Loading...
Notice

বিদেশি সংস্থায় চাকরি, বছরে বেতন ১৯ লাখ ১৭ হাজার


27 July 2024   ||  4 months ago

হিন্দুকুশ হিমালয় (এইচকেএইচ) অঞ্চলের আটটি আঞ্চলিক সদস্যদেশ নিয়ে গঠিত সংস্থা ইন্টারন্যাশনাল সেন্টার ফর ইন্টিগ্রেটেড মাউন্টেন ডেভেলপমেন্ট (আইসিআইএমওডি) কর্মী নিয়োগে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। সংস্থাটি পাবলিকেশন কো–অর্ডিনেশন অফিসার (এডিটর) পদে কর্মী নিয়োগ দেবে। বাংলাদেশি প্রার্থীরাও আবেদন করতে পারবেন। আগ্রহী প্রার্থীদের অনলাইনে আবেদন করতে হবে।

  • পদের নাম: পাবলিকেশন কো-অর্ডিনেশন অফিসার (এডিটর)
    পদসংখ্যা: ১
    যোগ্যতা: যেকোনো বিষয়ে স্নাতকোত্তর ডিগ্রিসহ পাবলিকেশন কো–অর্ডিনেশন, ইংরেজি ভাষায় পাবলিকেশন, লেখালেখি, কমিউনিকেশন, পাবলিক অ্যাফেয়ার্সে অন্তত তিন বছর চাকরির অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। অথবা সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে পাঁচ বছরের অভিজ্ঞতাসহ যেকোনো বিষয়ে স্নাতক ডিগ্রি থাকতে হবে। ইংরেজি ভাষায় সাবলীল হতে হবে। যোগাযোগে দক্ষ হতে হবে। এমএস অফিস অ্যাপ্লিকেশনের কাজ জানতে হবে। দেশের বাইরে ভ্রমণের মানসিকতা থাকতে হবে।

চাকরির ধরন: চুক্তিভিত্তিক (নবায়নযোগ্য)
কর্মস্থল: আইসিআইএমওডি হেড অফিস, কাঠমান্ডু, নেপাল।
বেতন: বছরে মোট বেতন ১৬ হাজার ৩২৪ মার্কিন ডলার (১৯ লাখ ১৭ হাজার ২৫২ টাকা প্রায়)।
সুযোগ–সুবিধা: প্রভিডেন্ট ফান্ড, সমন্বয় ভাতা, সন্তান/নির্ভরশীল সদস্য ভাতা, স্বাস্থ্য–জীবন–দুর্ঘটনা বিমা, ১৮ বছরের নিচে অন্তত দুই সন্তানের শিক্ষা ভাতা, সিভিয়ারেন্স পে, ছুটি ও ডে–কেয়ারের সুবিধা আছে।

আবেদন যেভাবে

আগ্রহী প্রার্থীদের আইসিআইএমওডির ক্যারিয়ার–সংক্রান্ত ওয়েবসাইটের এই লিংকে লগইন করে আবেদন করতে হবে। নিয়োগসংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্য এই লিংকে জানা যাবে।

আবেদনের শেষ সময়: ১৮ আগস্ট ২০২৪ (নেপাল সময়)।

 

Courtesy: prothom alo

More notices
  • কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তরের ১০ম গ্রেডের নিয়োগ পরীক্ষা ১৮ মার্চ

    শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের অধীন কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তরের বিভিন্ন পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট ও টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজের ১০ম গ্রেডভুক্ত জুনিয়র ইনস্ট্রাক্টর/ফিজিক্যাল এডুকেশন ইনস্ট্রাক্টর পদে এমসিকিউ পরীক্ষা আগামী ১৮ মার্চ অনুষ্ঠিত হবে।

    বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশনের (পিএসসি) এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

    বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, জুনিয়র ইনস্ট্রাক্টর/ফিজিক্যাল এডুকেশন ইনস্ট্রাক্টর পদে ২ ঘণ্টার ২০০ নম্বরের এমসিকিউ ধরনের বাছাই পরীক্ষা আগামী ১৮ মার্চ শনিবার সকাল ১০টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত ঢাকার বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে একযোগে অনুষ্ঠিত হবে।

    পরীক্ষার হল, আসনব্যবস্থা এবং পরীক্ষাসংক্রান্ত বিস্তারিত নির্দেশাবলি পরবর্তী সময় এই ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হবে। 


  • ১৭তম শিক্ষক নিবন্ধনের ফল দেখবেন যেভাবে

     

    নির্ধারিত লিংকে (http://ntrca.teletalk.com.bd/result/) প্রবেশ করে প্রার্থীরা ফল দেখতে পারবেন। নির্ধারিত স্থানে রোল নম্বর ইনপুট দিয়ে ও পরীক্ষা নির্বাচন করে ফল দেখা যাবে। এ ছাড়া উত্তীর্ণ প্রার্থীদের এসএমএস পাঠানো হয়েছে।

    ২০২০ সালের ২৩ জানুয়ারি ১৭তম শিক্ষক নিবন্ধনের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়। গত বছরের ৩০ ও ৩১ ডিসেম্বরে ১৭তম শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষার প্রিলিমিনারি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। প্রিলিমিনারি পরীক্ষায় স্কুল-২, স্কুল ও কলেজ পর্যায়ে মোট ১১ লাখ ৯৩ হাজার ৯৭৮ জন পরীক্ষার্থী আবেদন করেন। পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেন ৬ লাখ ৮ হাজার ৪৯২ জন। এর মধ্যে স্কুল-২ পর্যায়ের পরীক্ষার্থী ৯০ হাজার ১৯১ জন, স্কুল পর্যায়ের পরীক্ষার্থী ৩ লাখ ২ হাজার ৪২২ জন এবং কলেজ পর্যায়ে পরীক্ষার্থী ছিল ২ লাখ ১৫ হাজার ৮৭৯ জন।


  • উপবৃত্তির আবেদন ২৭ ফেব্রুয়ারি, শিক্ষার্থী নির্বাচন ও তথ্য অন্তর্ভুক্তি যেভাবে

     

    উপজেলা ও থানা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তারা কমিটির মাধ্যমে সফটওয়্যারে নির্ধারিত অপশন ব্যবহার করে ২২ মার্চের মধ্যে আবেদন পাঠাতে হবে।

    যেভাবে শিক্ষার্থী নির্বাচন

    উপবৃত্তি পেতে কর্মসূচির আওতাভুক্ত শিক্ষার্থীদের আবেদন করতে হবে। দারিদ্র্য ও প্রক্সি মিন্স টেস্টিং যৌথ পদ্ধতির মাধ্যমে প্রাতিষ্ঠানিক পর্যায়ে তথ্য যাচাই–বাছাই এবং একটি বিশেষায়িত সফটওয়্যারের মাধ্যমে উপবৃত্তির জন্য শিক্ষার্থী নির্বাচন করা হবে। শুধু ষষ্ঠ ও একাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থীরা এ কর্মসূচির আওতায় উপবৃত্তি পাওয়ার আবেদন করতে পারবে। তবে নবম শ্রেণির শিক্ষার্থীরা যারা উপবৃত্তি কর্মসূচির বাইরে থাকা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে অষ্টম শ্রেণি পাস করে নতুন ভর্তি হয়েছে, তারা উপবৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবে। তবে নিজ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নবম শ্রেণির কোনো শিক্ষার্থী উপবৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবে না। শিক্ষার্থী অন্য কোনো সরকারি উৎস থেকে উপবৃত্তি বা অভিভাবক শিক্ষা ভাতা গ্রহণ করলে উপবৃত্তির জন্য যোগ্য বলে বিবেচিত হবে না। এ ছাড়া শিক্ষা বোর্ড থেকে মেধা বা সাধারণ বৃত্তিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থী উপবৃত্তি প্রাপ্তির জন্য অযোগ্য বলে বিবেচিত হবে।

    উপবৃত্তির আবেদন ২৭ ফেব্রুয়ারি, শিক্ষার্থী নির্বাচন ও তথ্য অন্তর্ভুক্তি যেভাবে
     
    প্রথম আলো ফাইল ছবি

    শতভাগ উপবৃত্তি কারা পাচ্ছে

    দেশের ১০টি উপজেলার ক্ষেত্রে উপবৃত্তির সফটওয়্যারে এন্ট্রি করা সব শিক্ষার্থী উপবৃত্তির জন্য নির্বাচিত হবে। উপজেলাগুলো হলো বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি, আলীকদম, কুড়িগ্রামের সদর, চর রাজিবপুর, চিলমারী, উলিপুর ও ভূরুঙ্গামারী, দিনাজপুরের কাহারোল ও খানসামা এবং কিশোরগঞ্জের কুলিয়ারচর।

    শিক্ষার্থী নির্বাচন কীভাবে

    শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অনুমোদিত নীতিমালা ও গাইডলাইন অনুসরণের মাধ্যমে সারা দেশে ষষ্ঠ, নবম ও একাদশ শ্রেণির উপকারভোগী শিক্ষার্থী নির্বাচন করতে হবে। দারিদ্র্য নিরূপণের জন্য বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর ব্যবহৃত প্রশ্নমালার ওপর ভিত্তি করে একটি নমুনা আবেদনপত্রের মাধ্যমে আবেদন করতে হবে। আবেদনপত্রের ফরম্যাট প্রকাশ করা হয়েছে।

    প্রাতিষ্ঠানিক ও উপজেলা বা মেট্রোপলিটন এলাকার উপদেষ্টা কমিটি শিক্ষার্থীর আবেদনের তথ্যের সত্যতা যাচাই–বাছাই করবে। আবেদনপত্রের তথ্য যাচাই–বাছাই শেষে প্রতিষ্ঠান পর্যায়ে এইচএসপি-এমআইএসে এসব তথ্য এন্ট্রি করতে হবে। তথ্য এন্ট্রির পর প্রতিষ্ঠান থেকেই তথ্য অনলাইনে উপজেলা বা থানা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তার কাছে পাঠাতে হবে।

    উপজেলা বা থানা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা উপবৃত্তির জন্য উপজেলা বা থানায় পাঠানো সব আবেদনপত্র উপজেলা বা মেট্রোপলিটন এলাকার উপদেষ্টা কমিটির বিবেচনার জন্য পেশ করবেন এবং অ্যাডভাইজরি কমিটির অনুমোদন নিয়ে নির্বাচিত শিক্ষার্থীর তথ্য উপজেলা বা থানা থেকে এইচএসপি বা প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা সহায়তা ট্রাস্টে পাঠাবেন।

    সারা দেশের উপবৃত্তি উপকারভোগী শিক্ষার্থী কেন্দ্রীয়ভাবে প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা সহায়তা ট্রাস্ট অফিসের এমআইএস সেলের প্রযুক্তিগত সহায়তায় এইচএসপি ইউনিটের মাধ্যমে নির্বাচিত হবেন। লৈঙ্গিক ভিত্তিতে নয়, বরং দারিদ্র্যের ভিত্তিতে উপকারভোগী শিক্ষার্থী নির্বাচন হবে। ফলে, এ প্রক্রিয়ায় নির্বাচিত ছাত্রছাত্রীর সংখ্যা কমবেশি হতে পারে। শারীরিক প্রতিবন্ধী, তৃতীয় লিঙ্গ, সাবেক ছিটমহলের বাসিন্দা এবং বীর মুক্তিযোদ্ধার প্রজন্ম যথাযথ যাচাই–বাছাইয়ের পর সরাসরি এ কর্মসূচিতে অন্তর্ভুক্ত হবে। তবে এ ক্ষেত্রে যথাযথ কর্তৃপক্ষ দেওয়া  সনদ বা প্রত্যয়নপত্রের সত্যায়িত কপি এমআইএসে সংযুক্ত এবং সংরক্ষণ করতে হবে। সব শিক্ষার্থীর ১৭ সংখ্যার অনলাইন জন্মসনদ থাকার বিষয়টি নিশ্চিত করতে হবে।

    উপবৃত্তিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের বেতন মওকুফ করা হবে
     
    উপবৃত্তিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের বেতন মওকুফ করা হবে
     
    ফাইল ছবি প্রথম আলো

    নির্দেশনায় আরও বলা হয়েছে, উপবৃত্তির জন্য শিক্ষার্থীর তথ্য এইচএসপি-এমআইএসে এন্ট্রি করলেই উপবৃত্তি পাওয়ার নিশ্চয়তা দেওয়া যায় না। আবেদনকারী শিক্ষার্থী দেওয়া তথ্য এইচএসপি-এমআইএসের মাধ্যমে বিশ্লেষণ করে উপবৃত্তি পাওয়ার জন্য শিক্ষার্থী নির্বাচন করা হয়। প্রাতিষ্ঠানিক পর্যায়ের কমিটি শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে প্রাপ্ত আবেদনপত্রের তথ্য যথাযথভাবে যাচাই-বাছাই করবে। কমিটির সদস্যরা প্রয়োজনে শিক্ষার্থীর বাড়ি পরিদর্শন করে আবেদনপত্রে দেওয়া তথ্যের সত্যতা যাচাই করবেন। সত্যতা যাচাই শেষে শিক্ষার্থীদের তথ্য এইচএসপি-এমআইএসে এন্ট্রি করে ‘আবেদনপত্রের সব তথ্য সঠিক আছে’ মর্মে একটি প্রত্যয়নপত্র শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রধান উপজেলা বা থানা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তাকে পাঠাবেন এবং আবেদনপত্রের হার্ড কপি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সংরক্ষণ করবেন। তবে প্রতিষ্ঠান পর্যায়ের কমিটিতে উপকারভোগী নির্বাচনে কোনো অসত্য তথ্য দিলে বা অনিয়ম করা হলে তা শাস্তিযোগ্য অপরাধ হিসেবে বিবেচিত হবে। এ কমিটি প্রয়োজনে যেকোনো সময় সভায় মিলিত হতে পারবে।

    উপবৃত্তিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের বেতন মওকুফ

    সরকারি ও বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে অধ্যয়নরত উপবৃত্তিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের টিউশন ফি বা বেতন মওকুফ থাকবে। বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে উপবৃত্তিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের অনুকূলে স্কিম ডকুমেন্ট মোতাবেক নির্ধারিত হারে টিউশন ফি বা বেতন দেওয়া হবে। উপবৃত্তিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে কোনোক্রমেই টিউশন ফি বা বেতন আদায় করা যাবে না।

    তথ্য অন্তর্ভুক্তি যেভাবে

    শিক্ষার্থীদের তথ্য অন্তর্ভুক্তির ক্ষেত্রে কয়েক দফা নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। এগুলো মধ্যে আছে একাধিক শিক্ষার্থীর বিপরীতে একই অ্যাকাউন্ট নম্বর বা মুঠোফোন নম্বর ব্যবহার করা যাবে না, একই অ্যাকাউন্ট নম্বর বা মুঠোফোন নম্বর কেবল একজন শিক্ষার্থীর বিপরীতে ব্যবহার করা যাবে। শিক্ষার্থীর জন্মসনদ নম্বর অবশ্যই ১৭ ডিজিটের হতে হবে। বাবা, মা বা অভিভাবকের জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর (১০ অথবা ১৭ সংখ্যা) অবশ্যই এন্ট্রি করতে হবে। ১৩ সংখ্যার জাতীয় পরিচয়পত্রের ক্ষেত্রে প্রথমে জন্মের বছর বসিয়ে ১৭ সংখ্যায় রূপান্তর করতে হবে। শিক্ষার্থীর উপবৃত্তির টাকা প্রাপ্তির ক্ষেত্রে যেকোনো বৈধ বা সচল অনলাইন ব্যাংক বা মোবাইল ব্যাংকিং অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করতে হবে। শিক্ষার্থীর অভিভাবক হবেন বাবা বা মা। কেবল মা–বাবার অনুপস্থিতিতে অন্য কোনো ব্যক্তিকে (ভাই বা বোন বা দাদা বা দাদি বা নানা বা নানি) অভিভাবক হিসেবে নির্বাচন করা যাবে। তথ্য এন্ট্রির সময় বাবাকে অভিভাবক নির্বাচিত করলে বাবার জাতীয় পরিচয়পত্র ব্যবহার করে অ্যাকাউন্ট খুলতে হবে এবং অভিভাবক ও হিসাবধারীর নাম হিসেবে বাবার নাম এন্ট্রি করতে হবে। অভিভাবক হিসেবে মাকে নির্বাচিত করলে মায়ের জাতীয় পরিচয়পত্র ব্যবহার করে অ্যাকাউন্ট খুলতে হবে এবং অভিভাবক ও হিসাবধারীর নাম হিসেবে মায়ের নাম এন্ট্রি করতে হবে। মা–বাবার অনুপস্থিতিতে অন্য কোনো ব্যক্তিকে অভিভাবক নির্বাচিত করলে তাঁর জাতীয় পরিচয়পত্র ব্যবহার করে অ্যাকাউন্ট খুলতে হবে এবং অভিভাবক ও হিসাবধারীর নাম হিসেবে তাঁর নাম এন্ট্রি করতে হবে। স্কুল ব্যাংকিং বা এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের ক্ষেত্রে যাঁর নামে অ্যাকাউন্ট খোলা হয়েছে, হিসাবধারীর নাম হিসেবে তাঁর নাম এন্ট্রি করতে হবে।
    উপজেলা বা থানা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা বা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ইউজার আইডি বা পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে বা অন্য কোনো কারণে এইচএসপি-এমআইএসে লগইন করতে না পারলে সংশ্লিষ্ট উপজেলা বা থানা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তার মাধ্যমে ই–মেইলে ([email protected]) যোগাযোগ করতে হবে।

    **আবেদন ফরমের লিংক পেতে এখানে ক্লিক করুন

    **উপবৃত্তির আবেদনের বিস্তারিত এখানে দেখুন

     

    © Prothom alo


  • স্নাতক ও স্নাতকোত্তর প্রোগ্রামে ভর্তি নিচ্ছে ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটি

    ২০২৩ শিক্ষাবর্ষের ফল সেমিস্টার পর্যন্ত ২০% টিউশন ফি মওকুফ করে স্নাতক, স্নাতকোত্তর ও এমবিএ করার সুযোগ দিচ্ছে ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটি। অনলাইনে আবেদন চলছে।

    আন্ডাগ্রেজুয়েট প্রোগ্রামসমূহ: বিবিএ, অর্থনীতিতে বিএসএস, ইংরেজিতে বি.এ, এলএলবি (অনার্স), সমাজবিজ্ঞানে বিএসএস, জনসংখ্যা এবং জনস্বাস্থ্য বিজ্ঞানে বিএসএস, বিএসএস ইনফরমেশন স্টাডিজ, কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং-এ বিএসসি, তথ্য এবং কমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিং, ইলেকট্রিক্যাল এবং ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং, জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং এবং বায়োটেকনোলজি গণিত বি ফার্ম।

    স্নাতকোত্তর প্রোগ্রামসমূহ: ফলিত পরিসংখ্যানে এলএলএম এবং ডেটা সায়েন্সে সিএসইতে এম ফার্ম এমএস, জনসংখ্যা, প্রজনন স্বাস্থ্য, জনসংখ্যায় জেন্ডার অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট (এমপিআরএইচজিডি) স্নাতকোত্তর ডিপ্লোমা, জনস্বাস্থ্য ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা (পিপিডিএম), উদ্যোক্তা বিষয়ে স্নাতকোত্তর ডিপ্লোমা উন্নয়ন (PGDED)।

    এমবিএ প্রোগ্রামসমূহ: ইংরেজিতে এম.এ, টেসোলে এম.এ, এমবিএ, ইএমবিএ, এমডিএস, অর্থনীতিতে এমএসএস।

    আবেদন প্রক্রিয়া: অনলাইনে ভর্তির ফর্ম এবং ফি প্রদানের বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন এখানে। অথবা ভিজিট করুন এই ওয়েবসাইট (https://admission.ewubd.edu/)

    ভর্তি পরীক্ষা: ১৩ মে ২০২৩


  • এসএসসির রুটিন প্রকাশ, পরীক্ষা শুরু ৩০ এপ্রিল

     

    এ বছর এসএসসি পরীক্ষা সব বিষয়েই নেওয়া হবে। প্রতিটি বিষয়ে স্বাভাবিক সময় বা তিন ঘণ্টা পরীক্ষা হবে। সৃজনশীল ও নৈর্ব্যক্তিক প্রশ্ন (এমসিকিউ) থাকবে আগের মতোই।

    রুটিনে দেখা গেছে, প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে বেলা ১টা পর্যন্ত এসএসসি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। পরীক্ষা শুরুর দিনে বাংলা ১ম পত্র, ২ মে বাংলা ২য় পত্র, ৩ মে ইংরেজি ১ম পত্র, ৭ মে ইংরেজি ২য় পত্র, ৯ মে গণিত, ১০ মে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি, ১১ মে ধর্মশিক্ষার পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। এ ছাড়া ১৪ মে পদার্থবিজ্ঞান, ১৫ মে গার্হস্থ্য বিজ্ঞান, ১৬ মে রসায়ন, ১৭ মে ভূগোল ও পরিবেশ, ১৮ মে জীববিজ্ঞান, ২১ মে বিজ্ঞান, ২২ মে হিসাববিজ্ঞান ও ২৩ মে বাংলাদেশ ও বিশ্ব পরিচয়ের পরীক্ষা হবে।

    সাধারণত এসএসসি পরীক্ষা ফেব্রুয়ারির শুরুতে ও এইচএসসি পরীক্ষা এপ্রিলের শুরুতে হতো। কিন্তু করোনার সংক্রমণ পরিস্থিতির কারণে ২০২০ সালের মার্চ থেকে পুরো শিক্ষাপঞ্জি এলোমেলো হয়ে গেছে। পরীক্ষার এ পরিস্থিতি স্বাভাবিক হতে আগামী বছর পর্যন্ত লেগে যেতে পারে।

    *এসএসসির রুটিন দেখতে এখানে ক্লিক করুন

    © Prothom alo


  • এসএসসি পরীক্ষার্থীদের মানতে হবে যেসব নির্দেশনা

     

    এসএসসি পরীক্ষায় বসতে এগুলোসহ একগুচ্ছ নির্দেশনা মানতে হবে পরীক্ষার্থীদের। সেগুলো হলো—

    • পরীক্ষা শুরুর ৩০ মিনিট আগে অবশ্যই পরীক্ষার্থীদের পরীক্ষার কক্ষে আসন গ্রহণ করতে হবে।

    • প্রশ্নপত্রে উল্লেখিত সময় অনুযায়ী পরীক্ষা গ্রহণ করতে হবে।

    • প্রথমে বহুনির্বাচনী ও পরে সৃজনশীল বা রচনামূলক (তত্ত্বীয়) পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে এবং উভয় পরীক্ষার মধ্যে কোনো বিরতি থাকবে না।

    • পরীক্ষার্থীরা তাদের প্রবেশপত্র নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানপ্রধানের কাছ থেকে পরীক্ষা আরম্ভের কমপক্ষে তিন দিন আগে সংগ্রহ করবে।

    • শারীরিক শিক্ষা, স্বাস্থ্যবিজ্ঞান ও খেলাধুলা এবং ক্যারিয়ার শিক্ষা বিষয়গুলোর এনসিটিবির নির্দেশনা অনুসারে ধারাবাহিক মূল্যায়নের মাধ্যমে প্রাপ্ত নম্বর শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো সংশ্লিষ্ট কেন্দ্রকে সরবরাহ করবে। সংশ্লিষ্ট কেন্দ্র ব্যবহারিক পরীক্ষার নম্বরের সঙ্গে ধারাবাহিক মূল্যায়নে পাওয়া নম্বর বোর্ডের ওয়েবসাইটে অনলাইনে পাঠাবে।

    • পরীক্ষার্থীদের নিজ নিজ উত্তরপত্রের ওএমআর ফরমে তার পরীক্ষার রোল নম্বর, রেজিস্ট্রেশন নম্বর, বিষয় কোড ইত্যাদি যথাযথভাবে লিখে বৃত্ত ভরাট করতে হবে। কোনো অবস্থাতেই উত্তরপত্র ভাঁজ করা যাবে না।

    • পরীক্ষার্থীকে সৃজনশীল বা রচনামূলক (তত্ত্বীয়), বহুনির্বাচনী ও ব্যবহারিক অংশে পৃথকভাবে পাস করতে হবে।

    • প্রত্যেক পরীক্ষার্থী কেবল রেজিস্ট্রেশন কার্ডে উল্লেখিত বিষয়গুলো পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারবে। কোনো অবস্থাতেই ভিন্ন বিষয়ে পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারবে না।

    • কোনো পরীক্ষার্থীর পরীক্ষা নিজ বিদ্যালয়ে বা প্রতিষ্ঠানে অনুষ্ঠিত হবে না। পরীক্ষার্থী স্থানান্তরের মাধ্যমে আসন বিন্যাস করতে হবে।

    • পরীক্ষার্থীরা পরীক্ষায় সাধারণ সায়েন্টিফিক ক্যালকুলেটর ব্যবহার করতে পারবে।

    • কেন্দ্র সচিব ছাড়া অন্য কোনো ব্যক্তি বা পরীক্ষার্থী পরীক্ষার কেন্দ্রে মুঠোফোন আনতে এবং ব্যবহার করতে পারবে না।

    • সৃজনশীল বা রচনামূলক (তত্ত্বীয়), বহুনির্বাচনী ও ব্যবহারিক পরীক্ষায় পরীক্ষার্থীর উপস্থিতির জন্য একই উপস্থিতিপত্র ব্যবহার করতে হবে। ব্যবহারিক পরীক্ষা নিজ নিজ কেন্দ্র বা ভেন্যুতে অনুষ্ঠিত হবে।

    • পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশের সাত দিনের মধ্যে পুনর্নিরীক্ষার জন্য এসএমএসের মাধ্যমে আবেদন করা যাবে।

    রুটিনে দেখা গেছে, প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে বেলা ১টা পর্যন্ত এসএসসি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। পরীক্ষা শুরুর দিনে বাংলা প্রথম পত্র, ২ মে বাংলা দ্বিতীয় পত্র, ৩ মে ইংরেজি প্রথম পত্র, ৭ মে ইংরেজি দ্বিতীয় পত্র, ৯ মে গণিত, ১০ মে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি, ১১ মে ধর্মশিক্ষার পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।

    এ ছাড়া ১৪ মে পদার্থবিজ্ঞান, ১৫ মে গার্হস্থ্য বিজ্ঞান, ১৬ মে রসায়ন, ১৭ মে ভূগোল ও পরিবেশ, ১৮ মে জীববিজ্ঞান, ২১ মে বিজ্ঞান, ২২ মে হিসাববিজ্ঞান ও ২৩ মে বাংলাদেশ ও বিশ্ব পরিচয়ের পরীক্ষা হবে।

    সাধারণত এসএসসি পরীক্ষা ফেব্রুয়ারির শুরুতে ও এইচএসসি পরীক্ষা এপ্রিলের শুরুতে হতো। কিন্তু করোনার সংক্রমণ পরিস্থিতির কারণে ২০২০ সালের মার্চ থেকে পুরো শিক্ষাপঞ্জি এলোমেলো হয়ে গেছে। পরীক্ষার এ পরিস্থিতি স্বাভাবিক হতে আগামী বছর পর্যন্ত লেগে যেতে পারে।

    এসএসসির রুটিন ও শিক্ষার্থীদের জন্য নির্দেশনা দেখতে এখানে ক্লিক করুন

    © Prothom Alo