Loading...
Notice

পুলিশ নেবে কনস্টেবল, জিপিএ ২.৫ হলেই আবেদন, ফি ৪০ টাকা


28 September 2024   ||  2 months ago

বাংলাদেশ পুলিশ বাহিনীতে ট্রেইনি রিক্রুট কনস্টেবল (টিআরসি) পদে নিয়োগের জন্য বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে। এসএসসিতে জিপিএ ২.৫ হলেই আবেদন করা যাবে। আগামী ১ অক্টোবর থেকে আবেদন শুরু হবে।

আবেদনের যোগ্যতা

আগ্রহী প্রার্থীদের এসএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে। ন্যূনতম জিপিএ-২.৫ থাকতে হবে। আবেদনের জন্য বাংলাদেশের স্থায়ী নাগরিক ও অবিবাহিত হতে হবে। তালাকপ্রাপ্ত গ্রহণযোগ্য নয়। ২০২৪ সালের ১৫ অক্টোবর তারিখে প্রার্থীর বয়স ১৮ থেকে ২০ বছরের মধ্যে হতে হবে। এ ক্ষেত্রে বীর মুক্তিযোদ্ধা, শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধা ও বীরাঙ্গনার সন্তানদের জন্য বিদ্যমান কোটা অনুসৃত হবে।

শারীরিক যোগ্যতা

মেধা কোটার ক্ষেত্রে পুরুষ প্রার্থীর উচ্চতা ৫ ফুট ৬ ইঞ্চি হতে হবে। বীর মুক্তিযোদ্ধা, শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধা ও বীরাঙ্গনার সন্তান এবং ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী কোটার ক্ষেত্রে ৫ ফুট ৪ ইঞ্চি। শারীরিক প্রতিবন্ধী ও তৃতীয় লিঙ্গের কোটার ক্ষেত্রে বিধি অনুসৃত হবে। নারী প্রার্থীর উচ্চতা মেধা কোটার ক্ষেত্রে ৫ ফুট ৪ ইঞ্চি হতে হবে। বীর মুক্তিযোদ্ধা, শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধা ও বীরাঙ্গনার সন্তান এবং ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর প্রার্থীদের ক্ষেত্রে ৫ ফুট ২ ইঞ্চি। শারীরিক প্রতিবন্ধী ও তৃতীয় লিঙ্গের কোটার ক্ষেত্রে বিধি অনুসৃত হবে।
মেধা ও ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী কোটার ক্ষেত্রে বুকের মাপ স্বাভাবিক অবস্থায় ৩১ ইঞ্চি ও সম্প্রসারিত অবস্থায় ৩৩ ইঞ্চি। বীর মুক্তিযোদ্ধা, শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধা ও বীরাঙ্গনার সন্তানদের কোটার ক্ষেত্রে স্বাভাবিক অবস্থায় ৩০ ইঞ্চি ও সম্প্রসারিত অবস্থায় ৩১ ইঞ্চি। দৃষ্টিশক্তি ৬/৬।

 

যেভাবে আবেদন

আগ্রহী প্রার্থীদের এই ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আবেদন করতে হবে। এই ওয়েবসাইটে আবেদন ফরম পূরণের সহায়ক হিসেবে ভিডিও টিউটোরিয়াল এবং ফরম পূরণের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।

আবেদন ফি

আবেদন ফরম পূরণ করার পর যোগ্য প্রার্থী একটি ইউজার আইডি পাবেন। ওই ইউজার আইডিতে আবেদন ফরম পূরণের ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে যেকোনো টেলিটক প্রিপেইড মোবাইল নম্বর থেকে ৪০ টাকা জমা করতে হবে।

আবেদনের সময়সীমা

১ অক্টোবর থেকে ১৫ অক্টোবর পর্যন্ত।

 
 
Courtesy: prothom alo
 
More notices
  • রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির আবেদনের জন্য আর এক সপ্তাহ সময় রয়েছে

    রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ২০২২–২৩ শিক্ষাবষে৴ প্রথমবষ৴ স্নাতক/স্নাতক (সম্মান) শ্রেণিতে ভতি৴র আবেদন করার জন্য সময় আছে আর মাত্র ৭ দিন। গত ১৫ মার্চ শুরু হয়ে ২৭ মার্চ রাত ১২ পর্যন্ত আবেদন করা যাবে।

    ∎ আবেদনকারীকে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইট admission.ru.ac.bd এ প্রকাশিত নিয়ম অনুসরণ করে সংশ্লিষ্ট ইউনিটে অনলাইনে প্রাথমিক আবেদন করতে হবে।

    ভতি৴ আবেদনের যোগ৵তা:

    ∎ ২০২১ ও ২০২২ সালের এইচএসসি/সমমান, ডিপ্লোমা–ইন–কমাস৴, বিএফএ (প্রাক্‌), বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোডে৴র অধীনে এইচএসসি (ভোকেশনাল), A লেভেল এবং অন্যান্য সমমান পরীক্ষায় [এইচএসসি সমমান নির্ধারণ কমিটি কর্তৃক অনুমোদন সাপেক্ষে] উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীরাই কেবল ভতি৴ পরীক্ষার জন্য আবেদন করতে পারবে।

    ∎ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এসএসসি/এইচএসসি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীরা আবেদন করতে পারবে না।

    ∎ বিএফএ (প্রাক) ডিগ্রিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের ফলাফল এখনো সনাতন পদ্ধতিতে হওয়ায় তাদের আবেদন গ্রহণযোগ৵ হবে। তবে তাদের মার্কশিট থাকতে হবে।

    প্রাথমিক আবেদনকারীদের মধ৵ থেকে এইচএসসি/সমমান পরীক্ষার ফলাফলের ভিত্তিতে প্রতিটি ইউনিটে সর্বোচ্চ ৭২,০০০ জন এবং বিভিন্ন কোটায় আবেদনকারী ভতি৴ পরীক্ষায় অংশগ্রহণের সুযোগ পাবে।

    চূড়ান্ত আবেদনের সময়সীমা:

    প্রথম দফা: ০৯–০৪–২০২৩ থেকে ১৪–০৪–২০২৩ পর্যন্ত,

    দ্বিতীয় দফা: ১৭–০৪–২০২৩ থেকে ১৯–০৪–২০২৩ পর্যন্ত,

    তৃতীয় দফা: ২৬–০৪–২০২৩ থেকে ২৯–০৪–২০২৩ পর্যন্ত,

    চতুর্থ দফা: ০১–০৫–২০২৩ থেকে ০২–০৫–২০২৩ পর্যন্ত।

    আরো বিস্তারিত জানতে ওয়েবসাইট: ru.ac.bd
    courtesy :prothom alo


  • গুচ্ছে থাকছে জগন্নাথ ও ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, আগামীবার অভিন্ন ভর্তি পরীক্ষা

     

    সভায় জানানো হয়, ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষে দেশের সব বিশ্ববিদ্যালয়ে একটি অভিন্ন ভর্তি পরীক্ষা আয়োজন করা হবে। ইউজিসি চেয়ারম্যান অধ্যাপক কাজী শহীদুল্লাহর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় ইউজিসির সদস্যরা, গুচ্ছভুক্ত ১৭টি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য, ইউজিসি সচিব অংশ নেন।

    একসময় দেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলো আলাদাভাবে নিজেদের ব্যবস্থাপনায় ভর্তি পরীক্ষা নিত। দীর্ঘ এক যুগের বেশি সময় ধরে আলোচনা, চেষ্টা ও রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদের নির্দেশনার পর ২০১৯-২০ শিক্ষাবর্ষে প্রথমে গুচ্ছ ভিত্তিতে ভর্তি পরীক্ষা শুরু করে কৃষি ও কৃষিশিক্ষাপ্রধান সাতটি বিশ্ববিদ্যালয়।

    একসময় দেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলো আলাদাভাবে নিজেদের ব্যবস্থাপনায় ভর্তি পরীক্ষা নিত। ফলে শিক্ষার্থীদের সীমাহীন দুর্ভোগের সঙ্গে ছিল আর্থিক ক্ষতিও। দীর্ঘ এক যুগের বেশি সময় ধরে আলোচনা, চেষ্টা ও রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদের নির্দেশনার পর ২০১৯-২০ শিক্ষাবর্ষে প্রথমে গুচ্ছ ভিত্তিতে ভর্তি পরীক্ষা শুরু করে কৃষি ও কৃষিশিক্ষাপ্রধান সাতটি বিশ্ববিদ্যালয়। এ ব্যবস্থায় শিক্ষার্থীদের প্রতিটি বিশ্ববিদ্যালয়ে আলাদা পরীক্ষা দিতে হয় না। একটি পরীক্ষার মাধ্যমে শিক্ষার্থী তাঁর যোগ্যতা ও পছন্দ অনুযায়ী গুচ্ছে থাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হতে পারেন। চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (চুয়েট), খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (কুয়েট) এবং রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ও (রুয়েট) আলাদা একটি গুচ্ছভুক্ত হয়ে ভর্তি পরীক্ষা নিচ্ছে। এই দুই গুচ্ছের পরীক্ষা নিয়ে বড় কোনো সমস্যার কথা শোনা যায়নি।

     

    দুই বছর ধরে দেশের সাধারণ এবং বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়গুলো (২২টি) গুচ্ছভুক্ত হয়ে ভর্তি পরীক্ষা নিচ্ছে। কিন্তু একই গুচ্ছে থাকা বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ভর্তি নিয়ে এখনো সংকটগুলো কাটেনি। ‘জটিলতার’ কারণে এখানে ভর্তির কাজ শেষ করতে দীর্ঘ সময় লাগছে। এর ফলে শিক্ষার্থীদের ভোগান্তির পাশাপাশি আর্থিক ক্ষতিও রয়ে গেছে। অভিযোগ রয়েছে, বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে সমন্বয়হীনতা, আন্তরিকতার অভাব, ‘ইচ্ছাকৃত সংকট’ তৈরি করে রাখাসহ কয়েকটি কারণেই মূলত এই সমস্যা হচ্ছে।

    এ অবস্থায় কয়েক দিন আগে গুচ্ছভুক্ত হয়ে সমন্বিত বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষা থেকে বেরিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেয় জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক কাউন্সিল। অবশ্য সেদিন বলা হয়, এ বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত পরবর্তী সিন্ডিকেট সভায় নেবে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। এ ছাড়া ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকেরাও গুচ্ছভুক্ত হয়ে ভর্তি পরীক্ষার বিপক্ষে অবস্থান নেন। এ অবস্থায় আজ ইউজিসির সভায় ভিন্ন সিদ্ধান্ত এল।

    সভায় ইউজিসি চেয়ারম্যান কাজী শহীদুল্লাহ বলেন, গুচ্ছ পদ্ধতিতে ভর্তি পরীক্ষা আয়োজন করায় দেশবাসী উষ্ণ অভিবাদন জানিয়েছে। তারা বলেছে, এটি একটি ভালো পরীক্ষাপদ্ধতি। নতুন পদ্ধতিতে পরীক্ষা গ্রহণে কিছু সমস্যা তৈরি হয়েছে, তাই বলে এখান থেকে পিছু হটার বা বের হয়ে যাওয়ার কোনো সুযোগ নেই।

    ইউজিসি সদস্য ও গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা আয়োজক কমিটির আহ্বায়ক অধ্যাপক মুহাম্মদ আলমগীর বলেন, গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষায় ৮০ ভাগ পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় অংশগ্রহণ করছে। আগামী বছর থেকে সব বিশ্ববিদ্যালয়ে একটি ইউনিক (অভিন্ন) পদ্ধতিতে ভর্তি পরীক্ষার আয়োজন করা হবে বলে সরকার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

    courtesy : Prothom Alo


  • বিইউপি ভর্তি পরীক্ষায় যোগ্য প্রার্থীদের তালিকা প্রকাশ

     

    বিইউপির বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ২১ মার্চ থেকে তালিকায় নাম থাকা ভর্তি-ইচ্ছুকদের প্রবেশপত্র ডাউনলোড শুরু। প্রবেশপত্র ডাউনলোডও বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তির ওয়েবসাইট থেকে করা যাবে।

    ভর্তি বিজ্ঞপ্তির তথ্য অনুযায়ী, গত ২৩ ফেব্রুয়ারি অনলাইনে আবেদন শুরু হয়। শিক্ষার্থীরা ১৫ মার্চ পর্যন্ত ভর্তির জন্য আবেদন করেছেন। ২৪ মার্চ সকাল ১০টা থেকে বেলা ১১টা পর্যন্ত ঘণ্টাব্যাপী আর্টস ও সোশ্যাল সায়েন্স অনুষদের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। ওই দিনই বেলা তিনটা থেকে বিকেল চারটা পর্যন্ত সিকিউরিটি অ্যান্ড স্ট্র্যাটেজিক অনুষদের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।

    ২৫ মার্চ সকাল ১০টা থেকে বেলা ১১টা পর্যন্ত সায়েন্স ও টেকনোলজি অনুষদের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। একই দিনে বিজনেস স্টাডিজ অনুষদের ভর্তি পরীক্ষা বেলা তিনটা থেকে বিকেল চারটা পর্যন্ত নেওয়া হবে।

    ©Courtesy: Prothom Alo


  • চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার আবেদন শুরু ২৮ মার্চ

     

    সভা সূত্রে জানা গেছে, গত বছরের মতো এবারও ৪টি ইউনিট ও ২টি উপ-ইউনিটের মাধ্যমে ভর্তি কার্যক্রম সম্পন্ন হবে। এবারও ৪৮টি বিভাগ ও ৬টি ইনস্টিটিউটে ৪ হাজার ৯২৬টি আসনের জন্য শিক্ষার্থীরা আবেদন করতে পারবেন। এর মধ্যে সাধারণ আসন ৪ হাজার ১৮৯টি ও কোটা ৭৩৭টি।

    ভর্তির আবেদনের জন্য ইউনিট ও উপ-ইউনিটপ্রতি একজন শিক্ষার্থীকে গুনতে হবে মোট ৯৫০ টাকা, যা গত বছর ছিল ৮৫০ টাকা। এর আগের বছর ছিল ৬৫০ টাকা। অর্থাৎ ২ বছরের ব্যবধানে আবেদন ফি ৩০০ টাকা বেড়েছে। এ ছাড়া পরীক্ষা শুরু হবে আগামী ১৬ মে। শেষ হবে আগামী ২৫ মে। ভর্তি পরীক্ষা বরাবরের মতোই ১০০ নম্বরে অনুষ্ঠিত হবে। বহুনির্বাচনী পদ্ধতির এই ভর্তি পরীক্ষায় প্রতি ভুল উত্তরের জন্য ০.২৫ নম্বর কাটা যাবে। পরীক্ষায় ন্যূনতম পাস নম্বর হবে ৪০।

    জানতে চাইলে জীববিজ্ঞান অনুষদের ডিন মো. তৌহিদ হোসেন প্রথম আলোকে বলেন, গত বছরের চেয়ে এবার খুব একটা পরিবর্তন নেই। ডি ইউনিটের আসন কিছুটা কমেছে। আবার সি ইউনিটের আসন বেড়েছে। তবে মোট আসনের কোনো পরিবর্তন হয়নি।

    ডি ইউনিটে আসন কমছে, বাড়ছে সি

    চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে ৪৮টি বিভাগ ও ৬টি ইনস্টিটিউটে ৪ হাজার ৯২৬টি আসন রয়েছে। এর মধ্যে সাধারণ আসন ৪ হাজার ১৮৯টি আর কোটা ৭৩৭টি। ইউনিটগুলোর মধ্যে এ ইউনিটে আসন রয়েছে ১ হাজার ২১২টি, বি ইউনিটে ১ হাজার ২২১টি। সি ইউনিটে ৬৪০টি, যা গত বছর ছিল ৪৪১টি। ডি ইউনিটে আসন ৯৬১টি, যা গত বছর ছিল ১ হাজার ১৬০টি। আবার উপ-ইউনিটের মধ্যে বি১ ইউনিটে ১২৫টি ও ডি১ ইউনিটে ৩০টি আসন রয়েছে।

    courtesy : Prothom Alo


  • ৭ কলেজে ভর্তির আবেদন শুরু ২ এপ্রিল

     

    ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনে অধ্যাপক আবদুল মতিন চৌধুরী ভার্চ্যুয়াল ক্লাসরুমে ভর্তি কমিটির সভায় এ সিদ্ধান্ত হয়।

    ভর্তি কমিটির সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, সরকারি সাত কলেজের কলা ও সামাজিক বিজ্ঞান ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা আগামী ১৬ জুন, বিজ্ঞান ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা ১৭ জুন এবং ব্যবসায় শিক্ষা ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা ২৪ জুন অনুষ্ঠিত হবে। এই তিন ইউনিটের পরীক্ষা বেলা ১১টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হবে।

    ঢাবি উপাচার্য মো. আখতারুজ্জামানের সভাপতিত্বে সভায় সহ-উপাচার্য (প্রশাসন) মুহাম্মদ সামাদ, সহ-উপাচার্য (শিক্ষা) এ এস এম মাকসুদ কামাল, অনলাইন ভর্তি কমিটির আহ্বায়ক মো. মোস্তাফিজুর রহমানসহ বিভিন্ন অনুষদের ডিন এবং সংশ্লিষ্ট কলেজের অধ্যক্ষেরা উপস্থিত ছিলেন।

    ভর্তিসংক্রান্ত বিস্তারিত নির্দেশনা ও তথ্য ওয়েবসাইটে (https://collegeadmission.eis.du.ac.bd) প্রদত্ত সংশ্লিষ্ট ইউনিটের ভর্তি নির্দেশিকায় থাকবে।

    ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় অধিভুক্ত রাজধানীর সরকারি সাত কলেজ হলো ঢাকা কলেজ, ইডেন মহিলা কলেজ, সরকারি শহীদ সোহরাওয়ার্দী কলেজ, কবি নজরুল কলেজ, বেগম বদরুন্নেসা সরকারি মহিলা কলেজ, মিরপুর সরকারি বাঙলা কলেজ ও সরকারি তিতুমীর কলেজ।


    courtesy : Prothom Alo


  • ইউজিসির পিএইচডি ফেলোশিপের আবেদন শুরু, মিলবে মাসে ৩০,০০০ টাকা

     

    আবেদন ফি

    জনতা ব্যাংক লিমিটেডের যেকোনো শাখা থেকে ৩০০০/- (মাত্র তিন হাজার) বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের অনুকূলে জমা দিয়ে টাকার পে-অর্ডার/ব্যাংক ড্রাফট আবেদনপত্রের সঙ্গে সংযুক্ত করতে হবে।

    আবেদন প্রক্রিয়া

    প্রয়োজনীয় কাগজপত্রসহ সম্পূর্ণ আবেদনের একটি সেট পরিচালক, গবেষণা সহায়তা ও প্রকাশনা বিভাগ, বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন, আগারগাঁও, শেরেবাংলা নগর, ঢাকা-১২০৭-এ পাঠাতে পারেন অথবা জীবনবৃত্তান্ত এবং তথ্য চার্টসহ আবেদনপত্রের সফট কপি ([email protected]) ই–মেইল করতে পারেন।

    prothom alo