from the Chattogram Medical College exam centre.

     

    The health minister said this year the pass rate is lower compared to last year as the exam was held on the whole syllabus. 

    Last year's admission test was held on a shortened syllabus due to the Covid-19 pandemic.

    Last year 79,337 applicants passed the admission test, and the pass rate was 55%.
    courtesy:tbs


  • Cluster admission test for 22 universities starts 30 July

    The cluster admission test of 22 general and science and technology universities of the country for 2021-22 session will start on 30 July.

    The decision was taken at a meeting of the Vice-Chancellors' Committee on Virtual Admission Tests held on Monday night (20 May).

    Currently, 22 universities are under the general, science and technology cluster, three are under engineering and seven are under agricultural clusters.

     

    At the end of the meeting Jashore University of Science and Technology Vice-Chancellor Professor Md Anwar Hossain said that the admission test of "A" unit will be held on 30 July, "B" unit on 31 August and "C" unit on 20 August.

    Meanwhile, Barisal University Vice-Chancellor Sadekul Arefin said that the admission test fee has increased by Tk300 this time compared to last time.

     
     

    The fee for admission tests under cluster system is Tk1,200.

     

    Under the cluster system, if a student takes admission in one university and later migrates to another university the student needs to take a fresh admission.

     

    The University Grants Commission on 7 April this year announced that 32 universities would join the cluster-based admission test for the 2021-2022 academic year.
    courtesy:The business standard