Loading...
Notice

ওয়ান ব্যাংকে চাকরি, স্নাতক পাসে নেবে ৭ জন, অভিজ্ঞতা ছাড়াই আবেদন


15 September 2024   ||  3 months ago

ওয়ান ব্যাংক পিএলসিতে ‘বিজনেস সাপোর্ট অফিসার’ পদে জনবল নিয়োগ দেওয়া হবে। আগ্রহী ব্যক্তিরা ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত আবেদন করতে পারবেন। বিজনেস সাপোর্ট অফিসার পদে কেউ চাকরি পেলে কর্মস্থল হবে ঢাকা, চট্টগ্রাম ও সিলেটে।

প্রতিষ্ঠানের নাম: ওয়ান ব্যাংক পিএলসি।

বিভাগের নাম: স্ট্র্যাটেজিক অ্যালিয়েন্স-কার্ড বিজনেস।

পদের নাম: বিজনেস সাপোর্ট অফিসার।

পদসংখ্যা: ৭ জন।

শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্নাতক পাস হতে হবে। একাডেমিক ক্যারিয়ারে তৃতীয় বিভাগ হলে আবেদন করা যাবে না।

অভিজ্ঞতা: এক বছর। তবে অভিজ্ঞতা ছাড়াও আবেদন করতে পারবেন।

বেতন: ২২,০০০ টাকা।

বয়স: ২৩-৩০ বছর।

কর্মস্থল: চট্টগ্রাম, ঢাকা, সিলেট।

আবেদনের নিয়ম: আগ্রহী ব্যক্তিরা অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন। আবেদনের জন্য এখানে ক্লিক করুন

 
Courtesy : prothom alo
More notices
  • University admission through single test from next year: Dipu Moni

    Education Minister Dr Dipu Moni said on Wednesday that students will be enrolled in universities through creating a national merit list after holding one admission test from the next year.

    She told this to reporters after inaugurating a 'Science Fair' of the National University at Daulatpur College in Kushtia on Wednesday.

    Acknowledging some problems and limitations in the cluster system of the university admission test in 2022-2023 sessions, the minister said the problems will be addressed in future.

     

    Cluster method admission test was introduced in 2021-22 academic year after bringing 32 public universities under it to enroll students on the basis of a merit list.

    Replying to a question about ragging at the educational institutions, Dipu Moni said it as a social menace and coordinated effort is needed to prevent it.

     
     

    She also sought cooperation from the media to address the social problem.

     

    Local lawmaker Advocate AKM Sarwar Jahan Badshah and NU Vice Chancellor Prof Dr Mashiur Rahman, among others, attended the event.

     

    A total of 18 science colleges participated in the fair this year.
    courtesy:the business Standard 


  • রাবিতে ভর্তি আবেদন শুরু আজ, দ্বিতীয়বার পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ

     

    পরীক্ষা তিন ইউনিটে

    রাবির এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ১৫ মার্চ দুপুর ১২টা থেকে ২৭ মার্চ রাত ১২টা পর্যন্ত ভর্তির প্রাথমিক আবেদন চলবে। ৯ এপ্রিল দুপুর ১২টা থেকে ১৫ এপ্রিল রাত ১২টা পর্যন্ত চূড়ান্ত আবেদন করা যাবে। এ, বি ও সি—এই তিন ইউনিটে ভর্তি পরীক্ষা ২৯ থেকে ৩১ মে পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হবে।

    ভর্তি পরীক্ষা সকাল ৯টায় শুরু
    প্রতিদিন সকাল ৯টা থেকে ১০টা, বেলা ১১টা থেকে দুপুর ১২টা, বেলা ১টা থেকে ২টা ও সাড়ে ৩টা থেকে বিকেল সাড়ে ৪টা পর্যন্ত চার শিফটে ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।

    কারা আবেদন করতে পারবেন
    ২০২১ ও ২০২২ সালের এইচএসসি বা সমমান, ডিপ্লোমা-ইন-কমার্স, বিএফএ (প্রাক), বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের আওতায় এইচএসসি ভোকেশনাল, এ লেভেল ও অন্যান্য সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীরাই ভর্তি পরীক্ষার জন্য আবেদন করতে পারবেন। সনাতন পদ্ধতিতে ও উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীরা আবেদন করতে পারবেন না।

    ভর্তির জন্য এ (মানবিক) শাখা থেকে উত্তীর্ণ আবেদনকারীদের এসএসসি/সমমান ও এইচএসসি/সমমান উভয় পরীক্ষায় চতুর্থ বিষয়সহ ন্যূনতম জিপিএ ৩.০০ সহ মোট জিপিএ ৭.০০ থাকতে হবে।

    বি (বাণিজ্য) শাখা থেকে উত্তীর্ণ আবেদনকারীদের এসএসসি/সমমান ও এইচএসসি/সমমান উভয় পরীক্ষায় চতুর্থ বিষয়সহ ন্যূনতম জিপিএ ৩.৫০ সহ মোট জিপিএ ৭.৫০।

    সি (বিজ্ঞান) শাখায় ন্যূনতম জিপিএ ৩.৫০ সহ মোট জিপিএ ৮.০০ থাকতে হবে। জিসিই ও লেভেল পরীক্ষায় পাঁচটি বিষয়ে এবং এ লেভেল পরীক্ষায় অন্তত দুটি বিষয়ে উত্তীর্ণ হতে হবে।

    উভয় লেভেলে মোট সাতটি বিষয়ের মধ্যে চারটি বিষয়ে কমপক্ষে বি ও তিনটি বিষয়ে কমপক্ষে সি গ্রেড পেতে হবে। ইংরেজি প্রশ্নপত্রে পরীক্ষা দিতে ইচ্ছুক প্রার্থীকে চূড়ান্ত আবেদনকালে অবশ্যই ইংরেজি প্রশ্নপত্রের জন্য অতিরিক্ত ফরম পূরণ করতে হবে।

    পরীক্ষা কত নম্বরে

    এমসিকিউ পদ্ধতিতে ১০০ নম্বরের এক ঘণ্টাব্যাপী ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। পরীক্ষায় প্রতি ইউনিটে ৮০টি প্রশ্ন থাকবে। প্রতি চারটি ভুলের জন্য এক নম্বর কাটা যাবে।

    ইংরেজি প্রশ্নপত্রে পরীক্ষা দিতে ইচ্ছুক প্রার্থীকে চূড়ান্ত আবেদনের সময় অবশ্যই ইংরেজি প্রশ্নপত্রের জন্য অতিরিক্ত ফরম পূরণ করতে হবে। ভর্তিসংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্য ও প্রযোজ্য শর্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইট থেকে জানা যাবে।

    courtesy and collected from Prothom alo


  • চার মাস এগিয়ে আসছে চলতি বছরের এইচএসসি পরীক্ষা

    স্বাভাবিক সময়ে এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা প্রতি বছরের এপ্রিলে শুরু হয়। তবে করোনার কারণে গত বছর এ পরীক্ষা নির্ধারিত সময়ে হয়নি। করোনার পাশাপাশি বন্যাসহ বিভিন্ন কারণে এইচএসসি পরীক্ষা শুরু হয় গত বছরের ৬ নভেম্বর। চলতি বছরও যথাসময়ে পরীক্ষা নিতে পারছে না কর্তৃপক্ষ।

    সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, চলতি বছরের পরীক্ষা গত বছরের চেয়ে অন্তত চার মাস এগিয়ে আসতে পারে। তবে স্বাভাবিক সময়ের মতো এপ্রিলে এ পরীক্ষা হবে না। চলতি বছরের জুলাইয়ের শুরুতে এ পরীক্ষা হতে পারে।

    এ বিষয়ে ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান ও আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির আহ্বায়ক অধ্যাপক তপন কুমার সরকার আজ সোমবার (১৩ মার্চ) দ্যা ডেইলি ক্যাম্পাসকে বলেন, এইচএসসি পরীক্ষার সময় এখনো নির্ধারণ করা হয়নি। তবে জুলাইয়ের প্রথম সপ্তাহে পরীক্ষা নেওয়া হতে পারে।

    তিনি আরও বলেন, এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে শিগগিরই সভা করা হবে। সভা শেষে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত জানিয়ে দেওয়া হবে। এ বছর সব বিষয়ে পরীক্ষা হবে বলেও জানিয়েছেন তিনি। 

    চলতি বছরের এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষার রুটিন ইতিমধ্যে প্রকাশ করা হয়েছে। আগামী ৩০ এপ্রিল এ পরীক্ষা শুরু হয়ে চলবে ২৩ মে পর্যন্ত। আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, এবার এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষা সব বিষয়ে নেওয়া হবে। প্রতি বিষয়ের পরীক্ষা সময় থাকবে তিন ঘণ্টা।

    © courtesy: The daily campus


  • বেসরকারি মেডিকেল ও ডেন্টালে ভর্তি, টিউশন ফি নির্ধারণ করে দিয়েছে মন্ত্রণালয়

     

    প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেকের সভাপতিত্বে গত ৯ ফেব্রুয়ারি বেসরকারি মেডিকেল কলেজের এমবিবিএস ও বিডিএস ভর্তি ফি বাড়ানোর বিষয়ে বৈঠক হয়। এতে ভর্তি ফি ১৯ লাখ ৪৪ হাজার টাকা করা হয়েছে। ইন্টার্নশিপ ফি ১ লাখ ৮০ হাজার টাকা, টিউশন ফি ১০ হাজার টাকা করে দিতে হবে।

    প্রজ্ঞাপনে আরও বলা হয়েছে, সভার আলোচনা ও বেসরকারি মেডিকেল কলেজ ও ডেন্টাল কলেজ আইন-২০২২–এর ২২ ধারা অনুসারে বেসরকারি মেডিকেল কলেজ থেকে প্রাপ্ত প্রস্তাবের ভিত্তিতে বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যান্ড ডেন্টাল কাউন্সিল-বিএমডিসি কর্তৃক ফি অনুমোদিত হবে।
    © courtesy:Prothom Alo


  • মেডিকেলে টিকবেন নিশ্চিত ছিলেন, প্রথম হবেন ভাবেননি রাফসান

    দেশের সরকারি ও বেসরকারি মেডিকেল কলেজে ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষে এমবিবিএস ভর্তি পরীক্ষার ফল গতকাল রোববার প্রকাশ করা হয়েছে। এবার পরীক্ষায় অংশ নেন ১ লাখ ৩৫ হাজার ৮০০ জন। পাসের হার ৩৫ দশমিক ৩৪ শতাংশ। পরীক্ষায় অংশ নেওয়া শিক্ষার্থীদের মধ্য পাস করেছেন ৪৯ হাজার ১৯৪ জন শিক্ষার্থী। এরমধ্যে মেয়ে শিক্ষার্থী ২৮ হাজার ৩৮১ জন (৫৭.৬৯ শতাংশ) এবং ছেলে শিক্ষার্থী ২০ হাজার ৮১৩ জন (৪২.৩১ শতাংশ)।

    এমবিবিএস ভর্তি পরীক্ষায় এবার দেশসেরা হয়েছেন রাফসান জামান। ভর্তি পরীক্ষা দিয়ে ততটা খুশি ছিলেন না রাফসান জামান। তাই মন কিছুটা খারাপ ছিল। তবে তিনি মোটামুটি নিশ্চিত ছিলেন, মেডিকেলে টিকবেন। তবে প্রথম হবেন, তা কিন্তু ভাবতে পারেননি। রোববার পরীক্ষার ফলাফল ঘোষণার পর বিস্মিত হন রাফসান জামান।

    চট্টগ্রামের হালিশহরে বেড়ে ওঠা রাফসান জামানের বাড়ি রংপুরে। জন্মের পরপর বাবা এ কে এম শামসুজ্জামানের সঙ্গে পুরো পরিবার চট্টগ্রাম চলে আসে। শামসুজ্জামান সিটি গ্রুপ অব কোম্পানিজের উপমহাব্যবস্থাপক। এক বোন এক ভাইয়ের মধ্যে রাফসান ছোট। বড় বোন সাদীয়া ইবনে রাইসা এবার চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পড়াশোনা শেষ করেছেন।

    রাফসানের টেস্ট স্কোর ছিল ৯৪ দশমিক ২৫। মেরিট স্কোর ২৯৪ দশমিক ২৫। মেধাতালিকায় প্রথম হিসেবে তিনি ঢাকা মেডিকেল কলেজে সুযোগ পেয়েছেন। পরীক্ষার ফলাফলের বিষয়ে রাফসান জামান বলেন, ‘আমি টিকব তা আশা করেছিলাম কিন্তু এত ভালো ফল ভাবতে পারিনি।’

    ছোটবেলায় রাফসান চট্টগ্রাম গ্রামার স্কুলে পড়েছেন। এরপর রাজশাহী ক্যাডেট কলেজ থেকে এসএসএসি ও এইচএসসি পাস করেন। এইচএসসির পর চট্টগ্রামের বাসায় এসে মেডিকেলে ভর্তির জন্য পড়ালেখা শুরু করেন। একটি কোচিং সেন্টারে কোচিংও করেছেন।

    শামসুজ্জামান ও কাউসার নাজনীন দম্পতির সন্তান রাফসান প্রথম আলোকে বলেন, ‘প্রথমে আল্লাহর কাছে শুকরিয়া। বাবা–মা অনেক কষ্ট করেছেন আমার জন্য। এরপর আমার নিজের চেষ্টা রয়েছে। চেষ্টার কোনো ত্রুটি করিনি।’

    রাফসান কখনো ঘড়ি ধরে পড়তেন না। কখনো ৬ ঘণ্টা, কখনো ৭ ঘণ্টা পড়তেন। নিয়মিত অধ্যবসায় এবং সর্বোচ্চ চেষ্টা তাঁর এই সাফল্য এনেছে বলে মনে করছেন রাফসান। রাফসান বলেন, ‘আমি কখনো ঘড়ি ধরে পড়িনি। তবে সকাল ও বিকেলে নিয়ম করে পড়তাম। শুধু মেডিকেলের জন্য চেষ্টা করে গেছি।’

    মেডিকেল কলেজে ভর্তি পরীক্ষায় প্রথম রাফসান নিজের সাফল্যে বিস্মিত ভবিষ্যতে একজন ভালো ও মানবিক চিকিৎসক হিসেবে নিজেকে গড়ে তুলতে চান তিনি। পড়তে চান নিউরোসার্জারি নিয়ে। রাফসান বলেন, ‘একজন ডাক্তার হিসেবে মানুষের সেবা করতে চাই।’

    ©courtesy : Prothom Alo


  • এমবিবিএস ভর্তি পরীক্ষায় কেন্দ্রে শিক্ষার্থীরা যা করতে পারবেন না

    দেশের সব মেডিকেল কলেজে ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষে এমবিবিএস প্রথম বর্ষের ভর্তি পরীক্ষা ১০ মার্চ অনুষ্ঠিত হবে। সকাল ১০টায় শুরু হবে ১ ঘণ্টার এ পরীক্ষা। রাজধানীর ৫টিসহ দেশের ১৯টি কেন্দ্রে সকাল ১০টায় একযোগে এ পরীক্ষাঅনুষ্ঠিত হবে।

    পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারী পরীক্ষার্থীদের কেন্দ্রে প্রবেশ করাসহ পরীক্ষার্থীদের জন্য কিছু নির্দেশনা দিয়েছে স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তর। পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারী পরীক্ষার্থীদের সকাল সাড়ে ৯টার আগেই কেন্দ্রে প্রবেশ করা, পরীক্ষার হলে ডিভাইস পাওয়া গেলে তাঁর উত্তরপত্র বাতিল, কোচিং সেন্টার বন্ধ, পরীক্ষার সময় দুই কান ঢেকে না রাখাসহ বেশ কিছু নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।

    পরীক্ষার্থীদের জন্য নির্দেশনা

    এমবিবিএস ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারী পরীক্ষার্থীদের প্রবেশপত্র, এইচএসসি/ সমমান পরীক্ষার প্রবেশপত্র/ রেজিস্ট্রেশন কার্ড এবং রিফিল দেখা যায় এমন কালো কালির বলপয়েন্ট কলম নিয়ে নির্ধারিত পরীক্ষাকেন্দ্রে সকাল সাড়ে ৯টার পূর্বেই প্রবেশ করতে হবে।

    পরীক্ষার হলে মুঠোফোন, ক্যালকুলেটর, হাতঘড়িসহ অন্যান্য ডিজিটাল ডিভাইস নিয়ে প্রবেশ নিষিদ্ধ। ডিভাইস পাওয়া গেলে অথবা কাউকে এ ধরনের কোনো ডিভাইস ব্যবহার করতে দেখা গেলে তাঁর উত্তরপত্র বাতিল বলে গণ্য হবে।

    কোনো পরীক্ষার্থী পরীক্ষা চলাকালে দুই কান ঢেকে রাখতে পারবেন না। হল পরিদর্শকেরা উত্তরপত্রে স্বাক্ষর প্রদানের সময় শনাক্তকরণের জন্য প্রয়োজনে পরীক্ষার্থীর মুখমণ্ডলের আবরণ খোলার নির্দেশনা দিতে পারবেন।

    প্রবেশপত্র অনুযায়ী উত্তরপত্রের নির্দিষ্ট স্থানে স্বাক্ষর প্রদান করতে হবে ও স্পষ্টভাবে নাম লিখতে হবে। উত্তরপত্রের নির্দিষ্ট বৃত্তগুলো ভরাট করা এবং নির্দেশিত স্থানে যথাযথ তথ্য প্রদান ব্যতীত অন্য কোনো স্থানে কিছু লেখা সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ এবং লিখলে উত্তরপত্র বাতিল বলে গণ্য হবে।

    পরীক্ষার্থীকে অসুদপায় অবলম্বন, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করতে অথবা অন্যের সাহায্য নিতে বা অন্যকে সাহায্য করতে দেখা গেলে সংশ্লিষ্ট পরীক্ষার্থীর বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হবে এবং তাঁর উত্তরপত্র বাতিল করা হবে।

    পরীক্ষার্থীকে হল পরিদর্শকের নির্দেশ ও সিদ্ধান্ত মেনে চলতে হবে। পরীক্ষা শেষ না হওয়া পর্যন্ত এবং হল পরিদর্শকের অনুমতি ব্যতীত পরীক্ষার্থীকে পরীক্ষার কক্ষ ত্যাগ করতে দেওয়া হবে না।

    কোচিং সেন্টারগুলো কবে বন্ধ

    ভর্তি পরীক্ষা সুষ্ঠুভাবে সম্পন্নকরণের লক্ষ্যে এমবিবিএস ও বিডিএস ভর্তি কোচিং সেন্টারগুলো ১১ মার্চ পর্যন্ত বন্ধ থাকবে। ৯ থেকে ১০ মার্চ পর্যন্ত পরীক্ষাকেন্দ্রের নিকটবর্তী দোকানগুলোর ফটোকপি মেশিন বন্ধ থাকবে।

    দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে আসা পরীক্ষার্থীদের নির্বিঘ্নে ও শান্তিপূর্ণভাবে ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করার লক্ষ্যে পরীক্ষার দিন পরীক্ষাকেন্দ্রগুলোয় অহেতুক ও বিনা প্রয়োজনে ভিড় করা থেকে বিরত থাকার জন্য অভিভাবকদের বিশেষভাবে অনুরোধ করা যাচ্ছে।

    এমবিবিএস ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁস হওয়ার সুযোগ নেই। পরীক্ষার্থীদের গুজবে বিশ্বাস না করে এবং প্রতারণার জালে পা না দিয়ে নিবিড়ভাবে পড়াশুনায় মনোনিবেশ করে নিজ যোগ্যতা প্রদর্শনের জন্য উপদেশ দেওয়া যাচ্ছে।

    প্রতারক চক্রের অনৈতিক প্রলোভনে সাড়া না দেওয়ার জন্য সংশ্লিষ্ট সবাইকে সতর্ক করা যাচ্ছে। প্রশ্নপত্র ফাঁসের গুজব ছড়ালে তথ্যপ্রযুক্তি আইনের আওতায় ব্যবস্থা নেওয়া হবে। ভর্তিসংক্রান্ত যেকোনো বিষয়ে ভর্তি কমিটির সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত বলে বিবেচিত হবে।