Loading...
Notice

চাকরিতে প্রবেশের সর্বোচ্চ বয়স পুরুষদের ৩৫ ও নারীর ৩৭ করার সুপারিশ


14 October 2024   ||  2 months ago

সূত্রের বরাত দিয়ে বিষয়টি আগেই জানাজানি হয়ে গিয়েছিল। এবার পর্যালোচনা কমিটির প্রধান আবদুল মুয়ীদ চৌধুরী সাংবাদিকদের জানালেন, তাঁরা সরকারি চাকরিতে প্রবেশের সর্বোচ্চ বয়সসীমা পুরুষের ক্ষেত্রে ৩৫ বছর এবং নারীদের ক্ষেত্রে ৩৭ বছর করার সুপারিশ করেছেন। তবে তাঁরা চাকরি থেকে অবসরে যাওয়ার বয়স নিয়ে কিছু বলেননি। আজ সোমবার সচিবালয়ে জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের সভা শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে মুয়ীদ চৌধুরী এ তথ্য জানান।

গত ৩০ সেপ্টেম্বর চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা বাড়ানোর দাবির বিষয়টি পর্যালোচনায় একটি কমিটি গঠন করে সরকার। এ কমিটির প্রধান করা হয়েছিল সাবেক সচিব আবদুল মুয়ীদ চৌধুরীকে, যিনি জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের প্রধান। কমিটির সদস্যসচিব ছিলেন জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব। কমিটিতে আরও তিনজন সদস্য ছিলেন।

নারীদের বয়স দুই বছর বেশি করার প্রস্তাবের বিষয়ে মুয়ীদ চৌধুরী বলেন, আরও অধিকসংখ্যক নারী যেন চাকরিতে আসতে পারেন, সে জন্য তাঁরা এই সুপারিশ করেছেন।

সরকারি সূত্রগুলো বলছে, শিগগির চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা বাড়ানোর ঘোষণা দেওয়া হবে। চাকরিতে প্রবেশের সর্বোচ্চ বয়সসীমা বাড়ানোর ঘোষণা আসবে সরকারের উচ্চপর্যায় থেকে।

বর্তমানে সরকারি চাকরিতে প্রবেশের সাধারণ বয়স ৩০ বছর। তবে মুক্তিযোদ্ধার সন্তান কোটায় আবেদনের সর্বোচ্চ বয়সসীমা ৩২ বছর।

চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা ৩৫ বছর করার দাবিতে দীর্ঘদিন ধরে আন্দোলন করে আসছেন একদল চাকরিপ্রত্যাশী। ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মুখে দেশে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর কয়েক দফায় কর্মসূচি পালন করেছেন তাঁরা। সম্প্রতি কয়েক শ চাকরিপ্রত্যাশী রাজধানীর শাহবাগে সমবেত হন। একপর্যায়ে তাঁরা প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনার সামনে এসে অবস্থান নেন। সেদিন তাঁদের ছত্রভঙ্গ করতে কাঁদানে গ্যাসের শেল ও সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ করে পুলিশ। এরপরও চাকরিপ্রত্যাশীরা প্রধান উপদেষ্টার বাসভবনের সামনে অবস্থান নিয়ে নিজেদের দাবি জানান। ওই দিনেই পর্যালোচনা কমিটির ঘোষণা দিয়েছিল সরকার। কমিটির সদস্যসচিব জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ সচিব। কমিটিতে আরও তিনজন সদস্য আছেন, যাঁরা ইতিমধ্যে প্রতিবেদন সরকারের কাছে জমা দিয়েছে।

 
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় সূত্র জানিয়েছে, বয়স বৃদ্ধির দাবিতে যাঁরা আন্দোলন করছেন, তাঁদের সঙ্গে ২ অক্টোবর বসেছিল কমিটি। সেদিন কমিটির প্রধান আবদুল মুয়ীদ চৌধুরী সাংবাদিকদের বলেছিলেন, সেশনজট, করোনাসহ বিভিন্ন কারণে চাকরিতে প্রবেশের বিদ্যমান বয়স বাড়ানো উচিত।
 
Courtesy: prothom alo
More notices
  • মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ, আবেদন অনলাইন

    কারা আবেদন করতে পারবেন

    ২০২২-২৩ সেশনের ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক শিক্ষার্থীকে ২০২২ সালে এইচএসসি ও ২০২০ সালে এসএসসি অথবা ২০২১ সালে এইচএসসি ও ২০১৯ সালে এসএসসি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে। তবে শর্ত থাকে যে এইচএসসি পরীক্ষায় পাসের পূর্ববর্তী দুই বছরের মধ্যে এসএসসি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে। এসএসসি পরীক্ষায় বিজ্ঞান বিভাগ এবং এইচএসসি পরীক্ষায় জীববিজ্ঞান, পদার্থবিজ্ঞান, রসায়নসহ উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীরা আবেদনের যোগ্য হবেন।

    দুটি পরীক্ষায় মোট জিপিএ কমপক্ষে ৯ হতে হবে। উপজাতীয় ও পার্বত্য জেলার অ-উপজাতীয় প্রার্থীদের ক্ষেত্রে দুটি পরীক্ষায় মোট জিপিএ ৮ হলেই হবে। তবে এককভাবে কোনো পরীক্ষায় জিপিএ ৩.৫০–এর কম হলে আবেদনের যোগ্য বলে বিবেচিত হবে না। সবার জন্য এইচএসসি পরীক্ষায় জীববিজ্ঞানে ন্যূনতম গ্রেড পয়েন্ট ৪.০ না থাকলে আবেদন বাতিল বলে গণ্য হবে। লিখিত ভর্তি পরীক্ষায় প্রাপ্ত নম্বর এবং এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষায় প্রাপ্ত নম্বরের যোগফলের ভিত্তিতে মেধাতালিকা প্রণয়ন করা হবে।

    আবেদন ফি কত
    অনলাইন আবেদনের ফি জমা দেওয়া যাবে ২৪ ফেব্রুয়ারি রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত। আবেদন ফি ২০০০।

    প্রবেশপত্র ডাউনলোড কবে
    প্রবেশপত্র বিতরণ শুরু হবে ৬ মার্চ। শিক্ষার্থীরা ৭ মার্চ পর্যন্ত প্রবেশপত্র সংগ্রহ করতে পারবেন।

    ভর্তি পরীক্ষা কবে
    আগামী ১০ মার্চ সকাল ১০টায় ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। পরীক্ষা হবে এক ঘণ্টার।

    ফরম পূরণের নিয়মাবলী

    এমবিবিএস ভর্তির জন্য অনলাইন ফরম পূরণের নিয়মাবলি ও ভর্তিসংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্য স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ বিভাগের ওয়েবসাইট www.mefwd.gov.bd, স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরে ওয়েবসাইট, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ওয়েবসাইট ও টেলিটকের ওয়েবসাইট থেকে জানা যাবে।

    মেডিকেলে ভর্তির বিজ্ঞপ্তি দেখতে ক্লিক করুন এখানে


  • একাদশে ভর্তির চতুর্থ ধাপের আবেদন শুরু ৬ ফেব্রুয়ারি

     

    শিক্ষার্থীদের জন্য নির্দেশনা

    সংশ্লিষ্ট শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের কলেজে বিদ্যমান আসনসংখ্যা দেখে সর্বনিম্ন ৫টি এবং সর্বোচ্চ ১০টি কলেজে আবেদন করতে হবে।

    ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষে চতুর্থ (সর্বশেষ) ধাপে অনলাইনের মাধ্যমে যেসব শিক্ষার্থী আবেদন করতে পারবে:

    ১. যেসব শিক্ষার্থী আগে আবেদন করেনি বা আবেদন করে কোনো কলেজে মনোনয়ন পায়নি;

    ২. যেসব শিক্ষার্থী চূড়ান্ত মনোনয়ন পেয়েছে, কিন্তু কোনো কারণে কলেজে নির্ধারিত তারিখের মধ্যে ভর্তি হতে পারেনি কিংবা নিশ্চয়ন করতে পারেনি।

    একাদশে ভর্তির আবেদনের ক্ষেত্রে শিক্ষা বোর্ডগুলোর নির্ধারিত ভর্তি ওয়েবসাইটের https://www.xiclassadmission.gov.bd/ নির্দেশিকা অনুসরণ করতে হবে শিক্ষার্থীদের।


  • বাউবিতে এমবিএ প্রোগ্রাম

    ∎ বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রফেশনাল এমবিএ প্রোগ্রামে ভর্তি প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।

    ∎ আবেদনের শেষ তারিখ: ১৫ ফেব্রুয়ারি।

    ∎ বিস্তারিত জানতে ওয়েবসাইট: bou.ac.bd

     

  • জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীন ৪টি পরীক্ষার তারিখ

    ∎ জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীন অনুষ্ঠেয় ২০১৯ সালের অনার্স প্রথম বর্ষ, দ্বিতীয় বর্ষ, তৃতীয় বর্ষ ও চতুর্থ বর্ষের ব্যবহারিক ও মৌখিক পরীক্ষা ১৫ থেকে ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হবে।

    ∎ পরীক্ষার্থীরা নিজ নিজ কলেজ কেন্দ্রে ব্যবহারিক ও মৌখিক পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করবেন।


  • জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীন পরীক্ষার হলে মুঠোফোনের ব্যাপারে নির্দেশিকা

    ∎ সম্প্রতি পরীক্ষার হলে মুঠোফোন নিয়ে প্রবেশ করা ও মুঠোফোন বা ইলেকট্রনিক ডিভাইস ব্যবহার করে অসদুপায় অবলম্বনের অভিযোগ উদ্বেগজনকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে।

    ∎ এ বিষয়ে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা শৃঙ্খলাসংক্রান্ত বিধান অনুযায়ী পরীক্ষার হলে মুঠোফোন নেওয়া যাবে না।

    ∎ কোনো পরীক্ষার্থীর কাছে মুঠোফোন পাওয়া গেলে তাকে বহিষ্কার করতে হবে এবং এ অপরাধের জন্য তার সংশ্লিষ্ট বছরের পরীক্ষা বাতিল হয়ে যাবে।

    পরীক্ষার হলে মুঠোফোন ব্যবহার করে অসদুপায় অবলম্বন করলে তাকে বহিষ্কার করতে হবে এবং এ অপরাধের জন্য সংশ্লিষ্ট বছরের পরীক্ষা বাতিল এবং পরবর্তী বছরে পরীক্ষা থেকে বিরত রাখা হবে।

    ∎ উভয় ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় তথ্যপ্রমাণ রেখে ব্যবহৃত মুঠোফোনটি সংশ্লিষ্ট পরীক্ষার্থীকে ফেরত দিতে হবে।

    ∎ নকলের আলামত হিসেবে মুঠোফোনের ছবি, নকলের প্রিন্ট কপি এর সঙ্গে সংযুক্ত করতে হবে।

    ∎ পরীক্ষার্থী পরীক্ষার হলে মুঠোফোন নিয়ে প্রবেশ করেছে বা ব্যবহার করেছে, মর্মে লিখিত রেখে মুঠোফোন ফেরত দিতে হবে।

    ∎ পরীক্ষার হলে ব্যবহৃত মুঠোফোন কোনো অজুহাতে জমা নেওয়া যাবে না। এ বিষয়ে কোনো প্রকার সমস্যা দেখা দিলে সংশ্লিষ্ট বিভাগে যোগাযোগ করতে হবে।