Loading...
Notice

পল্লী উন্নয়ন বোর্ডে বড় নিয়োগ, পদ ৩৩৪, দ্রুত আবেদন করুন


10 August 2024   ||  4 months ago

বাংলাদেশ পল্লী উন্নয়ন বোর্ডের রাজস্ব বাজেটভুক্ত শূন্য পদে অস্থায়ী ভিত্তিতে জনবল নিয়োগের জন্য বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে। এই প্রতিষ্ঠানে ১৮ ক্যাটাগরির পদে ৩৩৪ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। আগ্রহী প্রার্থীদের অনলাইনে আবেদন করতে হবে।

১. পদের নাম: হিসাবরক্ষক
পদসংখ্যা: ১৭৭
যোগ্যতা: দ্বিতীয় বিভাগসহ বিকম পাস
বেতন স্কেল: ১২,৫০০-৩০,২৩০ টাকা (১১তম গ্রেড)

২. পদের নাম: সহকারী আর্টিস্ট
পদসংখ্যা: ১
যোগ্যতা: শিল্পকলায় স্নাতক পাস
বেতন স্কেল: ১২,৫০০-৩০,২৩০ টাকা (১১তম গ্রেড)

৩.পদের নাম: স্টোনোগ্রাফার-কাম-কম্পিউটার অপারেটর
পদসংখ্যা: ৫
যোগ্যতা: কম্পিউটার ব্যবহারসংক্রান্ত ওয়ার্ড প্রসেসিং, ডাটা এন্ট্রি ও টাইপিং ইত্যাদির সর্বনিম্ন গতি ইংরেজি ও বাংলায় যথাক্রমে প্রতি মিনিটে ৩০ ও ২৫ শব্দ এবং চাকরির এক বছরের অভিজ্ঞতাসহ এইচএসসি পাস হতে হবে।
বেতন স্কেল: ১১,০০০-২৬,৫৯০ টাকা (১৩তম গ্রেড)

৪. পদের নাম: অফিস সহকারী/উচ্চমান সহকারী
পদসংখ্যা: ৬
যোগ্যতা: স্নাতক পাস
বেতন স্কেল: ১১,০০০-২৬,৫৯০ টাকা (১৩তম গ্রেড)

৫. পদের নাম: গবেষণা অনুসন্ধানকারী
পদসংখ্যা: ৩
যোগ্যতা: অর্থনীতি/পরিসংখ্যানসহ স্নাতক পাস
বেতন স্কেল: ১১,০০০-২৬,৫৯০ টাকা (১৩তম গ্রেড)

৬. পদের নাম: পরিসংখ্যান সহকারী
পদসংখ্যা: ২
যোগ্যতা: অর্থনীতি/পরিসংখ্যানসহ স্নাতক পাস
বেতন স্কেল: ১১,০০০-২৬,৫৯০ টাকা (১৩তম গ্রেড)

৭. পদের নাম: নিরীক্ষা সহকারী
পদসংখ্যা: ৭
যোগ্যতা: দ্বিতীয় বিভাগসহ বিকম পাস
বেতন স্কেল: ১১,০০০-২৬,৫৯০ টাকা (১৩তম গ্রেড)

৮. পদের নাম: হিসাব সহকারী
পদসংখ্যা: ৩৬
যোগ্যতা: দ্বিতীয় বিভাগসহ বিকম পাস
বেতন স্কেল: ১১,০০০-২৬,৫৯০ টাকা (১৩তম গ্রেড)

৯. পদের নাম: ক্যাশিয়ার
পদসংখ্যা: ২
যোগ্যতা: দ্বিতীয় বিভাগসহ বিকম পাস
বেতন স্কেল: ১১,০০০-২৬,৫৯০ টাকা (১৩তম গ্রেড)

১০. পদের নাম: স্টেনোটাইপিস্ট কাম কম্পিউটার অপারেটর
পদসংখ্যা: ৭
যোগ্যতা: এইচএসসি বা সমমান পাস
বেতন স্কেল: ১০,২০০-২৪,৬৮০ টাকা (১৪তম গ্রেড)

১১. পদের নাম: প্রশিক্ষক
পদসংখ্যা: ১
যোগ্যতা: এইচএসসি বা সমমান পাসসহ ট্রেড কোর্সে দুই বছরের সার্টিফিকেট থাকতে হবে।
বেতন স্কেল: ৯,৭০০-২৩,৪৯০ টাকা (১৫তম গ্রেড)

১২. পদের নাম: ড্রাফটসম্যান
পদসংখ্যা: ১
যোগ্যতা: ড্রাফটসম্যানশিপে সার্টিফিকেটসহ এইচএসসি বা সমমান পাস হতে হবে।
বেতন স্কেল: ৯,৭০০-২৩,৪৯০ টাকা (১৫তম গ্রেড)

১৩. পদের নাম: অফসেট প্রিন্টিং অপারেটর
পদসংখ্যা: ১
যোগ্যতা: অপসেট লিথো ইলেকট্রিক স্টেনসিল কাটা ও ডুপ্লিকেটিং মেশিন চালনায় দুই বছরের অভিজ্ঞতাসহ বিজ্ঞান বিভাগে এইচএসসি বা সমমান পাস হতে হবে।
বেতন স্কেল: ৯,৭০০-২৩,৪৯০ টাকা (১৫তম গ্রেড)

১৪. পদের নাম: অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার অপারেটর
পদসংখ্যা: ৩০
যোগ্যতা: এসএসসি পাস
বেতন স্কেল: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা (১৬তম গ্রেড)

 

পল্লী উন্নয়ন বোর্ডে বড় নিয়োগ, পদ ৩৩৪, দ্রুত আবেদন করুন

মডেল: রবিউল হাসান, মোনালিসা মুন্নি ও নাহিদা আহমেদ
মডেল: রবিউল হাসান, মোনালিসা মুন্নি ও নাহিদা আহমেদপ্রতীকী ছবি: সাবিনা ইয়াসমিন

বাংলাদেশ পল্লী উন্নয়ন বোর্ডের রাজস্ব বাজেটভুক্ত শূন্য পদে অস্থায়ী ভিত্তিতে জনবল নিয়োগের জন্য বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে। এই প্রতিষ্ঠানে ১৮ ক্যাটাগরির পদে ৩৩৪ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। আগ্রহী প্রার্থীদের অনলাইনে আবেদন করতে হবে।

১. পদের নাম: হিসাবরক্ষক
পদসংখ্যা: ১৭৭
যোগ্যতা: দ্বিতীয় বিভাগসহ বিকম পাস
বেতন স্কেল: ১২,৫০০-৩০,২৩০ টাকা (১১তম গ্রেড)

২. পদের নাম: সহকারী আর্টিস্ট
পদসংখ্যা: ১
যোগ্যতা: শিল্পকলায় স্নাতক পাস
বেতন স্কেল: ১২,৫০০-৩০,২৩০ টাকা (১১তম গ্রেড)

৩.পদের নাম: স্টোনোগ্রাফার-কাম-কম্পিউটার অপারেটর
পদসংখ্যা: ৫
যোগ্যতা: কম্পিউটার ব্যবহারসংক্রান্ত ওয়ার্ড প্রসেসিং, ডাটা এন্ট্রি ও টাইপিং ইত্যাদির সর্বনিম্ন গতি ইংরেজি ও বাংলায় যথাক্রমে প্রতি মিনিটে ৩০ ও ২৫ শব্দ এবং চাকরির এক বছরের অভিজ্ঞতাসহ এইচএসসি পাস হতে হবে।
বেতন স্কেল: ১১,০০০-২৬,৫৯০ টাকা (১৩তম গ্রেড)

৪. পদের নাম: অফিস সহকারী/উচ্চমান সহকারী
পদসংখ্যা: ৬
যোগ্যতা: স্নাতক পাস
বেতন স্কেল: ১১,০০০-২৬,৫৯০ টাকা (১৩তম গ্রেড)

৫. পদের নাম: গবেষণা অনুসন্ধানকারী
পদসংখ্যা: ৩
যোগ্যতা: অর্থনীতি/পরিসংখ্যানসহ স্নাতক পাস
বেতন স্কেল: ১১,০০০-২৬,৫৯০ টাকা (১৩তম গ্রেড)

৬. পদের নাম: পরিসংখ্যান সহকারী
পদসংখ্যা: ২
যোগ্যতা: অর্থনীতি/পরিসংখ্যানসহ স্নাতক পাস
বেতন স্কেল: ১১,০০০-২৬,৫৯০ টাকা (১৩তম গ্রেড)

৭. পদের নাম: নিরীক্ষা সহকারী
পদসংখ্যা: ৭
যোগ্যতা: দ্বিতীয় বিভাগসহ বিকম পাস
বেতন স্কেল: ১১,০০০-২৬,৫৯০ টাকা (১৩তম গ্রেড)

৮. পদের নাম: হিসাব সহকারী
পদসংখ্যা: ৩৬
যোগ্যতা: দ্বিতীয় বিভাগসহ বিকম পাস
বেতন স্কেল: ১১,০০০-২৬,৫৯০ টাকা (১৩তম গ্রেড)

৯. পদের নাম: ক্যাশিয়ার
পদসংখ্যা: ২
যোগ্যতা: দ্বিতীয় বিভাগসহ বিকম পাস
বেতন স্কেল: ১১,০০০-২৬,৫৯০ টাকা (১৩তম গ্রেড)

আরও পড়ুন

পল্লী উন্নয়ন বোর্ডে নবম ও দশম গ্রেডে চাকরি, পদ ৯০

পল্লী উন্নয়ন বোর্ডে নবম ও দশম গ্রেডে চাকরি, পদ ৯০

১০. পদের নাম: স্টেনোটাইপিস্ট কাম কম্পিউটার অপারেটর
পদসংখ্যা: ৭
যোগ্যতা: এইচএসসি বা সমমান পাস
বেতন স্কেল: ১০,২০০-২৪,৬৮০ টাকা (১৪তম গ্রেড)

১১. পদের নাম: প্রশিক্ষক
পদসংখ্যা: ১
যোগ্যতা: এইচএসসি বা সমমান পাসসহ ট্রেড কোর্সে দুই বছরের সার্টিফিকেট থাকতে হবে।
বেতন স্কেল: ৯,৭০০-২৩,৪৯০ টাকা (১৫তম গ্রেড)

১২. পদের নাম: ড্রাফটসম্যান
পদসংখ্যা: ১
যোগ্যতা: ড্রাফটসম্যানশিপে সার্টিফিকেটসহ এইচএসসি বা সমমান পাস হতে হবে।
বেতন স্কেল: ৯,৭০০-২৩,৪৯০ টাকা (১৫তম গ্রেড)

১৩. পদের নাম: অফসেট প্রিন্টিং অপারেটর
পদসংখ্যা: ১
যোগ্যতা: অপসেট লিথো ইলেকট্রিক স্টেনসিল কাটা ও ডুপ্লিকেটিং মেশিন চালনায় দুই বছরের অভিজ্ঞতাসহ বিজ্ঞান বিভাগে এইচএসসি বা সমমান পাস হতে হবে।
বেতন স্কেল: ৯,৭০০-২৩,৪৯০ টাকা (১৫তম গ্রেড)

১৪. পদের নাম: অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার অপারেটর
পদসংখ্যা: ৩০
যোগ্যতা: এসএসসি পাস
বেতন স্কেল: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা (১৬তম গ্রেড)

১৫. পদের নাম: ডাটা এন্ট্রি অপারেটর
পদসংখ্যা: ৩
যোগ্যতা: এসএসসি পাস
বেতন স্কেল: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা (১৬তম গ্রেড)

১৬. পদের নাম: প্রুফরিডার
পদসংখ্যা: ১
যোগ্যতা: প্রুফরিডিংয়ে দুই বছরের অভিজ্ঞতাসহ এসএসসি পাস
বেতন স্কেল: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা (১৬তম গ্রেড)

১৭. পদের নাম: স্টোর কিপার
পদসংখ্যা: ১
যোগ্যতা: স্টোর কিপিংয়ে দুই বছরের অভিজ্ঞতাসহ এসএসসি পাস
বেতন স্কেল: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা (১৬তম গ্রেড)

১৮. পদের নাম: অফিস সহায়ক
পদসংখ্যা: ৫০
যোগ্যতা: অষ্টম শ্রেণি পাস
বেতন স্কেল: ৮,২৫০-২০,০১০ টাকা (২০তম গ্রেড)

যেভাবে আবেদন
আগ্রহী প্রার্থীদের অনলাইনে এই ওয়েবসাইটের (http://brdb.teletalk.com.bd/) মাধ্যমে আবেদন করতে হবে। নিয়োগসংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্য জানা যাবে পল্লী উন্নয়ন বোর্ডের ওয়েবসাইটে।

আবেদন ফি
১-২ নম্বর পদের জন্য সার্ভিস চার্জসহ ৩৩৫ টাকা, ৩-১৭ নম্বর পদের জন্য ২২৩ টাকা এবং ১৮ নম্বর পদের জন্য সার্ভিস চার্জসহ ১১২ টাকা আবেদন করার ৭২ ঘণ্টার মধ্যে জমা দিতে হবে।

আবেদনের শেষ সময়: ১৪ আগস্ট ২০২৪

 

Courtesy: Prothom alo

More notices
  • ২২ বিশ্ববিদ্যালয়ের গুচ্ছ ভর্তি প্রক্রিয়া আরও সহজ করতে হবে: ইউজিসি

    ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষে প্রথমবারের মতো দেশের সরকারি ২০টি সাধারণ এবং বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। এরপর ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষের যুক্ত হয়েছে আরও দুটি বিশ্ববিদ্যালয়। ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীদের ভোগান্তি ও অর্থের অপচয় রোধে এমন উদ্যোগ নেয়া হলেও সেটি ফলপ্রসু হয়নি। উল্টো এই ভর্তি প্রক্রিয়ায় কিছু কিছু ক্ষেত্রে শিক্ষার্থীদের ভোগান্তি আরও বেড়েছে।

    বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর তদারক সংস্থা বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন (ইউজিসি) বলছে, গতবারও এই ভর্তি প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে গিয়ে ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীরা ভোগান্তিতে পড়েছিলেন। তাই আগামীতে এ প্রক্রিয়াটি আরও সহজ করতে হবে, যাতে ভোগান্তির শিকার না হয় শিক্ষার্থীরা। পাশাপাশি ভর্তি প্রক্রিয়া শুরু ও শেষ এবং শিক্ষা কার্যক্রম শুরুর তারিখ নির্ধারণ করে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশেরও আহবান জানানো হয়েছে।

    আজ সোমবার (৬ মার্চ) ২০২১-২০২২ শিক্ষাবর্ষে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়সমূহে গুচ্ছপদ্ধতিতে ভর্তি পরীক্ষা ও ভর্তি কার্যক্রম সম্পন্ন হওয়ার পর এ সম্পর্কিত এক পর্যালোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। ভার্চুয়াল প্লাটফর্মে অনুষ্ঠিত সভায় ইউজিসি সদস্য ও সংশ্লিষ্ট কমিটির আহবায়ক প্রফেসর ড. মুহাম্মদ আলমগীর, ইউজিসি সদস্য প্রফেসর ড. মো. আবু তাহের এবং গুচ্ছের সংশ্লিষ্টরা উপিস্থত ছিলেন।

    জানতে চাইলে প্রফেসর ড. মুহাম্মদ আলমগীর দ্যা ডেইলি ক্যাম্পাসকে বলেন, ২০২১-২০২২ শিক্ষাবর্ষে ২২ বিশ্ববিদ্যালয়ের গুচ্ছ ভর্তি প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে গিয়ে শিক্ষার্থীদের ভোগান্তির কথা আমরা জেনেছি। তাই এবার ২০২২-২০২৩ শিক্ষাবর্ষে ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীদের ভোগান্তি যাতে দূর হয়, সে বিষয়টি মাথায় রাখা হয়। এজন্য সংশ্লিষ্টদের আহবান জানানো হয়েছে। 

    এদিকে, সভায় প্রফেসর ড. মুহাম্মদ আলমগীর সংশ্লিষ্ট কমিটিকে গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষায় আবেদনকৃত শিক্ষার্থীকে তাদের পছন্দমতো স্থানে ভর্তি পরীক্ষা দেওয়ার ব্যবস্থা গ্রহণের আহবান জানান। এছাড়া তিনি ভর্তি পরীক্ষা প্রক্রিয়ায় ব্যবহৃত সফটওয়্যার হালনাগাদ করে শিক্ষার্থীবান্ধব করারও পরামর্শ দেন।
    সভায় সভাপতির বক্তব্যে প্রফেসর আলমগীর আরও বলেন, বিজ্ঞপ্তি ও প্রসপেক্টাসে ভর্তি পরীক্ষা সংক্রান্ত সকল শর্ত ও তথ্য উল্লেখ করতে হবে এবং ভর্তি প্রক্রিয়া শেষ না হওয়া অবধি এসব শর্তসমূহ অপরিবর্তিত রাখতে হবে। 


  • অছাত্রদের ৭ দিনের মধ্যে হল ছাড়ার নির্দেশ জাবি ভিসির

    আগামী ৭ দিনের মধ্যে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) ছাত্রত্ব শেষ হওয়া শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ দিয়েছেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. নূরুল আলম। আজ রবিবার (৫ মার্চ) সকালে গণরুম নির্মূলে ৩ দফা দাবিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রগতিশীল শিক্ষার্থীদের প্রশাসনিক ভবন অবরোধের সময় তিনি এ কথা বলেন।

    পরে বেলা সাড়ে ১২টায় উপাচার্যের পক্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর স্বাক্ষরিত লিখিত অঙ্গীকারপত্র দিলে অবরোধ তুলে নেয় শিক্ষার্থীরা। 

    এসময় উপাচার্য আশ্বস্ত করে বলেন, তোমাদের দাবিগুলো যৌক্তিক। তবে ঢাকায় আজকে আমার একটি জরুরি মিটিং আছে। আমি কালকের মধ্যেই একটি কমিটি গঠন করবো এবং আগামী ৭ দিনের মধ্যে অবৈধ অছাত্রদের হল ত্যাগ করার জন্য নির্দেশ দিচ্ছি। এরপরও তারা হল না ছাড়লে কঠোর পদক্ষেপ নিতে বাধ্য হবো। 

    অবরোধে তাদের দাবিগুলো হলো- গণরুম, মিনি গণরুম উচ্ছেদ করে প্রথম বর্ষের সকল শিক্ষার্থীর আসন-টেবিল-চেয়ার-চেয়ার নিশ্চিত করা, অবিলম্বে সবগুলো নতুন হল খুলে কৃত্রিম আবাসন সংকট দূর করা এবং আসন বন্টন ব্যবস্থাপনার দায়িত্ব প্রশাসনকে নেওয়া।

    এসময় শিক্ষার্থীরা প্রশাসনিক ভবনের ফটকে ব্যানার ও ফেস্টুন সাঁটিয়ে দেন তারা। অবরোধ চলাকালীন প্রশাসনিক ভবনের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা ভবনের ভিতরে ঢুকতে না পেরে বাইরে দাড়িয়ে থাকেন। 

    অবরোধে অবস্থান নেওয়া ছাত্র ইউনিয়ন জাবি সংসদের সভাপতি ইমতিয়াজ অর্ণব বলেন, এসব দাবিতে আমরা দীর্ঘদিন ধরে আন্দোলন করে আসছি। নামমাত্র এই আবাসিক বিশ্ববিদ্যালয়ে গণরুম ব্যবস্থা চিরকাল ছিল না। এর আগে সকল বৈধ শিক্ষার্থীকে সিট দিতে পারলেও এখন কেন পারছে না। এটার সমাধান ছিল উন্নয়ন প্রকল্পের ছয়টি নতুন হল নির্মাণ। দেড় বছর পার হয়ে গেলেও প্রশাসন হলগুলো উদ্বোধন করতে পারেননি। একের পর এক আল্টিমেটাম দেওয়ার পরও প্রশাসনের কোন উদ্যোগ না নেওয়ায় আজকে আমাদের এই কর্মসূচি।

    এসময় সমাজতান্ত্রিক ছাত্রফ্রন্টের জাবি শাখার সাধারণ সম্পাদক কনোজ কান্তি রায় বলেন, আমরা এর আগে একটি শিক্ষার্থীদের গণরুম বিলুপ্তির জন্য প্রশাসনের কাছে দাবি জানিয়েছিলাম। কিন্তু প্রশাসন আমাদের দাবি আমলে নেয়নি। আমদের দাবি আদায় না হওয়া প্রর্যন্ত আমরা এই অবরোধ চালিয়ে যাবো।

    পরে প্রক্টর আ স ম ফিরোজ-উল-হাসান বলেন, আসন সঙ্কট সমাধানে দুইটি হল খুলে দেওয়া হয়েছে।  আরও দুইটি হল মার্চের মধ্যে খুলে দিতে পারবো বলে আশাবাদী। তাহলে অধিকাংশ সমস্যারই সমাধান হবে। শিক্ষার্থীরা দাবি করছেন আজকের মধ্যেই হলগুলো খুলে দিতে হবে। ১০ তলা বিশিষ্ট হলে লিফট এবং বিদ্যুৎ সরবরাহ ছাড়া কিভাবে চালু করবে?

    এসময় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রকল্প পরিচালক নাসির উদ্দীন বলেন, হলগুলোর ফার্নিচারসহ অন্যান্য ঘাটতিগুলো পূরণ করার জন্য আমরা সরকারের কাছে বাজেট চেয়েছি। কিন্তু সরকার এই মূহুর্তে বাজেট অনুমোদন করছে না। তবে ৩০ মার্চের মধ্যে ১৭নং হল ও ২০নং হল চালু করতে পারবো বলে প্রত্যাশা করি।


  • তৃতীয় শ্রেণি থেকে শিক্ষার্থীদের কোডিং শেখানো হবে: শিক্ষামন্ত্রী

     

    ২০২৫ সাল নাগাদ প্রাথমিক ও পুরো মাধ্যমিকে বাস্তবায়ন করা হবে। আমাদের শিক্ষার্থীরা আগে মুখস্থ করত, আত্মস্থ করতে পারত না। এখন আনন্দের মধ্য দিয়ে শিখবে। অভিজ্ঞতাভিত্তিক সক্রিয় শিখন হবে। যা শিখবে, বাস্তবে তা প্রয়োগ করতে শিখবে।  এতে পরীক্ষাভীতি আর থাকবে না। পরীক্ষা কিছু থাকবে, কিন্তু অধিকাংশই হবে ধারাবাহিক মূল্যায়ন।’

    ইস্ট ওয়েস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ে ২২তম সমাবর্তন অনুষ্ঠানে সমাবর্তন বক্তা ছিলেন অধ্যাপক রওনক জাহান। অনুষ্ঠানে বিশ্ববিদ্যালয়ের বোর্ড অব ট্রাস্টিজের চেয়ারপারসন সৈয়দ মঞ্জুর এলাহী, বিশ্ববিদ্যালয়ের বোর্ড অব ট্রাস্টিজের প্রতিষ্ঠাতা প্রেসিডেন্ট ও প্রতিষ্ঠাতা উপাচার্য অর্থনীতিবিদ মোহাম্মদ ফরাসউদ্দিন, বোর্ড অব ট্রাস্টিজের অন্যান্য সদস্য, বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য এম এম শহিদুল হাসান, সহ-উপাচার্য মোহাম্মদ জিয়াউল হক মামুন, কোষাধ্যক্ষ ইশফাক ইলাহী চৌধুরীসহ শিক্ষক ও অভিভাবকেরা উপস্থিত ছিলেন।


  • বাংলাদেশ আর্মি ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজিতে ভর্তি , জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে পিজিডি কোর্সে ভর্তির সময় বাড়ল

    বাংলাদেশ আর্মি ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজিতে ভর্তি

    কুমিল্লায় অবস্থিত বাংলাদেশ আর্মি ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজিতে সিই, ইইই, সিএসই, এলএলবি, বিবিএ, এমবিএ, ইংরেজি বিষয়ে ভর্তির প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।

    আবেদনের শেষ তারিখ: ১২ মার্চ

    বিস্তারিত জানতে ওয়েবসাইট: baiust.edu.bd

    জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৬টি বিষয়ে পিজিডি কোর্সে ভর্তির সময় বাড়ল

    জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৩–২৪ শিক্ষাবর্ষে এক বছর (দুই সেমিস্টার) মেয়াদি পোস্ট গ্র্যাজুয়েট ডিপ্লোমা প্রোগ্রামে শিক্ষার্থী ভর্তির জন্য প্রাথমিক আবেদনের সময়সীমা বৃদ্ধি করা হয়েছে।

    বিষয়সমূহ:

    1. (পিজিডি) ইন আইসিটি

    2. ল্যাঙ্গুয়েজ (ইংরেজি, আরবি)

    3. অন্টাপ্রেনারশিপ (শিল্পোদ্যোগ)

    4. ডিজটাল মার্কেটিং

    5. আইসিটি ইন অ্যাকাউন্টং অ্যান্ড বিজনেস

    6. সাপ্লাই চেইন ম্যানেজমেন্ট

    সময়সীমা: ০৯/০৩/২০২৩ পর্যন্ত

    ভর্তিসংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্য জানতে: nu.ac.bd/admissions

    আবেদন ও চূড়ান্ত ভর্তির নতুন সময়সূচি:

    ১. অনলাইনে প্রাথমিক আবেদন ফরম পূরণের সর্বশেষ তারিখ: ০৯–০৩–২০২৩

    ২. প্রাথমিক আবেদন ফি জমা দেওয়ার সর্বশেষ তারিখ: ১৩–০৩–২০২৩

    ৩. প্রাথমিক আবেদন ফরমের প্রিন্ট কপি সংগ্রহের সর্বশেষ তারিখ: ১৪–০৩–২০২৩

    ৪. লিখিত পরীক্ষার তারিখ ও স্থান: ১৮ মার্চ বেলা ১১টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত সরকারি টিচার্স ট্রেনিং কলেজ, মিরপুর রোড, ঢাকা।


  • এবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে আসন ৫৯৬৫টি

    ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষের আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামে সর্বমোট ৫ হাজার ৯৬৫ আসনে ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। বিশ্ববিদ্যালয়ের পুনর্গঠিত ৪টি ইউনিটে (কলা, আইন ও সামাজিক বিজ্ঞান ইউনিট, বিজ্ঞান ইউনিট, ব্যবসায় শিক্ষা ইউনিট এবং চারুকলা ইউনিটে) অনুষ্ঠিত হবে এ পরীক্ষা।

    এর মধ্যে কলা, আইন ও সামাজিক বিজ্ঞান ইউনিটে ২ হাজার ৯৩৪টি, বিজ্ঞান ইউনিটে ১ হাজার ৮৫১টি, ব্যবসায় শিক্ষা ইউনিটে ১ হাজার ৫০টি এবং চারুকলা ইউনিটে ১৩০টি আসন।

    আজ শনিবার বিকেল ৪টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে প্রশাসনিক ভবনস্থ অধ্যাপক আবদুল মতিন চৌধুরী ভার্চুয়াল ক্লাসরুমে আনুষ্ঠানিকভাবে এবারের অনলাইন ভর্তি কার্যক্রম উদ্বোধন করেন। আগামী ২০ মার্চ পর্যন্ত আবেদন করা যাবে এবং ১৮ এপ্রিল থেকে সংশ্লিষ্ট ইউনিটের পরীক্ষা শুরুর এক ঘণ্টা পূর্ব পর্যন্ত, ভর্তি পরীক্ষার প্রবেশপত্র ডাউনলোড করা যাবে।

    ভর্তিচ্ছুরা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তির নির্ধারিত এই ওয়েবসাইটে (https://admission.eis.du.ac.bd) গিয়ে আবেদন করতে পারবেন। এদিকে, ভর্তি আবেদনের ক্ষেত্রে ভর্তিচ্ছুদের ৫ পরামর্শ দিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। এসব পরামর্শ মেনে ভর্তির আবেদন করা জন্য বলা হয়েছে।

    এসব পরামর্শের মধ্যে রয়েছে-অনাকাঙ্খিত বিভ্রান্তি এড়াতে শিক্ষার্থীদের নিজে ভর্তি পরীক্ষার আবেদন করার জন্য পরামর্শ দেয়া হচ্ছে। অবস্থার প্রেক্ষিতে নিজে সম্ভব না হলে তার পক্ষে অন্য কেউ আবেদন করার সময় পাশে দাঁড়িয়ে খেয়াল রাখার জন্য অনুরোধ করা যাচ্ছে। অতীতে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে আবেদনের ক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠানের ভুলের কারণে অনেক শিক্ষার্থী ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারেনি; আবেদনের সময়কালের সাথে পরীক্ষার আসনের অবস্থানের কোন যোগসূত্র নেই। আবেদনগ্রহণের শুরু ও শেষ তারিখে আবেদন করা দুইজন শিক্ষার্থীর একই কেন্দ্রে একই কক্ষে আসনের বন্টন হতে পারে; চারুকলা ইউনিটের পরীক্ষার কেন্দ্র শুধুমাত্র ঢাকা শহরে থাকবে; কোন বিভাগীয় শহরে আসন সংখ্যার কোন সীমা নেই। একটি বিভাগীয় শহরে আবেদন করা সকলের পরীক্ষাই সেই বিভাগে গ্রহণ করা হবে ( চারুকলা ইউনিট ব্যতীত); ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি সংক্রান্ত তথ্যাবলী কোন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে (যেমন, ফেসবুক, টুইটার, হোয়াট্‌সঅ্যাপ বা লিঙ্কড্‌ইন) প্রচার করে না। ভর্তি সংক্রান্ত সকল তথ্য শুধুমাত্র https://admission.eis.du.ac.bd সাইটে দেয়া হয়। তাই সঠিক তথ্যের জন্য কোন সামাজিক মাধ্যমে অনুসরণ না করে উপরোক্ত ওয়েবসাইটে দেয়া তথ্য ও নির্দেশাবলি দেখার পরামর্শ দেয়া যাচ্ছে।

    আগামী ২৯ এপ্রিল চারুকলা ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা দিয়ে শুরু হবে এবারের ভর্তি যুদ্ধ। এ ছাড়া ৬ মে কলা, আইন ও সামাজিক বিজ্ঞান ইউনিট, ১২ মে বিজ্ঞান ইউনিট এবং ১৩ মে ব্যবসায় শিক্ষা ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।

    সব ইউনিটের পরীক্ষা বেলা ১১টা থেকে দুপুর ১২টা ৩০ মিনিট পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হবে। ‘চারুকলা ইউনিট’ ব্যতীত অন্য তিনটি ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা গতবারের মতো ঢাকাসহ আটটি বিভাগীয় শহরে অনুষ্ঠিত হবে।


  • গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা: উপাচার্য ও শিক্ষকদের ডেকেছেন শিক্ষামন্ত্রী

    চলতি ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষায় ২২টি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যদের নিয়ে সভায় বসছেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি। আগামীকাল সোমবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) বেলা ২টার দিকে এ সভা হতে পারে। সেখানে গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষার বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত আসতে পারে বলে জানা গেছে।

    একাধিক সূত্রে জানা গেছে, সভায় ২২ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ছাড়াই একাধিক শিক্ষক সমিতির নেতাদের ডাকা হয়েছে। এর আগে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়সহ কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা গুচ্ছ থেকে বেরিয়ে যাওয়ার দাবি তুলেছেন। তার পরিপ্রেক্ষিতে শিক্ষক সমিতির নেতাদের ডাকা হয়েছে।

    সভা ডাকার বিষয়টি নিশ্চিত করে যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (যবিপ্রবি) উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আনোয়ার হোসেন আজ রোববার (২৬ ফেব্রুয়ারি) দ্যা ডেইলি ক্যাম্পাসকে বলেন, সোমবার দুপুরের পর শিক্ষামন্ত্রী আমাদেরকে ডেকেছেন। শিক্ষক সমিতিও থাকবে।

    উপাচার্য বলেন, শিক্ষকদেরও ডাকায় ধারণা করছি, গুচ্ছ কীভাবে করা যায় সে বিষয়ে আলোচনা হবে। একটি পরীক্ষার মাধ্যমে ভর্তি পরীক্ষার বিষয়ে আলোচনা হবে। এ ছাড়া বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালনার বিষয়ে উপাচার্যদের কিছু বিষয় থাকবে। সেগুলো সভায় উপস্থাপনের চেষ্টা করবেন।

    এর আগে গত ১৭ ফেব্রুয়ারি রাতে গুচ্ছ কমিটির সভায় উপাচার্যরা এবারও একসঙ্গে ভর্তি পরীক্ষা নেওয়ার বিষয়ে একমত হন। যদিও জগন্নাথ ও ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় গুচ্ছে থাকার বিষয়ে আপত্তি জানিয়েছিল। তবে তারা শেষ পর্যন্ত থাকবেন বলে দায়িত্বশীলরা জানিয়েছেন।

    সভায় প্রাথমিক সিদ্ধান্ত হয়, আগামী জুলাইয়ের মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির প্রক্রিয়া শেষ করা হবে। ভর্তিচ্ছুরা যেসব বিষয়ে ভোগান্তির শিকার হয়েছেন, সেগুলো সমাধানের উদ্যোগ নেবে কর্তৃপক্ষ। নতুন কোনও বিশ্ববিদ্যালয় গুচ্ছে আসবে কি-না, তা আরও পরে জানানো হবে। আগামী মে মাসে ভর্তি পরীক্ষা হতে পারে।

    এদিকে গুচ্ছ পদ্ধতির ভর্তি পরীক্ষায় জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) থাকছে কি না, এ বিষয় নিয়ে সিদ্ধান্ত নিতে গত বুধবার (২২ ফেব্রুয়ারি) একাডেমিক কাউন্সিলের বিশেষ সভা হওয়ার কথা ছিল। তবে শেষ মূহুর্তে  দিনক্ষণ পিছিয়ে দেওয়া হয়েছে। নতুন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, সভাটি আগামীকাল রোববার পুন:নির্ধারণ করা হয়েছে। তবে শিক্ষামন্ত্রী উপাচার্যদের ডাকায় এ সভা হবে কি-না, সে বিষয়ে কিছু জানা যায়নি।
    © The Daily Campus