Loading...
Notice

Why GPA-5 students are failing university admission tests


15 March 2023   ||  1 year ago

In recent years, tons of students are getting GPA-5, meaning they have obtained at least 80% marks in all subjects on average. Yet, a vast majority of them are failing university admission tests 

 

Those born before the turn of the century can still remember a time when passing any board exam was a cause for celebration, not just for the examinee but for the whole family. Elusive distinctions like star marks or letter marks would spell sweetmeats for the whole neighbourhood. 

But these are a thing of the past now. In 2001, it was replaced with the more modern Grade Point Average (GPA) at the SSC level and by 2003 it was introduced at the HSC level. 

Consequently, in recent years, tons of students are getting GPA-5. Achieving GPA-5 means that the student has obtained at least 80% marks in all subjects on average. Yet, a vast majority of them are failing university admission tests. 

 

So, what is going on here? Are we being too liberal with handing out GPA-5s or are the admission tests too hard? Or is something entirely different at work here? 

 

Photo: Saqlain Rizve
Photo: Saqlain Rizve

A total of 2,70,000 students took part in this year's Dhaka University admission tests divided into five units. Of them, only 10.23%, or 27,488 got the pass mark. This has been more or less the case for quite some time now. 

 
 

At the inception of the HSC exam, only 20 students got a GPA of 5.00. This year 1.89 lakh students got the coveted GPA-5 in their HSC exams. Has the quality of the students risen that much? If yes, why did a big chunk of them fail to get the minimum pass marks at the Dhaka University Admissions Test, let alone secure a seat?

 

It can be assumed that these students are getting grades that do not reflect their level of competence. This phenomenon has been described by many experts as Grade inflation (aka grading leniency), which is the practice of awarding grades higher than students deserve. Naturally, the question arises, how are students securing a grade they most likely do not deserve?

 

"Students now resort to unfair means very casually to do well in board exams and this behaviour is sanctioned and encouraged by their institutions. The school or college they study in contacts the institution that is going to be the venue for board exams and persuades the host institution to show leniency while invigilating," said a college professor who preferred to remain anonymous. 

 

But why would education institutes stoop to such lows? According to him, it is a matter of prestige and cold hard cash. "Educational institutions like to boast that they have a high passing rate and that tons of their students have got GPA-5. It helps them attract more students," he added.

It is undeniable that the government has taken some laudable steps to promote education. In Bangladesh, primary education is free, the government provides the national curriculum textbooks among students from class 5 to class 12, free education is offered for girls up to grade 10, there are special stipends for female students and there has also been a celebrated food-for-education literacy movement.

 

But the dramatic increase in both the passing rate and GPA-5 numbers cannot be explained by these factors alone. When the current grading system was introduced at the secondary level in Bangladesh in 2001, about 0.6 million students participated in SSC or equivalent examinations that year and 35.22% passed. This year the pass rate stood at a staggering 93.58. 

Photo: Saqlain Rizve
Photo: Saqlain Rizve

Preferring anonymity, a school teacher told The Business Standard, "There is pressure on us to ensure that the (exam) papers we grade don't do too poorly. We need to hand out marks leniently," But where exactly this pressure originates from, she could not say.

After receiving these arguably inflated grades students naturally start overestimating their abilities and grow complacent. The result of which we are witnessing in the university admission exams.

According to Dhaka University sources, 55% of the students failed English in the Kha unit, 76% in the Ga unit and 54% in the Gha unit.

"I have checked the written part of the admission test exam papers. There were two exercises, one was an essay about the effects of climate change and the other was sentence-making from six given words. And the majority of the students failed to spell 'change' correctly," said Zaynul Abedin, Assistant Professor, Department of English, University of Dhaka.

He also noted students mostly stuck to very basic sentences, there was little to no use of transitional words and examinees generally displayed a limited vocabulary. 

There was also a tendency among students to try and outsmart the examiners. "In the sentence-making section, there was a word 'vanity'. A multitude of students wrote sentences like 'I know the meaning of vanity but I won't tell you.' Where did the students get the idea to write such preposterous sentences? This is food for thought," said Zainul.

"I can't say the students who were admitted are great at English or that they don't make any mistakes either. While teaching first-year students I have experienced that some of them even need to be taught the basics," Zaynul said. "So, I have my reservations regarding the quality of some students who got a chance as well, not all but some," he added.

So what is the reason behind this stark lack of quality?

Zainul believes many teachers don't know the proper methodology for communicative language teaching and it has in turn made them callous. A lot of them are under the assumption that one does not need to learn proper grammar or syntax, to learn in this method. 

Photo: Saqlain Rizve
Photo: Saqlain Rizve

He said, "We are lagging behind in teaching methodology. We are supposed to follow the communicative approach. But in order to use this approach the size of the classroom needs to be 10-12 students. Suppose a teaching task calls for students to converse as a tourist and a tourist guide. How can a teacher ensure all students can accomplish a task like that if the class size is not small?"

He believes updating and upgrading the curriculum can certainly help improve the situation but ensuring that teachers get proper training is paramount if we want a way out of the current situation.

courtesy:The business standard

More notices
  • চাকরিতে প্রবেশের সর্বোচ্চ বয়স পুরুষদের ৩৫ ও নারীর ৩৭ করার সুপারিশ

    সূত্রের বরাত দিয়ে বিষয়টি আগেই জানাজানি হয়ে গিয়েছিল। এবার পর্যালোচনা কমিটির প্রধান আবদুল মুয়ীদ চৌধুরী সাংবাদিকদের জানালেন, তাঁরা সরকারি চাকরিতে প্রবেশের সর্বোচ্চ বয়সসীমা পুরুষের ক্ষেত্রে ৩৫ বছর এবং নারীদের ক্ষেত্রে ৩৭ বছর করার সুপারিশ করেছেন। তবে তাঁরা চাকরি থেকে অবসরে যাওয়ার বয়স নিয়ে কিছু বলেননি। আজ সোমবার সচিবালয়ে জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের সভা শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে মুয়ীদ চৌধুরী এ তথ্য জানান।

    গত ৩০ সেপ্টেম্বর চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা বাড়ানোর দাবির বিষয়টি পর্যালোচনায় একটি কমিটি গঠন করে সরকার। এ কমিটির প্রধান করা হয়েছিল সাবেক সচিব আবদুল মুয়ীদ চৌধুরীকে, যিনি জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের প্রধান। কমিটির সদস্যসচিব ছিলেন জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব। কমিটিতে আরও তিনজন সদস্য ছিলেন।

    নারীদের বয়স দুই বছর বেশি করার প্রস্তাবের বিষয়ে মুয়ীদ চৌধুরী বলেন, আরও অধিকসংখ্যক নারী যেন চাকরিতে আসতে পারেন, সে জন্য তাঁরা এই সুপারিশ করেছেন।

    সরকারি সূত্রগুলো বলছে, শিগগির চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা বাড়ানোর ঘোষণা দেওয়া হবে। চাকরিতে প্রবেশের সর্বোচ্চ বয়সসীমা বাড়ানোর ঘোষণা আসবে সরকারের উচ্চপর্যায় থেকে।

    বর্তমানে সরকারি চাকরিতে প্রবেশের সাধারণ বয়স ৩০ বছর। তবে মুক্তিযোদ্ধার সন্তান কোটায় আবেদনের সর্বোচ্চ বয়সসীমা ৩২ বছর।

    চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা ৩৫ বছর করার দাবিতে দীর্ঘদিন ধরে আন্দোলন করে আসছেন একদল চাকরিপ্রত্যাশী। ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মুখে দেশে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর কয়েক দফায় কর্মসূচি পালন করেছেন তাঁরা। সম্প্রতি কয়েক শ চাকরিপ্রত্যাশী রাজধানীর শাহবাগে সমবেত হন। একপর্যায়ে তাঁরা প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনার সামনে এসে অবস্থান নেন। সেদিন তাঁদের ছত্রভঙ্গ করতে কাঁদানে গ্যাসের শেল ও সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ করে পুলিশ। এরপরও চাকরিপ্রত্যাশীরা প্রধান উপদেষ্টার বাসভবনের সামনে অবস্থান নিয়ে নিজেদের দাবি জানান। ওই দিনেই পর্যালোচনা কমিটির ঘোষণা দিয়েছিল সরকার। কমিটির সদস্যসচিব জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ সচিব। কমিটিতে আরও তিনজন সদস্য আছেন, যাঁরা ইতিমধ্যে প্রতিবেদন সরকারের কাছে জমা দিয়েছে।

     
    জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় সূত্র জানিয়েছে, বয়স বৃদ্ধির দাবিতে যাঁরা আন্দোলন করছেন, তাঁদের সঙ্গে ২ অক্টোবর বসেছিল কমিটি। সেদিন কমিটির প্রধান আবদুল মুয়ীদ চৌধুরী সাংবাদিকদের বলেছিলেন, সেশনজট, করোনাসহ বিভিন্ন কারণে চাকরিতে প্রবেশের বিদ্যমান বয়স বাড়ানো উচিত।
     
    Courtesy: prothom alo

  • বিদেশি সংস্থায় চাকরি, বেতন ৮২,৫৮৪

    সুইজারল্যান্ডভিত্তিক আন্তর্জাতিক দাতা সংস্থা টেরে ডেস হোমস ফাউন্ডেশন বাংলাদেশে কর্মী নিয়োগে পুনর্বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। সংস্থাটি টেকনাফে কর্মী নিয়োগ দেবে। আগ্রহী প্রার্থীদের অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে হবে।

    পদের নাম: অফিসার/ সিনিয়র অফিসার এক্সটার্নাল রিলেশনস

    পদসংখ্যা: ১

    যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতা: স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সমাজবিজ্ঞান, ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজ, পাবলিক অ্যাডমিনিস্ট্রেশন বা এ ধরনের বিষয়ে স্নাতক ডিগ্রি থাকতে হবে। জাতীয়/ আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সংস্থা বা জাতিসংঘের এজেন্সিতে সরকারি লিয়াজোঁ বা কমিউনিকেশনে দুই তিন বছর চাকরির অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। এমএস অফিস অ্যাপ্লিকেশনের কাজ জানতে হবে। রোহিঙ্গা রেসপন্সে কাজের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। ইংরেজি ভাষায় সাবলীল হতে হবে। ফিল্ড ভিজিটের মানসিকতা থাকতে হবে।

    কর্মস্থল: টেকনাফ (উখিয়া ও কক্সবাজার অঞ্চল)

    বেতন ও সুযোগ–সুবিধা: মাসিক বেতন ৬২,৪৯৬ থেকে ৮২,৫৮৪ টাকা। এ ছাড়া উৎসব বোনাস, গোষ্ঠী ও স্বাস্থ্যবিমা, মাতৃত্ব ও পিতৃত্বকালীন ছুটি ও সিভিয়ারেন্স পের সুবিধা আছে।

    আবেদন যেভাবে

    আগ্রহী প্রার্থীদের টেরে ডেস হোমস ফাউন্ডেশনের চাকরিসংক্রান্ত ওয়েবসাইটের এই লিংকে ফরম পূরণের মাধ্যমে আবেদন করতে হবে। নিয়োগসংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্য এই লিংক থেকে জেনে নিতে হবে।

    আবেদনের শেষ সময়: ১৬ অক্টোবর ২০২৪।

     

    Courtesy: prothom alo


  • কারিতাস বাংলাদেশে চাকরি, বেতন লাখের বেশি

    বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা কারিতাস বাংলাদেশ জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি দিয়েছে। সংস্থাটি ঢাকায় একটি প্রকল্পে সিনিয়র অ্যাকাউন্টস অফিসার পদে কর্মী নিয়োগ দেবে। আগ্রহী প্রার্থীদের অনলাইনে আবেদন করতে হবে।

    • পদের নাম: সিনিয়র অ্যাকাউন্টস অফিসার
      পদসংখ্যা: ১
      যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতা: স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অ্যাকাউন্টিং বিষয়ে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি/এমবিএ/এমবিএস ডিগ্রি থাকতে হবে। সিএ–সিসি ও চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্ট কোয়ালিফায়েড/কস্ট অ্যান্ড ম্যানেজমেন্ট অ্যাকাউন্ট্যান্ট হলে অগ্রাধিকার দেওয়া হবে। কোনো ডেভেলপমেন্ট/ডিআরআর প্রোগ্রাম বা প্রকল্পে ফিন্যান্স অ্যান্ড অ্যাডমিন ব্যবস্থাপনায় অন্তত পাঁচ বছর চাকরির অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। উপকূলীয় এলাকায় সম্পর্কে জানাশোনা থাকতে হবে। ফিল্ড ভিজিটের মানসিকতা থাকতে হবে। সমস্যা সমাধান ও যোগাযোগে দক্ষ হতে হবে। বাংলা ও ইংরেজি ভাষায় যোগাযোগে সাবলীল হতে হবে।

    • বয়স: সর্বোচ্চ ৪৫ বছর
      চাকরির ধরন: চুক্তিভিত্তিক
      কর্মস্থল: কারিতাস সেন্ট্রাল অফিস, ঢাকা
      বেতন: ১,০৫,০০০ টাকা (আলোচনা সাপেক্ষে)।
    • আবেদন যেভাবে

      আগ্রহী প্রার্থীদের কারিতাস বাংলাদেশের ওয়েবসাইটের এই লিংকে গিয়ে নিয়োগসংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্য জেনে আবেদন করতে হবে। এ ছাড়া [email protected] ঠিকানায় সিভি মেইল করেও আবেদন করা যাবে। এই লিংকে আবেদন করার ভিডিও টিউটোরিয়াল দেখা যাবে। কারিগরি সহযোগিতায় ০১৭৫৫৫১৮৬৯৮ নম্বরে যোগাযোগ করা যাবে।

      আবেদনের শেষ তারিখ: ৫ অক্টোবর ২০২৪।

       

      Courtesy: prothom alo


  • ঢাকায় ব্রিটিশ হাইকমিশনে চাকরি, বেতন ২ লাখ ২৭ হাজার, দুই দিন ছুটি

    ঢাকার ব্রিটিশ হাইকমিশন জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। প্রতিষ্ঠানটি ঢাকায় ক্লাইমেট অ্যান্ড এনভায়রনমেন্ট অ্যাডভাইজার পদে কর্মী নিয়োগ দেবে। আগ্রহী প্রার্থীদের অনলাইনে আবেদন করতে হবে।

    পদের নাম: ক্লাইমেট অ্যান্ড এনভায়রনমেন্ট অ্যাডভাইজার, গ্রেড–এসইও

    পদসংখ্যা: ১

    যোগ্যতা: ক্লাইমেট চেঞ্জ মিটিগেশন, অ্যাডাপটেশন/এনভায়রনমেন্টাল গভর্ন্যান্স অ্যান্ড স্টুয়ার্ডশিপে ডিগ্রি থাকতে হবে। ক্লাইমেট চেঞ্জ প্রোগ্রাম বা এনভায়রনমেন্ট প্রোগ্রাম ব্যবস্থাপনায় অন্তত তিন বছর চাকরির অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। ক্লাইমেট ফিন্যান্স, রিনিউয়েবল এনার্জি টেকনোলজিস অন অ্যান্ড অব গ্রিড, জিরো–ইমিশন ভেহিকেলস, ওয়েস্ট ম্যানেজমেন্ট অ্যান্ড রিসাইক্লিং টেকনোলজিস অ্যান্ড মার্কেট ডেভেলপমেন্ট, পলুশন অ্যাবেটমেন্ট এবং বায়োডাইভারসিটি কনজারভেশন বিষয়ে বিস্তর জানাশোনা থাকতে হবে। বাংলাদেশ সরকার ও অন্যান্য উন্নয়নশীল অংশীজনের সঙ্গে কাজের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। বাংলা ও ইংরেজি ভাষায় সাবলীল হতে হবে।

    চাকরির ধরন: ফুলটাইম, স্থায়ী

    কর্মস্থল: ঢাকা

    কর্মঘণ্টা: সপ্তাহে ৩৬ ঘণ্টা

    বেতন: মাসিক বেতন ২,২৭,২২৮ টাকা

    সুযোগ-সুবিধা: ছুটি, মাতৃত্বকালীন ছুটি, অসুস্থতাজনিত ছুটি, স্বাস্থ্যবিমা, সপ্তাহে দুই দিন ছুটি, ভ্রমণসহ প্রতিষ্ঠানের নীতিমালা অনুযায়ী অন্যান্য সুবিধা আছে।

    আবেদন যেভাবে

    আগ্রহী প্রার্থীদের এই লিংকে (https://fco.tal.net/vx/appcentre-ext/brand-0/spa-1/tmpwid-d7d5_6b54c256-a86f-4bdb-b2be-b2da88522bda/candidate/so/pm/4/pl/1/opp/23622-Climate-Environment-Adviser-Grade-SEO-Dhaka/en-GB) নিয়োগসংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্য জেনে Apply বাটনে ক্লিক করে আবেদন করতে হবে।

    আবেদনের শেষ সময়: ৪ অক্টোবর ২০২৪।

    Courtesy: prothom alo


  • পুলিশ নেবে কনস্টেবল, জিপিএ ২.৫ হলেই আবেদন, ফি ৪০ টাকা

    বাংলাদেশ পুলিশ বাহিনীতে ট্রেইনি রিক্রুট কনস্টেবল (টিআরসি) পদে নিয়োগের জন্য বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে। এসএসসিতে জিপিএ ২.৫ হলেই আবেদন করা যাবে। আগামী ১ অক্টোবর থেকে আবেদন শুরু হবে।

    আবেদনের যোগ্যতা

    আগ্রহী প্রার্থীদের এসএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে। ন্যূনতম জিপিএ-২.৫ থাকতে হবে। আবেদনের জন্য বাংলাদেশের স্থায়ী নাগরিক ও অবিবাহিত হতে হবে। তালাকপ্রাপ্ত গ্রহণযোগ্য নয়। ২০২৪ সালের ১৫ অক্টোবর তারিখে প্রার্থীর বয়স ১৮ থেকে ২০ বছরের মধ্যে হতে হবে। এ ক্ষেত্রে বীর মুক্তিযোদ্ধা, শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধা ও বীরাঙ্গনার সন্তানদের জন্য বিদ্যমান কোটা অনুসৃত হবে।

    শারীরিক যোগ্যতা

    মেধা কোটার ক্ষেত্রে পুরুষ প্রার্থীর উচ্চতা ৫ ফুট ৬ ইঞ্চি হতে হবে। বীর মুক্তিযোদ্ধা, শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধা ও বীরাঙ্গনার সন্তান এবং ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী কোটার ক্ষেত্রে ৫ ফুট ৪ ইঞ্চি। শারীরিক প্রতিবন্ধী ও তৃতীয় লিঙ্গের কোটার ক্ষেত্রে বিধি অনুসৃত হবে। নারী প্রার্থীর উচ্চতা মেধা কোটার ক্ষেত্রে ৫ ফুট ৪ ইঞ্চি হতে হবে। বীর মুক্তিযোদ্ধা, শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধা ও বীরাঙ্গনার সন্তান এবং ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর প্রার্থীদের ক্ষেত্রে ৫ ফুট ২ ইঞ্চি। শারীরিক প্রতিবন্ধী ও তৃতীয় লিঙ্গের কোটার ক্ষেত্রে বিধি অনুসৃত হবে।
    মেধা ও ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী কোটার ক্ষেত্রে বুকের মাপ স্বাভাবিক অবস্থায় ৩১ ইঞ্চি ও সম্প্রসারিত অবস্থায় ৩৩ ইঞ্চি। বীর মুক্তিযোদ্ধা, শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধা ও বীরাঙ্গনার সন্তানদের কোটার ক্ষেত্রে স্বাভাবিক অবস্থায় ৩০ ইঞ্চি ও সম্প্রসারিত অবস্থায় ৩১ ইঞ্চি। দৃষ্টিশক্তি ৬/৬।

     

    যেভাবে আবেদন

    আগ্রহী প্রার্থীদের এই ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আবেদন করতে হবে। এই ওয়েবসাইটে আবেদন ফরম পূরণের সহায়ক হিসেবে ভিডিও টিউটোরিয়াল এবং ফরম পূরণের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।

    আবেদন ফি

    আবেদন ফরম পূরণ করার পর যোগ্য প্রার্থী একটি ইউজার আইডি পাবেন। ওই ইউজার আইডিতে আবেদন ফরম পূরণের ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে যেকোনো টেলিটক প্রিপেইড মোবাইল নম্বর থেকে ৪০ টাকা জমা করতে হবে।

    আবেদনের সময়সীমা

    ১ অক্টোবর থেকে ১৫ অক্টোবর পর্যন্ত।

     
     
    Courtesy: prothom alo
     

  • জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের অধীনে চাকরি, স্নাতক পাসে আবেদন

    জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন বাংলাদেশ লোকপ্রশাসন প্রশিক্ষণ কেন্দ্র (বিপিএটিসি) নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। বিপিএটিসির প্রশিক্ষণ সক্ষমতা বৃদ্ধিকরণ শীর্ষক প্রকল্পের জন্য তিনটি পদে জনবল নিয়োগে এ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে। আবেদন চলছে। আগ্রহী প্রার্থীদের ডাকযোগে অথবা কুরিয়ার সার্ভিস বা সরাসরি মাধ্যমে আবেদন করতে হবে।

    প্রতিষ্ঠানের নাম: বাংলাদেশ লোকপ্রশাসন প্রশিক্ষণ কেন্দ্র (বিপিএটিসি)

    পদের সংখ্যা: ৩

    লোকবল নিয়োগ: ৫ জন

    পদের নাম: সহকারী প্রকৌশলী

    পদসংখ্যা: ১টি

    বেতন গ্রেড: নবম (সাকল্যে বেতনে)

    শিক্ষাগত যোগ্যতা: সমমানের গ্রেডসহ ৪ বছরের স্নাতক ডিগ্রি

    অন্যান্য যোগ্যতা: সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে কমপক্ষে ২ বছরের অভিজ্ঞতা

    পদের নাম: সহকারী আর্কিটেক্ট

    পদসংখ্যা: ১

    বেতন গ্রেড: নবম (সাকল্যে বেতনে)

    শিক্ষাগত যোগ্যতা: সমমানের গ্রেডসহ ৪ বছরের স্নাতক ডিগ্রি

    অন্যান্য যোগ্যতা: সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে কমপক্ষে ২ বছরের অভিজ্ঞতা

    পদের নাম: কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক

    পদসংখ্যা: ৩

    বেতন গ্রেড: ১৬ (সাকল্যে বেতনে)

    শিক্ষাগত যোগ্যতা: এইচএসসি বা সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ

    অন্যান্য যোগ্যতা: কম্পিউটারে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত

    কর্মস্থল: সাভার, ঢাকা

    আবেদনের বয়সসীমা: ১৮ থেকে ৩০ বছর হতে হবে। তবে বীর মুক্তিযোদ্ধা/শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধার সন্তান ও শারীরিক প্রতিবন্ধী প্রার্থীর ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ ৩২ বছর।

    আবেদন ফি: প্রকল্প পরিচালক, বিপিএটিসির প্রশিক্ষণ সক্ষমতা বৃদ্ধিকরণ প্রকল্পের অনুকূলে ১ ও ২ নম্বর পদের জন্য ৩০০ টাকা এবং ৩ নম্বর পদের জন্য ১০০ টাকা পে-অর্ডার/ব্যাংক ড্রাফট করতে হবে।

    আবেদন পাঠানোর ঠিকানা: প্রকল্প পরিচালক, বিপিএটিসির প্রশিক্ষণ সক্ষমতা বৃদ্ধিকরণ প্রকল্প, বাংলাদেশ লোকপ্রশাসন প্রশিক্ষণ কেন্দ্র (বিপিএটিসি), সাভার, ঢাকা-১৩৪৩ ঠিকানায় ১৫ অক্টোবরের মধ্যে ডাকযোগ অথবা কুরিয়ার সার্ভিস বা সরাসরি আবেদনপত্র প্রেরণ করতে হবে।

    আবেদন যেভাবে: আগ্রহী প্রার্থীরা আবেদন করতে ও বিস্তারিত বিজ্ঞপ্তিটি দেখতে এখানে ক্লিক করুন

    আবেদনের শেষ সময়: ১৫ অক্টোবর ২০২৪

     

    Courtesy: prothom alo