Loading...
Notice

এসএসসি পরীক্ষার্থীদের মানতে হবে যেসব নির্দেশনা


22 February 2023   ||  1 year ago
 

এসএসসি পরীক্ষায় বসতে এগুলোসহ একগুচ্ছ নির্দেশনা মানতে হবে পরীক্ষার্থীদের। সেগুলো হলো—

  • পরীক্ষা শুরুর ৩০ মিনিট আগে অবশ্যই পরীক্ষার্থীদের পরীক্ষার কক্ষে আসন গ্রহণ করতে হবে।

  • প্রশ্নপত্রে উল্লেখিত সময় অনুযায়ী পরীক্ষা গ্রহণ করতে হবে।

  • প্রথমে বহুনির্বাচনী ও পরে সৃজনশীল বা রচনামূলক (তত্ত্বীয়) পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে এবং উভয় পরীক্ষার মধ্যে কোনো বিরতি থাকবে না।

  • পরীক্ষার্থীরা তাদের প্রবেশপত্র নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানপ্রধানের কাছ থেকে পরীক্ষা আরম্ভের কমপক্ষে তিন দিন আগে সংগ্রহ করবে।

  • শারীরিক শিক্ষা, স্বাস্থ্যবিজ্ঞান ও খেলাধুলা এবং ক্যারিয়ার শিক্ষা বিষয়গুলোর এনসিটিবির নির্দেশনা অনুসারে ধারাবাহিক মূল্যায়নের মাধ্যমে প্রাপ্ত নম্বর শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো সংশ্লিষ্ট কেন্দ্রকে সরবরাহ করবে। সংশ্লিষ্ট কেন্দ্র ব্যবহারিক পরীক্ষার নম্বরের সঙ্গে ধারাবাহিক মূল্যায়নে পাওয়া নম্বর বোর্ডের ওয়েবসাইটে অনলাইনে পাঠাবে।

  • পরীক্ষার্থীদের নিজ নিজ উত্তরপত্রের ওএমআর ফরমে তার পরীক্ষার রোল নম্বর, রেজিস্ট্রেশন নম্বর, বিষয় কোড ইত্যাদি যথাযথভাবে লিখে বৃত্ত ভরাট করতে হবে। কোনো অবস্থাতেই উত্তরপত্র ভাঁজ করা যাবে না।

  • পরীক্ষার্থীকে সৃজনশীল বা রচনামূলক (তত্ত্বীয়), বহুনির্বাচনী ও ব্যবহারিক অংশে পৃথকভাবে পাস করতে হবে।

  • প্রত্যেক পরীক্ষার্থী কেবল রেজিস্ট্রেশন কার্ডে উল্লেখিত বিষয়গুলো পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারবে। কোনো অবস্থাতেই ভিন্ন বিষয়ে পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারবে না।

  • কোনো পরীক্ষার্থীর পরীক্ষা নিজ বিদ্যালয়ে বা প্রতিষ্ঠানে অনুষ্ঠিত হবে না। পরীক্ষার্থী স্থানান্তরের মাধ্যমে আসন বিন্যাস করতে হবে।

  • পরীক্ষার্থীরা পরীক্ষায় সাধারণ সায়েন্টিফিক ক্যালকুলেটর ব্যবহার করতে পারবে।

  • কেন্দ্র সচিব ছাড়া অন্য কোনো ব্যক্তি বা পরীক্ষার্থী পরীক্ষার কেন্দ্রে মুঠোফোন আনতে এবং ব্যবহার করতে পারবে না।

  • সৃজনশীল বা রচনামূলক (তত্ত্বীয়), বহুনির্বাচনী ও ব্যবহারিক পরীক্ষায় পরীক্ষার্থীর উপস্থিতির জন্য একই উপস্থিতিপত্র ব্যবহার করতে হবে। ব্যবহারিক পরীক্ষা নিজ নিজ কেন্দ্র বা ভেন্যুতে অনুষ্ঠিত হবে।

  • পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশের সাত দিনের মধ্যে পুনর্নিরীক্ষার জন্য এসএমএসের মাধ্যমে আবেদন করা যাবে।

রুটিনে দেখা গেছে, প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে বেলা ১টা পর্যন্ত এসএসসি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। পরীক্ষা শুরুর দিনে বাংলা প্রথম পত্র, ২ মে বাংলা দ্বিতীয় পত্র, ৩ মে ইংরেজি প্রথম পত্র, ৭ মে ইংরেজি দ্বিতীয় পত্র, ৯ মে গণিত, ১০ মে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি, ১১ মে ধর্মশিক্ষার পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।

এ ছাড়া ১৪ মে পদার্থবিজ্ঞান, ১৫ মে গার্হস্থ্য বিজ্ঞান, ১৬ মে রসায়ন, ১৭ মে ভূগোল ও পরিবেশ, ১৮ মে জীববিজ্ঞান, ২১ মে বিজ্ঞান, ২২ মে হিসাববিজ্ঞান ও ২৩ মে বাংলাদেশ ও বিশ্ব পরিচয়ের পরীক্ষা হবে।

সাধারণত এসএসসি পরীক্ষা ফেব্রুয়ারির শুরুতে ও এইচএসসি পরীক্ষা এপ্রিলের শুরুতে হতো। কিন্তু করোনার সংক্রমণ পরিস্থিতির কারণে ২০২০ সালের মার্চ থেকে পুরো শিক্ষাপঞ্জি এলোমেলো হয়ে গেছে। পরীক্ষার এ পরিস্থিতি স্বাভাবিক হতে আগামী বছর পর্যন্ত লেগে যেতে পারে।

এসএসসির রুটিন ও শিক্ষার্থীদের জন্য নির্দেশনা দেখতে এখানে ক্লিক করুন

© Prothom Alo

More notices
  • মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ, আবেদন অনলাইন

    কারা আবেদন করতে পারবেন

    ২০২২-২৩ সেশনের ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক শিক্ষার্থীকে ২০২২ সালে এইচএসসি ও ২০২০ সালে এসএসসি অথবা ২০২১ সালে এইচএসসি ও ২০১৯ সালে এসএসসি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে। তবে শর্ত থাকে যে এইচএসসি পরীক্ষায় পাসের পূর্ববর্তী দুই বছরের মধ্যে এসএসসি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে। এসএসসি পরীক্ষায় বিজ্ঞান বিভাগ এবং এইচএসসি পরীক্ষায় জীববিজ্ঞান, পদার্থবিজ্ঞান, রসায়নসহ উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীরা আবেদনের যোগ্য হবেন।

    দুটি পরীক্ষায় মোট জিপিএ কমপক্ষে ৯ হতে হবে। উপজাতীয় ও পার্বত্য জেলার অ-উপজাতীয় প্রার্থীদের ক্ষেত্রে দুটি পরীক্ষায় মোট জিপিএ ৮ হলেই হবে। তবে এককভাবে কোনো পরীক্ষায় জিপিএ ৩.৫০–এর কম হলে আবেদনের যোগ্য বলে বিবেচিত হবে না। সবার জন্য এইচএসসি পরীক্ষায় জীববিজ্ঞানে ন্যূনতম গ্রেড পয়েন্ট ৪.০ না থাকলে আবেদন বাতিল বলে গণ্য হবে। লিখিত ভর্তি পরীক্ষায় প্রাপ্ত নম্বর এবং এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষায় প্রাপ্ত নম্বরের যোগফলের ভিত্তিতে মেধাতালিকা প্রণয়ন করা হবে।

    আবেদন ফি কত
    অনলাইন আবেদনের ফি জমা দেওয়া যাবে ২৪ ফেব্রুয়ারি রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত। আবেদন ফি ২০০০।

    প্রবেশপত্র ডাউনলোড কবে
    প্রবেশপত্র বিতরণ শুরু হবে ৬ মার্চ। শিক্ষার্থীরা ৭ মার্চ পর্যন্ত প্রবেশপত্র সংগ্রহ করতে পারবেন।

    ভর্তি পরীক্ষা কবে
    আগামী ১০ মার্চ সকাল ১০টায় ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। পরীক্ষা হবে এক ঘণ্টার।

    ফরম পূরণের নিয়মাবলী

    এমবিবিএস ভর্তির জন্য অনলাইন ফরম পূরণের নিয়মাবলি ও ভর্তিসংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্য স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ বিভাগের ওয়েবসাইট www.mefwd.gov.bd, স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরে ওয়েবসাইট, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ওয়েবসাইট ও টেলিটকের ওয়েবসাইট থেকে জানা যাবে।

    মেডিকেলে ভর্তির বিজ্ঞপ্তি দেখতে ক্লিক করুন এখানে


  • একাদশে ভর্তির চতুর্থ ধাপের আবেদন শুরু ৬ ফেব্রুয়ারি

     

    শিক্ষার্থীদের জন্য নির্দেশনা

    সংশ্লিষ্ট শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের কলেজে বিদ্যমান আসনসংখ্যা দেখে সর্বনিম্ন ৫টি এবং সর্বোচ্চ ১০টি কলেজে আবেদন করতে হবে।

    ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষে চতুর্থ (সর্বশেষ) ধাপে অনলাইনের মাধ্যমে যেসব শিক্ষার্থী আবেদন করতে পারবে:

    ১. যেসব শিক্ষার্থী আগে আবেদন করেনি বা আবেদন করে কোনো কলেজে মনোনয়ন পায়নি;

    ২. যেসব শিক্ষার্থী চূড়ান্ত মনোনয়ন পেয়েছে, কিন্তু কোনো কারণে কলেজে নির্ধারিত তারিখের মধ্যে ভর্তি হতে পারেনি কিংবা নিশ্চয়ন করতে পারেনি।

    একাদশে ভর্তির আবেদনের ক্ষেত্রে শিক্ষা বোর্ডগুলোর নির্ধারিত ভর্তি ওয়েবসাইটের https://www.xiclassadmission.gov.bd/ নির্দেশিকা অনুসরণ করতে হবে শিক্ষার্থীদের।


  • বাউবিতে এমবিএ প্রোগ্রাম

    ∎ বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রফেশনাল এমবিএ প্রোগ্রামে ভর্তি প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।

    ∎ আবেদনের শেষ তারিখ: ১৫ ফেব্রুয়ারি।

    ∎ বিস্তারিত জানতে ওয়েবসাইট: bou.ac.bd

     

  • জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীন ৪টি পরীক্ষার তারিখ

    ∎ জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীন অনুষ্ঠেয় ২০১৯ সালের অনার্স প্রথম বর্ষ, দ্বিতীয় বর্ষ, তৃতীয় বর্ষ ও চতুর্থ বর্ষের ব্যবহারিক ও মৌখিক পরীক্ষা ১৫ থেকে ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হবে।

    ∎ পরীক্ষার্থীরা নিজ নিজ কলেজ কেন্দ্রে ব্যবহারিক ও মৌখিক পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করবেন।


  • জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীন পরীক্ষার হলে মুঠোফোনের ব্যাপারে নির্দেশিকা

    ∎ সম্প্রতি পরীক্ষার হলে মুঠোফোন নিয়ে প্রবেশ করা ও মুঠোফোন বা ইলেকট্রনিক ডিভাইস ব্যবহার করে অসদুপায় অবলম্বনের অভিযোগ উদ্বেগজনকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে।

    ∎ এ বিষয়ে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা শৃঙ্খলাসংক্রান্ত বিধান অনুযায়ী পরীক্ষার হলে মুঠোফোন নেওয়া যাবে না।

    ∎ কোনো পরীক্ষার্থীর কাছে মুঠোফোন পাওয়া গেলে তাকে বহিষ্কার করতে হবে এবং এ অপরাধের জন্য তার সংশ্লিষ্ট বছরের পরীক্ষা বাতিল হয়ে যাবে।

    পরীক্ষার হলে মুঠোফোন ব্যবহার করে অসদুপায় অবলম্বন করলে তাকে বহিষ্কার করতে হবে এবং এ অপরাধের জন্য সংশ্লিষ্ট বছরের পরীক্ষা বাতিল এবং পরবর্তী বছরে পরীক্ষা থেকে বিরত রাখা হবে।

    ∎ উভয় ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় তথ্যপ্রমাণ রেখে ব্যবহৃত মুঠোফোনটি সংশ্লিষ্ট পরীক্ষার্থীকে ফেরত দিতে হবে।

    ∎ নকলের আলামত হিসেবে মুঠোফোনের ছবি, নকলের প্রিন্ট কপি এর সঙ্গে সংযুক্ত করতে হবে।

    ∎ পরীক্ষার্থী পরীক্ষার হলে মুঠোফোন নিয়ে প্রবেশ করেছে বা ব্যবহার করেছে, মর্মে লিখিত রেখে মুঠোফোন ফেরত দিতে হবে।

    ∎ পরীক্ষার হলে ব্যবহৃত মুঠোফোন কোনো অজুহাতে জমা নেওয়া যাবে না। এ বিষয়ে কোনো প্রকার সমস্যা দেখা দিলে সংশ্লিষ্ট বিভাগে যোগাযোগ করতে হবে।